বাংলা একাডেমির সংস্কারে ১৯ সদস্যের কমিটি গঠন
Published: 7th, July 2025 GMT
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে সময়োপযোগী গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারের লক্ষ্যে ১৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
কমিটিতে বিশিষ্ট লেখক, গবেষক ও অনুবাদক ফয়জুল লতিফ চৌধুরীকে সভাপতি ও বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মহাম্মদ আজমকে সদস্য সচিব করা হয়।
এ কমিটি বাংলা একাডেমির আইন, প্রবিধানমালা, কাঠামো, কার্যক্রম ইত্যাদি পর্যালোচনা করে এর সার্বিক উদ্দেশ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সুপারিশ প্রদান করবে। কমিটি প্রয়োজনে সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে। একাডেমির মহাপরিচালক এই কমিটিকে সকল প্রকার সাচিবিক সহায়তা প্রদান করবেন। কমিটিকে আগামী তিন মাসের মধ্যে সকল কার্যক্রম সম্পাদন করে সুপারিশ প্রদান করতে বলা হয়েছে।
কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হচ্ছেন- আবদুল হাই শিকদার, সলিমুল্লাহ খান, সুমন রহমান, ফারুক ওয়াসিফ, ব্রাত্য রাইসু, মোহাম্মদ রোমেল, মাহবুব মোর্শেদ, লতিফুল ইসলাম শিবলী, আফসানা বেগম, অধ্যাপক আ আল মামুন, সাখাওয়াত টিপু, রিফাত হাসান, এহসান মাহমুদ, কাজী জেসিন, অধ্যাপক আহমাদ মোস্তফা কামাল, জাভেদ হুসেন এবং সহুল আহমদ মুন্না।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব ল এক ড ম এক ড ম র সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
সিপিবির ত্রয়োদশ কংগ্রেস শুরু ১৯ সেপ্টেম্বর
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) ত্রয়োদশ কংগ্রেস (কেন্দ্রীয় সম্মেলন) আগামী ১৯ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যেই দলের সব শাখা, উপজেলা ও জেলা সম্মেলন সম্পন্ন করা হবে। গত শুক্র ও শনিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির দু'দিনব্যাপী সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সোমবার দলের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সভার সিদ্ধান্তগুলো জানানো হয়।
সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে সভায় দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, করণীয় ও সরকারের সংস্কারবিষয়ক আলোচনা উত্থাপন করেন দলের সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। শোক প্রস্তাব উত্থাপন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক লুনা নূর। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন দলের প্রেসিডিয়াম, কেন্দ্রীয় কমিটি ও কন্ট্রোল কমিশনের সদস্য ও সংগঠকরা।
সভায় সারাদেশে অব্যাহত মব-সন্ত্রাস, খুন-ধর্ষণ-হত্যাকাণ্ডের ঘটনা এবং এসব ঘটনা নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে জননিরাপত্তায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে বিদ্যমান সংকট উত্তরণে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা এবং গণঅভ্যুত্থানে সংগঠিত হত্যাকাণ্ডের বিচার দৃশ্যমান করার দাবি জানানো হয়।
সভায় চট্টগ্রাম বন্দর লিজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসাসহ দেশকে সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্যবাদী শক্তির স্বার্থরক্ষার ভূমিকা নেওয়ার সরকারি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানানো হয়। এ সময় গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট দেশব্যাপী নানা কর্মসূচি ও ১৮ জুলাই ‘শহীদ রেজভী দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।