ভিক্টর ইয়োকেরেসকে এককথায় ‘গোল মেশিন’ বলাই যায়। স্পোর্তিং লিসবনের হয়ে ১০২ ম্যাচে সুইডিশ এই স্ট্রাইকারের গোলসংখ্যা ৯৭, সঙ্গে আবার ২৬টি অ্যাসিস্ট। শুধু গত মৌসুমেই করেছেন ৫২ ম্যাচে ৫৪ গোল। ম্যাচপ্রতি গোলসংখ্যা ১–এর বেশি।

অবিশ্বাস্য এই স্কোরিং দক্ষতাসম্পন্ন একজন ফুটবলারকে যেকোনো দল নিতে চাইবে। গত মৌসুমের শেষ দিকেই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডসহ বিভিন্ন ক্লাবের সঙ্গে জড়িয়ে শোনা যায় ইয়োকেরেসের নাম। তবে সবাইকে ফাঁকি দিয়ে ইয়োকেরেস এখন নাকি যোগ দিতে যাচ্ছেন আর্সেনালে।

ক্রীড়াভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য অ্যাথলেটিক জানিয়েছে, ইয়োকেরেসের সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তির বিষয়ে ব্যক্তিগত শর্তাবলি এর মধ্যেই চূড়ান্ত করেছে আর্সেনাল। এখন শুধু দুই ক্লাবের মধ্যে ট্রান্সফার ফি নিয়ে আলোচনা চূড়ান্ত হওয়ার অপেক্ষা।

আরও পড়ুনক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুটের লড়াইয়ে এগিয়ে যে দুজন৮ ঘণ্টা আগে

তবে আর্সেনালের ম্যানেজার মিকেল আরতেতা চান, জুলাইয়ে প্রাক্‌-মৌসুম প্রস্তুতিতে ফেরার আগেই বিষয়টির নিষ্পত্তি হয়ে যাক। পাশাপাশি ইয়োকেরেস নিজেও আরতেতার অধীন আর্সেনালে খেলার জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন।

ভিক্টর ইয়োকেরেস অবিশ্বাস্য মৌসুম কাটিয়েছেন.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আর স ন ল

এছাড়াও পড়ুন:

মুন্সিগঞ্জের গণমাধ্যমকর্মী বন্দরে ছিনতাইকারির কবলে, আটক ১

মুন্সিগঞ্জের এক গণমাধ্যমকর্মীকে পিটিয়ে তার সর্বস্ব লুট করার সময় স্থানীয় জনতা  রানা (২৪) নামে ছিনতাইকারীকে গনপিটুনী দিয়ে পুলিশে সোর্পদ করেছে। আটককৃত রানা বন্দর থানার ২০নং ওয়ার্ডের সোনাকান্দা এলাকার রতন মিয়ার ছেলে। 

আটককৃতকে বুধবার (৫ নভেম্বর)  দুপুরে বন্দর থানার দায়েরকৃত ২(১০)২৫ নং চুরি  মামলায় ওই ছিনতাইকারীকে আদালতে প্রেরণ করা হয়। এর আগে গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাত ৮টায় বন্দর থানার মদনপুর টু মদনগঞ্জ সড়কের হাজীপুর এলাকা থেকে ওই ছিনতাইকারি আটক করে পুলিশে সোর্পদ করে জনতা।

পুলিশের  তথ্যসূত্রে জানা গেছে,  মুন্সীগঞ্জের এক গণমাধ্যম কর্মীকে বেদম ভাবে মারপিট করে তার সর্বস্ব লুট করার সময় স্থানীয় জনতা চিৎকারের শব্দ পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে রানা নামে এক ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশে সোর্পদ করে। 

এ ব্যাপারে ভূক্তভোগী গনমাধ্যম কর্মী সংশ্লিষ্ট থানায় আইনগত ব্যবস্থাগ্রহন না করায় পুলিশ  আটককৃতকে বন্দর থানার দায়েরকৃত মোটরসাইকেল চুরি মামলায় আদালতে প্রেরণ করে।

এলাকাবাসী জানিয়েছে, বন্দর উপজেলার মদনপুর টু মদনগঞ্জ সড়কের হাজীপুর ও হান্ডুরব্রীজ এলাকায় ছিনতাইকারীদের আনাগোনা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। 

প্রতি রাতে উল্লেখিত স্থানে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। এ অবস্থা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য বন্দর থানার ওসি লিয়াকত আলী জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে সচেতন মহল।  
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ