শরীয়তপুরের জাজিরার মাঝির ঘাট এলাকায় পদ্মার নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। তীর রক্ষা বাঁধের ১৫০ মিটার অংশ ধসে পড়েছে। নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে পাঁচটি বসতঘর ও ও তিনটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ভাঙনের হাত থেকে বাঁচতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে অন্তত ১৫টি স্থাপনা। 

সোমবার (৭ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৪টায় হঠাৎ ভাঙন দেখা দেয় জাজিরার মাঝির ঘাট এলাকায়। নিমিষেই নদীর গর্ভে চলে যায় আটটি স্থাপনা। এর পরেই ভাঙন থেকে রক্ষায় ঘর ও মালামাল সরিয়ে নিতে থাকেন তীরবর্তী মানুষ। 

এর আগেও অন্তত দুই বার বাঁধটি ভাঙনের শিকার হয়।  পদ্মা সেতুর কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড রক্ষায় ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে নির্মাণ করা হয় দুই কিলোমিটার তীর রক্ষা বাঁধ। 

ঢাকা/আকাশ/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

গৃহহীন মানুষের জন্য ৩৪০টি ঘর হস্তান্তর করল নৌবাহিনী

চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলার উড়িরচরে গৃহহীন ও ছিন্নমূল মানুষের জন্য নির্মিত ৬৮টি পাকা ব্যারাক আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। সোমবার এসব ব্যারাক স্থানীয় প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করেছে নৌবাহিনী। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসানের প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনা এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই ব্যারাক হাউসগুলো নির্মাণ করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। প্রতিটি ব্যারাকে পাঁচটি করে মোট ৩৪০টি ইউনিট রয়েছে। যার প্রতিটিতে একটি করে গৃহহীন পরিবার বসবাস করতে পারবে। প্রতিটি ব্যারাকে রয়েছে পৃথক রান্নাঘর এবং বাথরুমের সুবিধা। নৌবাহিনীর নবনির্মিত এসব ব্যারাক হাউস নৌবাহিনীপ্রধানের পক্ষ থেকে নৌবাহিনীর প্রতিনিধি স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তির উপস্থিতিতে সন্দ্বীপ জেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে হস্তান্তর করেন।

এর আগেও আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় বাগেরহাট, ভোলা, পিরোজপুর, বরগুনা, বরিশাল, ঝালকাঠি, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও কক্সবাজার জেলায় সর্বমোট ২৩৩টি প্রকল্পে মোট ৪ হাজার ৫৬০টি ব্যারাক হাউস নির্মাণ শেষে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করে নৌবাহিনী। এসব ব্যারাকে আশ্রয় পেয়েছে ৩৪ হাজার ১৬৫টি গৃহহীন পরিবার। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ