আরও পড়ুনরাজনীতিতে গিয়ে জীবনের সবচেয়ে বাজে কাজটা করেছিলেন জয়াসুরিয়া০৪ জুলাই ২০২৫

উত্তরে এই ওপেনার জানান, ‘তামিম (ইকবাল) ভাইয়ের খেলা অনুসরণ করতাম অনেক, বিরাট কোহলিও অনেকটা শেষের দিকে। এখন ট্রাভিস হেডের খেলা অনুসরণ করি।’

পারভেজ আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন। সর্বশেষ ম্যাচে ৬৯ বল খেলে ৬৭ রান করার পথে ৬ চার ও ৩টি ছক্কা মেরেছেন। নিজের ব্যাটিংয়ের ধরন নিয়ে পারভেজ বলেন, ‘চেষ্টা করি আসলে পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলার। এটাই আসলে চেষ্টা করছি, আমার যেটা সহজাত ওটা খেলার।’

আগের ম্যাচে পারভেজ ভালো করলেও এই সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং নিয়ে দুশ্চিন্তা কাটেনি। প্রথম ম্যাচে ২৪৫ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ১০০ রান করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু পরে ৫ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে ৭৭ রানে ম্যাচ হারে। দ্বিতীয় ম্যাচেও অলআউট হয়েছে ২৪৮ রানে।

দলের ব্যর্থতার সঙ্গে পারভেজের আফসোস নিজের ইনিংসটা বড় করতে না পারারও, ‘আমরা (ইনিংস) লম্বা করতে পারিনি সত্যি। আউট হওয়ার পর আমার অনেক খারাপ লাগছিল, হয়তো–বা সেট হয়ে আউট হয়েছি। উইকেট ভালো ছিল, সেঞ্চুরি করা যেত।’

পারভেজ হোসেন.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া

ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।

অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।

এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।

দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।

২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • লেবু ফুল
  • বাঁশির সুরে বিরহের কষ্ট ভুলতে চান রিকশাচালক শফিকুল
  • ইতিহাসের দ্রুততম মানবের এখন সিঁড়ি ভাঙতে দম ফুরিয়ে আসে
  • ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া