মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার মনু নদীর কটারকোনা বালুমহাল ঘিরে চলছে লুটের তাণ্ডব। অভিযোগ রয়েছে, বর্তমান ইজারাদারের সহায়তায় সেই বালু লুটতে তৎপরতা চালাচ্ছেন পূর্বের জন।
প্রশাসনের অধীনে বালুমহালটিতে থাকা প্রায় ২৭ কোটি টাকার বালু সরকারি সম্পত্তি। আগে তোলা হলেও নিয়ম অনুসারে পূর্বের ইজারাদার সেই বালুর মালিকানা দাবি করতে পারেন না। নতুন ইজারাদারের সময় সেটি উত্তোলন করা হয়নি বলে তাদেরও এতে অধিকার নেই। এসব বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে জমাকৃত বালু লোপাটে মরিয়া হয়ে উঠেছেন দুই ইজারাদার।
প্রায় দুই বছর আগে ইজারার মেয়াদ শেষ হলেও সরকারের মোটা অঙ্কের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ওই বালু লোপাটের জন্য তৎপরতা শুরু করেন সাবেক ইজারাদার দীপক দে। তাঁর এই কাজে বর্তমান ইজারাদার নাজমুন নাহার লিপির সহায়তা রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
চলতি ১৪৩২ বাংলা সনে ওই বালুমহালের ইজারা পান হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সেলিম আহমদের স্ত্রী নাজমুন নাহার লিপি। আগের ইজারাদারের মতো লিপিও বিশেষ রাজনৈতিক দলের নাম ভাঙিয়ে সেখানে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। এর আগে সাবেক ইজারাদার কুলাউড়ার দীপক দেও ক্ষমতাসীন দলের নাম ভাঙিয়ে বালুমহালের নিয়মনীতি ভেঙে বেপরোয়া বালু উত্তোলন করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তাদের কেউই সরাসরি কোনো দলের সক্রিয় সদস্য নন।
এদিকে বর্তমান ইজারাদারের কাছ থেকে সহায়তা নেওয়ার পাশাপাশি একটি ব্যবসায়িক অংশীদার গড়ে তুলে আগের জমানো প্রায় সাড়ে ৫ কোটি ঘনফুট বালু থেকে এরইমধ্যে প্রায় ১ কোটি ঘনফুট বালু অবৈধভাবে বিক্রি করা বলে অভিযোগ উঠেছে। এর আগে সরকারি বালু নিয়ে অবৈধ তৎপরতা বন্ধে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানান স্থানীয় লোকজ; যার পরিপ্রেক্ষিতে প্রশাসনের নির্দেশে গত বুধবার বিকেলে হাজীপুর ও টিলাগাঁও ইউনিয়নের বিভিন্নস্থানে জমাকৃত বালুর স্তূপ চিহ্নিত করে সেখানে লাল পতাকা টানিয়ে সরকারিভাবে জব্দের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। 
জানা গেছে, মনু নদীর কটারকোনা বাজারসংলগ্ন বালুমহাল থেকে সরকার প্রতি বছর কয়েক কোটি টাকা রাজস্ব আয় করে। গত ১৪৩০ বাংলা সনে জেলা প্রশাসন থেকে ওই বালুমহাল ইজারা নেন দীপক দে। বালু উত্তোলনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও বিগত সরকারি দলের প্রভাবশালীদের সহায়তায় বালু উত্তোলন চালিয়ে যান দীপক। এ কাজে জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক শীর্ষ নেতার সম্পৃক্ততার কথা জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
সূত্র জানায়, নদীতীরবর্তী টিলাগাঁও ইউনিয়নের সালন, হাজীপুর ইউনিয়নের কনিমুড়া, হরিচক, সাধনপুরসহ বিভিন্ন স্থানে কয়েক কোটি ঘনফুট বালু জমা করেছিলেন দীপক দে; যার পুরোটা তিনি বিক্রি করতে পারেননি। সরকারি নিয়ম বলছে, ইজারার নির্দিষ্ট মেয়াদের মধ্যে তোলা বালু বিক্রি কিংবা সরিয়ে না নিলে ওই বালু সরকার পরবর্তীকালে নিলামে বিক্রি করতে পারবে। দীপক দে সেটি না মেনে বর্তমান ইজারাদার নাজমুন নাহারের সঙ্গে যোগসাজশে সেখান থেকে বালু বিক্রি করেছেন। 
নতুন ইজারাদার নাজমুন নাহারের ব্যাপারে জানা গেছে, বালুমহালের রক্ষণাবেক্ষণ, বালু উত্তোলন, পরিবহন, বিপণনসহ যাবতীয় কাজের জন্য কুলাউড়ার ব্যবসায়ী আব্দুল হাছিবকে চলতি বছরের ৮ মে বৈধভাবে আমমোক্তার নিয়োগ করা হয়েছে। একপর্যায়ে তাঁর স্বামী সেলিম আহমদ এবং সাবেক ইজারাদার দীপক দেসহ একটি মহল বালু উত্তোলনে বাধা দিলে আব্দুল হাছিব কুলাউড়া সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় নাজমুন নাহার ও তাঁর স্বামী সেলিম আহমদের বিরুদ্ধে আদালত অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।
অন্যদিকে বর্তমান ইজারাদারের সহযোগী দীপক দে ও তাঁর অনুসারীদের বিরুদ্ধে বালুমহালের কাজে বাধা প্রদানের ব্যাপারে আব্দুল হাছিব নিষেধাজ্ঞা প্রার্থনা করলে আদালত তাদের বিরুদ্ধে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অন্তর্বর্তী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন। গত মঙ্গলবার আব্দুল হাছিব বালুমহালের বিভিন্ন স্থানে নির্দেশনা সংবলিত সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেন। ওই সাইনবোর্ডটি অভিযুক্তদের অনুসারী হাজীপুরের বাসিন্দা সুমন আহমদসহ বেশ কয়কজন গিয়ে উপড়ে ফেলেন। 
বালুমহালে গিয়ে দেখা যায়, নদীর একেবারে তীর ঘেঁষে কয়েকটি স্থানে রাখা হয়েছে বিশাল বালুর স্তূপ। এরমধ্যে উপজেলার হাজীপুর ও টিলাগাঁও ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে আইন না মেনে ১০ চাকার ডাম্পার ট্রাকে অতিরিক্ত বালু বোঝাই করে সরবরাহ করা হচ্ছে; যার কারণে টিলাগাঁও ইউনিয়নের সালন, হাজীপুরের কনিমোড়া, হরিচক ও সাধনপুর এলাকায় সওজ, এলজিইডি, গ্রামীণ সড়কসহ নদী প্রতিরক্ষা বাঁধ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। 
অভিযোগের ব্যাপারে দীপক দে জানান, বিভিন্ন জটিলতার কারণে স্তূপ করা বালু সময়মতো সরাতে পারেননি। সেজন্য বর্তমান ইজারাদারের সঙ্গে অংশীদার হয়ে আগের তোলা বালু অন্যত্র নিচ্ছেন। তবে বর্তমান ইজারাদার নাজমুন নাহার লিপির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। 
সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহ জহরুল হোসেন বলেন, আইন অমান্য করে যদি কেউ জব্দকৃত বালু আবার নেওয়ার চেষ্টা করে তবে তাদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইজ র দ র র স ওই ব ল সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

টেলিযোগাযোগ লাইসেন্স নিয়ে মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ফয়েজ আহমদ তৈয়ব অভিযোগ করে বলেছেন, টেলিযোগাযোগ লাইসেন্সকে কেন্দ্র করে স্বার্থান্বেষী মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি। 

সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, বিটিআরসি এবং ডাক টেলিযোগাযোগ বিভাগ বর্তমানে একটি নতুন প্রজন্মের টেলিকম লাইসেন্স পলিসি নিয়ে কাজ করছে, যা আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন আইটিইউ এবং জিএসএমএসহ প্রত্যেক আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ সংস্থার প্রধানতম নির্দেশনা। এখানে বিশ্বে অপ্রচলিত এ রকম লাইসেন্সসমূহকে ডিসকন্টিনিউ করার এবং বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ লাইসেন্স কে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার একটা চেষ্টা হচ্ছে। এরপর থেকেই, কতিপয় মিডিয়া এবং স্বার্থান্বেষী কমিউনিকেশন মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি।’ 

ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘বিগত সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক লং ডিসট্যান্স টেলিকমিউনিকেশন সার্ভিসেস (আইএলডিটিএস) নীতি চালু করে। এই নীতি মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরদের (এমএনও) কার্যক্রমের সুযোগকে ব্যাপকভাবে সীমিত করে। তৎকালীন আওয়ামী সরকার মূলত রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক স্বার্থসংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোকে একের পর এক লাইসেন্স প্রদান করে, যারা এখনো সক্রিয় রয়েছে।’

টেলিকম নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং রিফর্ম পলিসির খসড়া সম্পর্কে বলা তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি টেলিকম নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং রিফর্ম পলিসি-২০২৫ নিয়ে কিছু প্রশ্ন উত্থাপন করা হয়েছে, নতুন খসড়ায় সেগুলোর সুস্পষ্ট উত্তর রয়েছে। যেমন, এসএমইদের (ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা) প্রোটেকশন করা, আইএসপিদের যথাসম্ভব ডিরেগুলেট (নিয়ন্ত্রণমুক্ত) করে লাইট টাচ লাইসেন্সের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। আমরা তাদের (আইএসপি) পুরোপুরি ডিরেগুলেট (নিয়ন্ত্রণমুক্ত) চেয়েছিলাম, কিন্তু তারাই (আইএসপি) আবার এটা চাচ্ছে না। কারণ, তারা (আইএসপি) লাইসেন্সের বিপরীতে ব্যাংক থেকে ঋণের সুবিধাটা পেতে চায়। সে জন্য তারা পুরোপুরি ডিরেগুলেট হতে চায় না। তাদের অনুরোধেই আমরা একটা লাইট টাচ লাইসেন্সের আওতায় তাদের এনেছি। এ ছাড়া, ডেটা সেন্টার, ক্লাউড পলিসি থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে আমরা ডিরেগুলেশনে গিয়েছি।’

ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘ডেটা স্ট্রাকচারের অনেকগুলো স্তরে সামান্য বিনিয়োগ করে, সামান্য ভ্যালু অ্যাড করে যারা অনেক অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছিল, তাদের আমরা বাদ দেওয়ার কথা বিবেচনা করছি। অর্থাৎ, সামান্য কিছু টাকার অবকাঠামো নিয়ে যারা অনেক টাকা সরিয়ে নিচ্ছিল এই খাত থেকে, আমরা সেই লাইসেন্সগুলো যৌক্তিকভাবে রিমুভ করার চেষ্টা করেছি।’

ফয়েজ আহমদ দাবি করেন, বাংলাদেশে যে পলিসি আছে এ ধরনের পলিসি বিশ্বের কোথাও নেই। তিনি বলেন, ‘আইসিএক্স নামে যে লাইসেন্সগুলো আছে বা নিক্স নামে একটা লাইসেন্স আছে, এই ধরনের লাইসেন্স বিশ্বের কোথাও নেই। এগুলো হয়েছে ২০০৭-০৮ সময়ে বিটিআরসির মনিটরিংয়ের অক্ষমতা ছিল, সেই কারণে কোম্পানিগুলো চুরি-জালিয়াতি করেছে। সেগুলোকে অজুহাত করে কয়েক কোটি টাকার যন্ত্রপাতি স্থাপন করে কয়েকশ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।’

বিশেষ সহকারী জানান, আইসিএক্স স্তর থাকার জন্য গ্রাহকের প্রতি কলে প্রতি মিনিটে ৫ পয়সা করে খরচ বেড়ে যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা এমএনওদের অনুরোধ জানাব যেন তারা গ্রাহকের কলের রেট অ্যাডজাস্ট করেন। কারণ সাপ্লাই ডিমান্ড কার্ভ ইকোনমিকস এর একটি বেসিক ল। এভাবে আমরা টেলিকম পলিসি ২০২৫-এর মাধ্যমে প্রতিটি স্তরের সুবিধা গ্রাহকদের কাছে দৃশ্যমান করতে চাই।’

ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘২০১৫ সাল থেকে আইটিইউ (আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন) এবং জিএসএমএ (মোবাইল অপারেটরদের আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম) একটা সহজ লাইসেন্সিং ব্যবস্থা নিয়ে বাংলাদেশের সরকারকে ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে চাপ দিচ্ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার সেটা করেনি।’

টেলি যোগাযোগ খাতে বিগত সরকারের অনিয়ম দুর্নীতির উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, ‘২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক কল টার্মিনেশন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে সাতটি আইজিডব্লিউ অপারেটর আইওএফ (IGW Operators Forum) নামে একটি কার্টেল গঠন করে। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ওই সময় বিটিআরসি এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ আইওএফকে বৈধতা দিতে এর পরীক্ষামূলক কার্যক্রম চালু রাখে, যা প্রায় ১২ বছরব্যাপী পরীক্ষামূলকই ছিল। মোবাইল অপারেটরদের সরাসরি আন্তর্জাতিক কল আনতে নিষিদ্ধ করা হয়, যেখানে আইওএফগুলো প্রতি মিনিটে ০.০৩ ডলারে কল টার্মিনেট করলেও রাজস্ব ঘোষণা করত মাত্র ০.০০৬ ডলার। ২০২৪ সাল নাগাদ প্রকৃত টার্মিনেশন রেট ০.০০১ ডলারে নেমে এলেও আইওএফগুলো প্রতি মিনিটে মাত্র ০.০০০৪ ডলারই ঘোষণা করতে থাকে। এই ব্যবধান গত ১২ বছরে সরকারের ৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি রাজস্ব ক্ষতির কারণ হয়েছে। এ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ক্ষতির পুরোটাই সালমান এফ রহমান গংদের পকেটে ঢুকেছে।’

ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘অতিসম্প্রতি একটি পত্রিকায় ডিও লেটার দিয়ে দুদকের তদন্ত থামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে বলে একটি রিপোর্ট ছাপা হয়েছে। বিষয়টি আদৌ সত্য নয়। মূলত সেই ডিও লেটার দিয়ে দুদকের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শামিম আহমদ আর নেই
  • দুদককে চিঠি দেওয়ার বিষয়টিকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
  • দুদক চেয়ারম্যানের সহযোগিতা চেয়েছি, কোনো নির্দেশ দিইনি: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
  • টেলিযোগাযোগ লাইসেন্সকে ঘিরে স্বার্থান্বেষীদের রোষানলে পড়েছি: তৈয়্
  • টেলিযোগাযোগ লাইসেন্স নিয়ে মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
  • হবিগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনের বহিষ্কৃত যুগ্ম আহ্বায়ক গ্রেপ্তার
  • জঙ্গি তৎপরতার অভিযোগের তদন্ত হোক
  • যারা পিআর পদ্ধতির কথা বলে, তাদের ভোট নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
  • করাচিতে পাঁচতলা ভবন ধসে নিহত ১৪