2025-09-21@14:04:05 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7

«আরব বসন ত»:

    দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিস্তৃত ভূখণ্ডে এক নতুন ‘ভিজ্যুয়াল ব্যাকরণে’ প্রতিরোধ রচিত হচ্ছে। এটি এখন আর কোনো লুকোনো বা আড়ালে চলা সংগ্রাম নয়; বরং একেবারে লাইভস্ট্রিম হয়ে পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষের সামনে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে।এখানে বিপ্লবের চিত্রনাট্য যাঁরা লিখছেন, তাঁরা কোনো পেশাদার বিপ্লবী নন। তাঁরা সেই সব সাধারণ তরুণ-তরুণী, যাঁদের আর হারানোর কিছু নেই। তাঁদের আন্দোলনের ছবি আমাদের সামনে হাজির হচ্ছে। আমরা শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের প্রাসাদে শয়নকক্ষের খাটে শুয়ে থাকা প্রতিবাদকারীদের সেলফি তুলতে দেখেছি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনে ঢুকে পড়া উল্লসিত জনতার একই ছবি দেখেছি। আমরা নেপালের পার্লামেন্ট ভবন জ্বলতে থাকা আগুন দেখেছি।এ সবই জেনারেশন জেড বা জেন-জির হতাশা, বঞ্চনা ও ক্ষোভের ভাষা। এখানে বিদ্রোহ এক প্রবল বাস্তবতায় রূপ নিয়েছে।গত বছর বাংলাদেশে, ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কায় আর অতিসম্প্রতি ইন্দোনেশিয়া ও নেপালে তরুণেরা...
    আগামী ২৫ বছরের হজ পঞ্জিকা প্রকাশ করেছে সৌদি আরব। সামনের বছর থেকে সহনীয় আবহাওয়ায় হজ পালন করতে পারবেন হাজীরা। ২০৫০ সাল পর্যন্ত গ্রীষ্মের তাপে হজ করতে হবে না তাদেরকে। হুসেইন আল কাহতানি, দেশটির ন্যাশনাল সেন্টার ফর মিটিওরলজির মুখপাত্র, জানিয়েছেন যে এ বছরই শেষ হচ্ছে গ্রীষ্মের হজ। খবর গালফ নিউজের কাহতানি জানান, আগামী আট বছরের হজ পড়বে বসন্ত মৌসুমে, পরের আট বছর শীতকালে, এর পরের আট বছর শরতে। ২৫ বছর পর আবারও গ্রীষ্মকালে পড়বে হজ।  চন্দ্রবর্ষের হিসেবে এই পঞ্জিকা প্রস্তুত করা হয়েছে, এ কারণে একেক মৌসুমে হজ করতে পারবেন হাজীরা, মুখপাত্র বলেন। হিজরি পঞ্জিকা এবং বিশ্বব্যাপী প্রচলিত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের মাঝে ১১দিনের তফাৎ রয়েছে। এ কারণে প্রতি বছর কিছু দিন এগিয়ে আসে হজের সময়সীমা। পঞ্জিকা অনুযায়ী দেখে নিন আগামী ২৫ বছরের হজের...
    অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করার তাগিদেই মানুষ একটি সংগঠিত কাঠামোর সন্ধান করেছে। সেখান থেকেই রাষ্ট্রের উদ্ভব। ইতিহাসের পরিক্রমায় একে একে আমরা দেখেছি রাজতন্ত্র, একনায়কতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্রের মতো শাসন ব্যবস্থা, যেখানে রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা সীমাবদ্ধ ছিল একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর হাতে। রেনেসাঁর পর থমাস হবস, জ্যা-জ্যাঁক রুশো, জন লকের মতো দার্শনিকের চিন্তাধারা আধুনিক রাষ্ট্রের গোড়াপত্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আটলান্টিক রেভল্যুশন থেকে ফরাসি বিপ্লব, রুশ বিপ্লব হয়ে লাতিন আমেরিকার বিপ্লবগুলো ছড়িয়ে দেয় স্বাধীনতার মশাল। গড়ে তোলে আধুনিক গণতন্ত্রের কাঠামো। বিশ শতকের বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তীকালে গণতন্ত্র সব অঞ্চলে শিকড় গাড়তে পারেনি। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের মতো অঞ্চলে পরিবর্তন ও কল্যাণ রাষ্ট্রের বাণী শুনিয়ে সামরিক বা ভিন্ন কৌশলে ক্ষমতা দখলকারী শাসকরা পরিণত হয়েছেন নতুন শোষকে। তাদের দমনপীড়নের ফলস্বরূপ একুশ শতকে আমরা বিশ্বজুড়ে দেখেছি রোজ বিপ্লব, অরেঞ্জ বিপ্লব,...
    ‘জোটে যদি মোটে একটি পয়সা খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি, দু'টি যদি জোটে তবে একটিতে ফুল কিনে নিও হে অনুরাগী।’ সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের এই বাক্য দুইটির গভীরতা ফুলপ্রেমীরা খুব সহজেই বুঝতে পারেন। ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। তাই ঋতুভেদে এ দেশে দেখা মিলে অনেক রকম ফুলের। আর যদি বলা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা, তাহলে বলার অপেক্ষা রাখে না। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে তালমিলিয়ে নানা ফুলে সুরভিত থাকে এখানকার পরিবেশ। শেষ বসন্তের তীব্র গরমে চারিদিকে নগরবাসীর হাঁসফাঁস অবস্থা। ঘর থেকে বের হওয়াই যেন দায়। তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সেজেছে নানা ফুলের সমাহারে। কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, সোনালি এবং জারুল ফুলের রঙিন উপস্থিতি ক্যাম্পাসে তৈরি করেছে এক স্বস্তির পরিবেশ। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা যেমন কার্জন হল, মল চত্বর, কলাভবন, বটতলা, শ্যাডো, চারুকলা এবং ব্যবসায় শিক্ষা...
    সৌদি আরবসহ মধ্য প্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে নোয়াখালীর চারটি গ্রামের মানুষ আজ পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছেন।  রবিবার (৩০ মার্চ) সকাল ৯টায় জেলার ১০টি মসজিদে একযোগে ঈদের জামাতে অংশ নেয় এই চার গ্রামের মুসল্লিরা। জানা যায়, বড় পীর আবু মুহম্মদ মহিউদ্দীন সৈয়দ আবদুল কাদির জিলানী (রঃ) এর মতাদর্শে তৈরি হয় কাদেরিয়া তরিকা। কাদেরিয়া তরিকার অনুসারীরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রতি বছর একদিন আগে রোজা রাখে।  এছাড়াও ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালন করে থাকে। সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে তারা প্রায় ১০০ বছর ধরে ঈদ জামাতের আয়োজন করে থাকেন। গ্রামগুলো হলো- নোয়াখালী পৌরসভার লক্ষ্মীনারায়ণপুর ও হরিণারায়নপুর গ্রাম, কবিরহাট উপজেলার ঘোষবাগ ইউনিয়নের রামভল্লবপুর, বেগমগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বসন্তবাগ ও ফাজিলপুর গ্রাম। মসজিদগুলো হলো- বেগমগঞ্জ...
    চট্টগ্রামের সিআরবিতে ‘প্রমা আবৃত্তি সংগঠনে’র বসন্তবরণ উৎসবের মাঝপথে অনুষ্ঠানের অনুমতি বাতিল করেছে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল। শনিবার দুপুরে ‘অনিবার্য কারণবশত’ উৎসবের প্রথম পর্বের অনুষ্ঠান শেষে অনুমতি বাতিলের কথা আয়োজকদের জানায় রেলওয়ে। এতে দিনের বাকি আয়োজন সম্পন্ন করতে পারেননি আয়োজকরা। জানা গেছে, আজ সকাল ৯টা থেকে অনুষ্ঠান শুরু হয়ে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত প্রথম পর্বের অনুষ্ঠান চলে। তবে দুপুরের পর দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠান শুরুর আগে প্রধান অতিথি আজাদী সম্পাদক এম এ মালেক ব্যক্তি সমস্যার কথা বলে অনুষ্ঠানে আসতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তারপরই হঠাৎ করে স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানস্থল ছেড়ে চলে যান। তখন রেলওয়ে থেকে অনুষ্ঠানের অনুমতি বাতিল করা হয়েছে বলে আয়োজক প্রতিষ্ঠান আবৃত্তি সংগঠন ‘প্রমা’কে জানিয়ে দেওয়া হয়। এরপর বসন্তবরণ অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়।  প্রমা’র সভাপতি আবৃতিকার রাশেদ হাসান বলেন, ‘রেলওয়ের অনুমতি...
۱