2025-05-13@23:07:27 GMT
إجمالي نتائج البحث: 29

«ইউএসজ ব স»:

    গাজীপুরের তাসনিয়া ফেব্রিকস লিড সনদে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি অর্জন করেছে। কারখানাটির প্রশাসনিক ভবন ১১০ নম্বরের মধ্যে পেয়েছে ১০৭।যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে ৮ মে এই পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে তাসনিয়া ফেব্রিকসের প্রশাসনিক ভবন। একই দিন তাসনিয়া ফেব্রিকসের পোশাক কারখানা ভবনও পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। এই স্থাপনার প্রাপ্ত নম্বর ১০৬।এত দিন গাজীপুরের এসএম সোর্সিং বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা ছিল। এখন সেই স্থান দখল করে নিয়েছে তাসনিয়া ফেব্রিকসের প্রশাসনিক ভবন। তাদেরই আরেকটি স্থাপনা (তাসনিয়া ফেব্রিকসের পোশাক কারখানা) এমএস সোর্সিংয়ের সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানা।বিজিএমইএ আজ মঙ্গলবার দুটি তৈরি পোশাক কারখানার তিনটি স্থাপনার পরিবেশবান্ধব সনদ পাওয়ার তথ্য জানায়। সনদ পাওয়া অন্য কারখানাটি হচ্ছে মির্জাপুরের কমফিট গোল্ডেন লিফ। সেটির প্রাপ্ত নম্বর ৮০।ভবন নির্মাণ শেষ হলে লিড সনদের...
    আর্জেন্টিনা ও চিলির উপকূলে আঘাত হেনেছে ৭ দশমিক ৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প। শুক্রবার ভূমিকম্পে দেশ দুটির উপকূলীয় অঞ্চল কেঁপে ওঠে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস)। বার্তাসংস্থা আনাদোলু জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫৮ মিনিটে মাটির ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। এরপর চিলি তাদের মেগালেন প্রণালীর পুরো এলাকায় সুনামির সতর্কতা জারি করে। সুনামির ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে এমন সতর্কতা দিয়ে চিলির জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ সেবা অ্যান্ট্রার্টিক অঞ্চলের সৈকত এলাকা থেকে সব মানুষকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। তবে আর্জেন্টিনার পক্ষ থেকে সুনামির কোনো সতর্কতা জারি করা হয়নি। এছাড়া প্রাথমিক অবস্থায় ক্ষয়ক্ষতিরও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ইউএসজিএস জানিয়েছে, অ্যান্টার্টিকা এবং ক্যাপ হর্নের মাঝামাঝির ড্র্যাক প্যাসেজে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পের পর যুক্তরাষ্ট্রের সুনামি সতর্কতা কেন্দ্র জানায়, এটির প্রভাবে বিপজ্জনক সুনামি আঘাত...
    মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩৫৪ জনে। শক্তিশালী ভূমিকম্পে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি হওয়ায় দেশটির পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। খবর রয়টার্সের দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, গত ২৮ মার্চের শক্তিশালী এই ভূমিকম্পে ৪ হাজার ৮৫০ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় এখনও নিখোঁজ আছে ২২০ জন। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে। ভূমিকম্পে ছয়টি অঞ্চলের ২৮ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জাতিসংঘের পক্ষ থেকে খাদ্য, আশ্রয়, পানি, স্যানিটেশন, মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা ও অন্যান্য পরিষেবার জন্য জরুরি তহবিলে ১২ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করা হয়েছে।  ভূমিকম্পের...
    প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের দ্বীপরাষ্ট্র পাপুয়া নিউগিনিতে ৭ দশমিক ১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ শনিবার স্থানীয় সময় ভোর ৬টা ৪ মিনিটে এ ভূকম্পন অনুভূত হয়। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার পাপুয়া নিউগিনিck  ৭ দশমিক ও ১ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।  ইউরোপভিত্তিক ভূমিকম্প গবেষণা সংস্থা ইউরোপিয়ান-মেডিটেরেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ১। ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ৪৯ কিলোমিটার (৩০ দশমিক ৪৫ মাইল)। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের ভূতত্ব জরিপ ও গবেষণা সংস্থা পৃথক এক বিবৃতিতে বলেছে, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৯। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বা এপিসেন্টার ছিল দেশটির ওয়েস্ট নিউ ব্রিটেন প্রদেশের রাজধানী কিম্বে শহরের ১৯৪ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে অবস্থিত পোমিও জেলায়ি। প্রথম ধাক্কা কাটার পর ৩০ মিনিটের মধ্যে অন্তত ৪টি ‘আফটার শক’ অনুভূত হয়েছে। এগুলোর...
    পাপুয়া নিউ গিনিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে পাপুয়া নিউগিনির উপকূলের নিউ ব্রিটেন আইল্যান্ডে আঘাত হানা ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৬ দশমিক ৯। যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর এবিসি নিউজের। ইউএসজিএসের তথ্য অনুসারে, স্থানীয় সময় ভোর ৬টা ৪ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পটির কেন্দ্রস্থল ছিল নিউ ব্রিটেন প্রদেশের রাজধানী কিম্বে থেকে ১৯৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, প্রায় ৩০ মিনিট পরে একই স্থানে ৫ দশমিক ৩ মাত্রার একটি ছোট ভূমিকম্পসহ বেশ কয়েকটি আফটারশক অনুভূত হয়। আরো পড়ুন: মিয়ানমারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উদ্ধার ও মেডিকেল সেবা অব্যাহত মিয়ানমারে ভূমিকম্পে এক লাখ মানুষ মারা যেতে পারে ভূমিকম্পের পর মার্কিন সুনামি সতর্কীকরণ কেন্দ্র প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রটির জন্য প্রাথমিকভাবে সুনামি সতর্কতা জারি করলেও পরবর্তীতে তা বাতিল করে।  ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো...
    মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২ হাজার ৭১৯ জন হয়েছে। সহায়তা গোষ্ঠীগুলো বলছে, যারা বেঁচে আছেন, তাদের নেই কোনো আশ্রয়, খাদ্য ও পানি। দেশটিতে গৃহযুদ্ধের ফলে সহায়তা ঠিকমতো পৌঁছানো যাচ্ছে না। আজ মঙ্গলবার টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং বলেন, শক্তিশালী ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৭১৯ জন মারা গেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এই সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, এই দুর্যোগে ৪ হাজার ৫২১ জন আহত হয়েছেন, নিখোঁজ রয়েছেন ৪৪১ জন। খবর রয়টার্সের গত ২৮ মার্চ (শুক্রবার) মিয়ানমারে শক্তিশালী দুটি ভূমিকম্প হয়। বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়েছে।  যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে।...
    মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭১৯ জনে। সহায়তা গোষ্ঠীগুলো বলছে, যারা বেঁচে আছেন, তাদের নেই কোনো আশ্রয়, খাদ্য ও পানি। দেশটিতে গৃহযুদ্ধের ফলে সহায়তা ঠিকমতো পৌঁছানো যাচ্ছে না। খবর রয়টার্সের আজ মঙ্গলবার টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং বলেন, শক্তিশালী ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৭১৯ জন মারা গেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এই সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়ে যাবে। সেনাপ্রধান আরও বলেন, এই দুর্যোগে ৪ হাজার ৫২১ জন আহত হয়েছেন, নিখোঁজ রয়েছেন ৪৪১ জন। গত ২৮ মার্চ (শুক্রবার) মিয়ানমারে শক্তিশালী দুটি ভূমিকম্প হয়। বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়েছে।  যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি...
    মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭১৯ জনে। সহায়তা গোষ্ঠীগুলো বলছে, যারা বেঁচে আছেন, তাদের নেই কোনো আশ্রয়, খাদ্য ও পানি। দেশটিতে গৃহযুদ্ধের ফলে সহায়তা ঠিকমতো পৌঁছানো যাচ্ছে না। খবর রয়টার্সের আজ মঙ্গলবার টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং বলেন, শক্তিশালী ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৭১৯ জন মারা গেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এই সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়ে যাবে। সেনাপ্রধান আরও বলেন, এই দুর্যোগে ৪ হাজার ৫২১ জন আহত হয়েছেন, নিখোঁজ রয়েছেন ৪৪১ জন। গত ২৮ মার্চ (শুক্রবার) মিয়ানমারে শক্তিশালী দুটি ভূমিকম্প হয়। বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়েছে।  যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি...
    ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে মিয়ানমারে উদ্ধারকাজ এখনও চলছে। সেই সঙ্গেই বৃদ্ধি পাচ্ছে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা। ভূমিকম্পে দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২ হাজারের বেশি মানুষের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার পর্যন্ত ২ হাজার ৫৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও নিখোঁজ রয়েছেন প্রায় ৩০০ জন। আহত হয়েছেন ৩ হাজার ৯০০ জন।  এক সপ্তাহ ধরে জাতীয় শোক পালনের কথা বিবৃতি দিয়ে ঘোষণা করে জান্তা সরকার। ভূমিকম্পে ভেঙে গেছে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শের প্রায় ৬০টি মসজিদ। সোমবার কয়েকটি ভাঙা মসজিদের সামনেই ঈদের নামাজ আদায় করেন লোকজন।  ভূমিকম্পের কারণে ঘরছাড়া হাজার হাজার মানুষ। রাজধানীতে এখনও বহু মানুষ ত্রাণ শিবিরে রাত কাটাচ্ছেন। অনেকে আবার কোলের সন্তানকে নিয়ে রাস্তায় চাদর পেতে দিন পার করছেন।  ...
    মিয়ানমারে গত কয়েক দশকের মধ্যে আঘাত হানা অন্যতম বিধ্বংসী ভূমিকম্পে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়েই চলছে। রোববার দেশটির সামরিক জান্তা সরকার বলেছে, ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখন পর্যন্ত এক হাজার ৭০০ জনের প্রাণহানির তথ্য পাওয়া গেছে। আর আন্তর্জাতিক সংস্থা রেডক্রস বলেছে, সাত দশমিক সাত মাত্রার ভূমিকম্পের পর মিয়ানমারে মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে। দেশটিতে প্রতি ঘণ্টায় সহায়তার চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মিয়ানমারে গত শুক্রবার দুপুরে আঘাত হানা ভয়াবহ এ ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছিল প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ডেও। এছাড়া বাংলাদেশ, ভারত, কম্বোডিয়া ও চীন পর্যন্ত এর কম্পন অনুভূত হয়েছে। তবে ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে মিয়ানমারের প্রাচীন রাজধানী মান্দালয়ে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল সাগাইংয়ের কাছাকাছি ছিল বলেই মান্দালয়ে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে।  জাতিসংঘের ভূমিকম্প ঝুঁকি মূল্যায়ন অনুসারে, ১৯৩০ সালে মিয়ানমারের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর বাগো ভয়াবহ ভূমিকম্পের শিকার হয়েছিল। ৭ দশমিক ৩...
    থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বাঁকানো তার ও ধাতুর ধ্বংসস্তূপ সরাতে ব্যস্ত শত শত উদ্ধারকর্মী। এসব জঞ্জালের সামান্য দূরে অপেক্ষা করছেন অসংখ্য মানুষ। তাঁদের কারও বোন, কারও ভাই, কারও মা, কারও স্বামী বা কারও সহকর্মী মুহূর্তে ধসে পড়া নির্মাণাধীন ৩৩ তলা ভবনের নিচে চাপা পড়েছেন। এতে শতাধিক শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন।যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের তথ্যমতে, মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চল মান্দালয়ের কাছে গত শুক্রবার দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে ৭ দশমিক ৭ তীব্রতার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। ১১ মিনিটের মাথায় সেখানে ৬ দশমিক ৪ তীব্রতার আরেকটি পরাঘাত (আফটার শক) হয়। ভূপৃষ্ঠের প্রায় ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পের উৎপত্তি। উৎপত্তিস্থল অগভীর হওয়ায় কম্পনের তীব্রতা বেশি ছিল।মিয়ানমারের পর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ড। এ ছাড়া বাংলাদেশ, লাওস, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, দক্ষিণ-পশ্চিম চীন ও ভারতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।আরও পড়ুনমিয়ানমারে ভূমিকম্পে...
    মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা এক হাজার ৬০০ ছাড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে বিমান হামলা চালিয়েছে জান্তা বাহিনী।  রবিবার (৩০ মার্চ) বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,  জাতিসংঘ এই হামলাকে পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য এবং নিন্দনীয় বলে মন্তব্য করেছে। বিশেষ প্রতিবেদক টম অ্যান্ড্রুজ বিবিসিকে জানিয়েছেন, “ভূমিকম্পের পর যখন মানুষকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে, তখনও সেনাবাহিনী বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এটা সত্যিই অবিশ্বাস্য।’ চার বছর আগে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করা সামরিক সরকারকে সব ধরনের হামলা বন্ধ রাখার আহ্বান জানিয়েছেন টম অ্যান্ড্রুজ।  তিনি আরো বলেন, “মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর ওপর যাদের প্রভাব খাটানোর সুযোগ রয়েছে। তাদের উচিত হামলা বন্ধে চাপ প্রয়োগ করা। কারণ বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ধরনের হামলা অগ্রহণযোগ্য।” জান্তা সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরাতে লড়াই করা মিয়ানমারের গণতন্ত্রকামী বিদ্রোহী গোষ্ঠী জানিয়েছে উত্তর-পশ্চিম...
    মিয়ানমারে গতকাল শুক্রবার দুপুরে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এর ভয়াবহ প্রভাব পড়েছিল প্রতিবেশী থাইল্যান্ডেও। ভূমিকম্পের কাঁপুনি বাংলাদেশ, ভারত, কম্বোডিয়া ও চীন পর্যন্ত অনুভূত হয়েছে।ভূমিকম্পে বেশির ভাগ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে মিয়ানমারের প্রাচীন রাজধানী মান্দালয়ে। সেখানে অসংখ্য ভবন ধসে পড়েছে এবং অবকাঠামো ভেঙে পড়েছে। মান্দালয়ের অবস্থান ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল সাগাইংয়ের কাছাকাছি ছিল বলেই সেখানে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা বেশি। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের মতে, এ ভূমিকম্পে দেশটিতে এক হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।জাতিসংঘের ভূমিকম্প ঝুঁকি মূল্যায়ন অনুসারে, ১৯৩০ সালে মিয়ানমারের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর বাগো ভয়াবহ ভূমিকম্পের শিকার হয়েছিল। ৭ দশমিক ৩ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে ৫৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর পর থেকে দেশটিতে বেশ কয়েকবার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।প্রায় চার বছরের গৃহযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটি ভূমিকম্পের জন্য এত ঝুঁকিপূর্ণ কেন? আর সর্বশেষ ভূমিকম্পটি কতটা তীব্র মাত্রার...
    ভূমিকম্পে থাইল্যান্ডে একাধিক ভবন ধসের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ব্যাংককে নির্মাণাধীন একটি ৩০তলা ভবন ধসে ১০১ জন শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন। দেশটিতে ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন ১৬ জন। ব্যাংককের ডেপুটি গভর্নর তাভিদা কামোলভেজ এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ শনিবার ব্যাংকক টাইমসের এক প্রতিবেদন বলা হয়েছে, ব্যাংককের চাটুচাক জেলার একটি উচু ভবন ধসে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। একজন শ্রমিক মারা যান ক্রেনের নিচে পড়ে। ব্যাং চ্যান এলাকায় আরেকজন মারা যান ঘরের সিলিংয়ের নিচে পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে।  ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে।...
    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুক্রবার মিয়ানমারে সংঘটিত ভয়াবহ ভূমিকম্পটি সম্ভবত কয়েক দশকের মধ্যে দেশটিতে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী ছিল। দুর্যোগ মডেলিংয়ে হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ এর স্বয়ংক্রিয় মূল্যায়নে বলা হয়েছে, মধ্য মিয়ানমারের সাগাইং শহরের উত্তর-পশ্চিমে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার অগভীর ভূমিকম্পটি কম্পনজনিত প্রাণহানি এবং অর্থনৈতিক ক্ষতির জন্য লাল সতর্কতা রয়েছে। এটি বলেছে, “উচ্চ প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে এবং দুর্যোগটি সম্ভবত ব্যাপক আকার ধারণ করবে।” ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলটি মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলীয় শহর মান্দালয়ের কাছে অবস্থিত। এখানে ১০ লাখেরও বেশি লোক বাস করে। শনিবার সকালে মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন জান্তা জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা  এক হাজার ছাড়িয়ে গেছে এবং  আহতের সংখ্যা দুই হাজারেরও বেশি। তবে ইউএসজিএস এর বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, সম্ভাব্য মৃত্যুর সম্ভাবনা ৩৫...
    মিয়ানমারে ভূমিকম্প মোট নিহতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে। এছাড়া আর্থিক, পরিবেশগত এবং সার্বিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এক হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতত্ত্ব জরিপ ও গবেষণা সংস্থা ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) এই তথ্য জানিয়েছে।  ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, শুক্রবার (২৮ মার্চ) মধ্যরাতে নিজেদের ওয়েব সাইটে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে ইউএসজিএস জানিয়েছে, মিয়ানমারে শুক্রবারের ভূমিকম্পে ১০ হাজারের বেশি মানুষ মারা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেশটির মোট দেশজ উৎপাদনের মূল্যের চেয়েও বেশি হতে পারে। ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভিসের ভবিষ্যদ্বাণীমূলক একটি সিস্টেম প্রাণহানি এবং ক্ষয়ক্ষতির এই পরিমাণ অনুমান করেছে।  প্রসঙ্গত, শুক্রবার দুপুরে মিয়ানমারে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর কেন্দ্রস্থল ছিল দেশটির উত্তর-পশ্চিমের শহর সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে। এলাকাটি রাজধানী নেপিদো থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার উত্তরে।  আরো...
    মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলে ভয়াবহ ভূমিকম্পের ঘটনায় দেশটিতে অবস্থানরত বাংলাদেশি নাগ‌রিকরা নিরাপদ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. মনোয়ার হোসেন। শুক্রবার (২৮ মার্চ) সামা‌জিক যোগা‌যোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পো‌স্টে এ তথ্য জা‌নান তিনি। রাষ্ট্রদূত বলেন, “মিয়ানমারে অবস্থানরত সব বাংলাদেশি নাগ‌রিক নিরাপদ রয়েছেন। আজ (শুক্রবার) দুপুর সা‌ড়ে ১২টায় এক‌টি শ‌ক্তিশালী (৭ দশমিক ২ এবং ৭ দশমিক ৭ মাত্রা) ভূ‌মিকম্প উত্তর মিয়ানমা‌র অংশে অনুভূত হয়েছে।” আরো পড়ুন: মিয়ানমারে ভূমিকম্প: শহরজুড়ে অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহত ১০ মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) অনুসারে, মিয়ানমারে ভূমিকম্পে থাইল্যান্ড এবং এই অঞ্চলের অন্যান্য স্থানেও শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছে। স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে সাগাইং শহরের ১৬ কিলোমিটার (১০ মাইল) উত্তর-পশ্চিমে ১০ কিলোমিটার গভীরে এই ভূমিকম্প...
    মিয়ানমারে আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ ও গবেষণা সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস)। স্থানীয় সময় শুক্রবার সংস্থাটির নিজস্ব ওয়েবসাইটে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর স্কাই নিউজের।   ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, যে মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছে, তাতে আমরা ধারণা করছি মিয়ানমারের বিস্তৃত অংশ জুড়ে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং এক হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আজ দুপুরে মিয়ানমারে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় শহর সাগাইংয়ে ভূপৃষ্ঠের ১৬ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূকম্পটির উৎপত্তিস্থল। ইউএসজিএস জানিয়েছে,  মিয়ানমারে ৭ দশমিক ৭ এবং ৬ দশমিক ৪ মাত্রার দু’টি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের পর মিয়ানমারের হালনাগাদ অবস্থা সম্পর্কে এখনও বেশি তথ্য পাওয়া যায়নি; তবে থাইল্যান্ডে ক্ষয়ক্ষতির বিভিন্ন চিত্র, ভিডিও...
    মিয়ানমারে আজ শুক্রবার পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়েছে। বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়েছে। ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া ৭০ জন নিখোঁজ থাকার খবর পাওয়া গেছে। খবর বিবিসি, ইরাবতী, রয়টার্স ও আনাদোলুর  মিয়ানমারের মান্দালয়ে উদ্ধারকারী দলের একজন সদস্য বিবিসিকে বলেছেন, ‘ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। মৃত্যুর সংখ্যাও অনেক বেশি। হতাহতদের সঠিক সংখ্যা এখনও জানা যায়নি, তবে এটি শতাধিক।’ যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে। বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ২৬ জনের লাশ উদ্ধার করা...
    মিয়ানমারে আজ শুক্রবার পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়েছে। বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়েছে। ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া ৭০ জন নিখোঁজ থাকার খবর পাওয়া গেছে। খবর বিবিসি, ইরারতী, রয়টার্স ও আনাদোলুর  মিয়ানমারের মান্দালয়ে উদ্ধারকারী দলের একজন সদস্য বিবিসিকে বলেছেন, ‘ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। মৃত্যুর সংখ্যাও অনেক বেশি। হতাহতদের সঠিক সংখ্যা এখনও জানা যায়নি, তবে এটি শতাধিক।’ যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে। বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ২৬ জনের লাশ উদ্ধার করা...
    মিয়ানমারে আজ শুক্রবার পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়েছে। বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়েছে। ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া ৭০ জন নিখোঁজ থাকার খবর পাওয়া গেছে। খবর বিবিসি, ইরারতী, রয়টার্স ও আনাদোলুর  মিয়ানমারের মান্দালয়ে উদ্ধারকারী দলের একজন সদস্য বিবিসিকে বলেছেন, ‘ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। মৃত্যুর সংখ্যাও অনেক বেশি। হতাহতদের সঠিক সংখ্যা এখনও জানা যায়নি, তবে এটি শতাধিক।’ যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে। বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ২৬ জনের লাশ উদ্ধার করা...
    মিয়ানমারে আজ শুক্রবার পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়েছে। বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়েছে। ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে আজ দুপুর ১২টা ২১ মিনিটে কেঁপে উঠে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে। আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারে পরপর দুটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এর একটি ৭ দশমিক ৭ মাত্রার, অন্যটি ৬ দশমিক ৪ মাত্রার। মিয়ানমারে থেকে এর উৎপত্তি হয়। তবে থাইল্যান্ডসহ অন্যান্য অঞ্চলে অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত...
    মিয়ানমারের আজ শুক্রবার পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়েছে। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়েছে। আজ দুপুর ১২টা ২১ মিনিটে কেঁপে উঠে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে। আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারে পরপর দুটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এর একটি ৭ দশমিক ৭ মাত্রার, অন্যটি ৬ দশমিক ৪ মাত্রার। মিয়ানমারে থেকে এর উৎপত্তি হয়। তবে থাইল্যান্ডসহ অন্যান্য অঞ্চলে অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রুবাইয়াত...
    নিজেকে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দানকারী হিসেবে পরিচয় দেন ব্রেন্ট দিমিত্রাক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর হাজারো অনুসারী। গত অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে দিমিত্রাক তাঁর অনুসারীদের বলেন, ক্যালিফোর্নিয়ার সবচেয়ে পশ্চিমের ছোট্ট উপকূলীয় শহর ইউরেকার দক্ষিণাংশে শিগগিরই ভূমিকম্প আঘাত হানতে পারে। এর মাস দুয়েক পর ৭ দশমিক ৩ মাত্রার একটি ভূমিকম্প ক্যালিফোর্নিয়ার উত্তরাঞ্চলে আঘাত হানে। সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। অনলাইনে দিমিত্রাকের অনুসারী হু হু করে বাড়তে থাকে। সবাই তাঁকে পরের ভূমিকম্প নিয়ে পূর্বাভাস দিতে বলেন। খ্রিষ্টীয় নববর্ষের সময় দিমিত্রাক বলেন, ভূমিকম্প কোথায় ঘটবে, সেটা আগেভাগে পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য প্রগাঢ় দক্ষতার প্রয়োজন হয়।আবহাওয়ার পূর্বাভাস মোটামুটি নিখুঁতভাবে দেওয়া গেলেও ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে সঠিকভাবে দেওয়া কঠিন।ভূমিকম্পসংক্রান্ত গবেষকেরা বলেন, তবে একটি সমস্যা আছে, তা হলো ভূমিকম্প কখন, কোথায় ঘটবে, সেটা আগে থেকে অনুমান করা যায় না। আর এ অনিশ্চয়তা তাঁদের...
    দিন যত যাচ্ছে, দেশে গ্রিন ফ্যাক্টরি বা পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানা ততই বাড়ছে। এবার আরো তিনটি প্রতিষ্ঠান পেয়েছে পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার সনদ। নতুন যোগ হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে দেশে সবুজ কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪০টি।  বুধবার (১৯ মার্চ) তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ এসব তথ্য জানিয়েছে। নতুন স্বীকৃতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—গাজীপুরের চান্দুরায় অবস্থিত ইকোটেক্স লিমিটেড, বোর্ড বাজারে অবস্থিত এলিট গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও শ্রীপুরের ইউরো নিট স্পিন লিমিটেড। প্রতিষ্ঠান তিনটি পেয়েছে লিড প্লাটিনাম সনদ। বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ১০০টি পরিবেশবান্ধব সুবজ কারখানার মধ্যে অর্ধেকের বেশিই বাংলাদেশে। এ তালিকায় সর্বশেষ যোগ হয়েছে আরো তিন প্রতিষ্ঠান। নতুন যোগ হওয়া পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানা নিয়ে মোট ২৪০টি লিড প্রত্যয়িত কারখানার মধ্যে ৯৮টি প্লাটিনাম রেটেড এবং ১২৮টি গোল্ড রেটেড, সিলভার ১০টি এবং সার্টিফাইড...
    বাংলাদেশের আরও তিনটি তৈরি পোশাক কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশের মোট ২৪০টি কারখানা এখন পরিবেশবান্ধব সনদ পেল। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এ তথ্য জানিয়েছে। গাজীপুরের কালিয়াকৈরের ইকোটেক্স লিমিটেড, বোর্ড বাজারের এলিট গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও শ্রীপুরের ইউরো নিট স্পিন লিমিটেড—এই তিনটি কারখানা প্লাটিনাম সনদ পেয়েছে। অর্থাৎ পরিবেশবান্ধব কারখানার সর্বোচ্চ স্বীকৃতি পেয়েছে তারা।বাংলাদেশের যে ২৪০টি কারখানা এখন পর্যন্ত পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি পেয়েছে, তার মধ্যে ৯৮টি কারখানা প্লাটিনাম সনদ, ১২৮টি গোল্ড সনদ পেয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের কারখানাগুলো সর্বোচ্চ মানের পরিবেশবান্ধব কারখানার শর্ত পূরণ করতে পারছে। বাকি ১৪টি কারখানার মধ্যে সিলভার সদনপ্রাপ্ত কারখানা ১০টি এবং সার্টিফায়েড সদনপ্রাপ্ত কারখানা ৪টি।বিজিএমইএর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিশ্বের শীর্ষ ১০০টি পরিবেশবান্ধব কারখানার মধ্যে ৬৬টি কারখানাই এখন বাংলাদেশের।যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন...
    নতুন করে দেশের আরও দুটি তৈরি পোশাক কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। এর ফলে দেশে তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা এখন ২৩৭।পরিবেশবান্ধব কারখানা হিসেবে সনদ পাওয়া প্রতিষ্ঠান দুটি হচ্ছে গাজীপুরের কলম্বিয়া অ্যাপারেলস ও বঙ্গ ফ্যাশন লিমিটেড। এর মধ্যে কলম্বিয়া অ্যাপারেলস গোল্ড ও বঙ্গ ফ্যাশন লিড প্লাটিনাম সনদ পেয়েছে। ১০০ পয়েন্টের মধ্যে কলম্বিয়া ৭৭ এবং বঙ্গ ফ্যাশন ৮৭ পয়েন্ট পেয়েছে।যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে কলম্বিয়া অ্যাপারেলস ও বঙ্গ ফ্যাশন। এই সনদ পাওয়ার জন্য কয়েকটি শর্ত পালন করতে হয়। মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে কোনো কারখানা ৮০-এর বেশি পেলে ‘লিড প্লাটিনাম’, ৬০ থেকে ৭৯ পেলে ‘লিড গোল্ড’, ৫০ থেকে ৫৯ পেলে ‘লিড সিলভার’ এবং ৪০ থেকে ৪৯ পেলে ‘লিড সার্টিফায়েড’ সনদ দেওয়া হয়।বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক...
    দিন যতই যাচ্ছে, বাংলাদেশে গ্রিন ফ্যাক্টরি বা পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানা ততই বাড়ছে। এবার আরো দুটি প্রতিষ্ঠান পেলো পরিবেশবান্ধব কারখানার সনদ। ফলে, দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ২৩৫টিতে।  শনিবার (২৬ জানুয়ারি) তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এ তথ্য জানিয়েছে। নতুন স্বীকৃতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—গাজীপুরের বাহাদুরপুরের টিএম জিন্স লিমিটেড এবং রাজধানীর দক্ষিণখানের ফায়দাবাদ আজমেরি কম্পোজিট নিট লিমিটেড। টিএম জিন্স লিমিটেডের কারখানা ৮১ নম্বর পেয়ে প্লাটিনাম সনদ এবং আজমেরি কম্পোজিট নিট লিমিটেডের কারখানা ৬৩ নম্বর পেয়ে গোল্ড সনদ অর্জন করেছে।   বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের শীর্ষ ১০০টি পরিবেশবান্ধব কারখানার মধ্যে অর্ধেকের বেশি কারখানা বাংলাদেশে। এ তালিকায় সর্বশেষ যোগ হয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠান। এ দুটিসহ বাংলাদেশের ২৩৫টি লিড প্রত্যায়িত কারখানার মধ্যে ৯৪টি প্লাটিনাম...
۱