সমন্বিত ১০টি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ২০২১ সালভিত্তিক ‘সিনিয়র অফিসার (জেনারেল)’ (৯ম গ্রেড) পদে দ্বিতীয় প্যানেল থেকে ১৩৫ জনকে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সিনিয়র অফিসার পদে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে নিয়োগসংক্রান্ত সরকারি বিধিবিধান অনুসরণ করে প্রণীত প্যানেল থেকে ১৩৫ প্রার্থীকে তাঁদের পছন্দক্রম অনুযায়ী ১০টি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ‘সিনিয়র অফিসার (জেনারেল)’ পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে।

আরও পড়ুনএক দিনে ১৪টি চাকরির পরীক্ষা, কী করবেন পরীক্ষার্থীরা৭ ঘণ্টা আগে

১৩৫ জনের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন ৫৩ জন, জনতা ব্যাংকে ১১, অগ্রণী ব্যাংকে ১৫, রূপালী ব্যাংকে ৩, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে ৭, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে ৩৫, বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনে ২, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ১, কর্মসংস্থান ব্যাংকে ৭ ও ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশে ১ জন।
নির্বাচিত প্রার্থীদের রোল নম্বর দেখা যাবে এই লিংকে।

আরও পড়ুনকে এই বৈভব তানেজা, টেসলার সিএফও আয়ে পেছনে ফেলেছেন সুন্দর পিচাই-সত্য নাদেলাকেও৪ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য দিদার হোসেন এখন বিএনপি নেতা

ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য দিদার হোসেন এখন সদ্য ঘোষিত ইউনিয়ন বিএনপির ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি যুগ্ম সম্পাদক। তিনি রাধানগর এলাকার জজ মিয়ার ছেলে।

স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের দাবি, সম্প্রতি ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল বারী ভূইয়া বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপির ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করেন।

যেখান নজরুল ইসলাম প্রধানকে সভাপতি ও মতিউর রহমান ফকিরকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। কমিটিত যুগ্ম সম্পাদক পদে আওয়ামী লীগের চিহ্নিত সদস্য রাধারনগর এলাকার দিদার হোসেনকে পদায়ন করা হয়।

ক্ষোভ প্রকাশ করে বিএনপি নেতাকর্মীরা জানান, বিগত ১৭ বছর আন্দোলন-সংগ্রামে যারা ছিলেন না, যারা আওয়ামী লীগর সাথে জড়িত ছিলেন, তারাই আজ বিএনপিতে পদ পাচ্ছেন। আর যারা আন্দোলন করত গিয়ে হামলা-মামলার শিকার হলেন, তারা এখন বঞ্চিত। এ ধরনের কমিটি আমরা বক্তাবলী বিএনপি মেনে নেবো না।

কমিটিত দিদারের অন্তর্ভুক্তি প্রসঙ্গে ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু বলেন, ইউনিয়ন বিএনপির দায়িত্বপ্রাপ্তরা যে তালিকা দিয়েছিল সে তালিকা অনুমোদন করা হয়েছে।

কমিটি অনুমোদনের পর দিদারের বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রমাণিত হলে তার পদ অবশ্যই স্থগিত করা হবে।

সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট বারী ভূইয়া বলেন, যারা কমিটিতে পদ পেয়েছেন তারা সবাই ত্যাগী। দুই একজনকে নিয়ে যে প্রশ্ন উঠেছে, সেটা তদন্ত করে ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমরা আওয়ামী দোসরদের কমিটিতেতো পরে, দলের সদস্যও করবো না।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ