শানাকা-চামিকাকে ফিরিয়ে টি-২০ দল দিল শ্রীলঙ্কা
Published: 7th, July 2025 GMT
বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজের দল ঘোষণা করেছে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ড। দলে ফিরেছেন টি-২০ দলের সাবেক অধিনায়ক দাশুন শানাকা। এছাড়া চামিকা করুনারত্নেকে ফেরানো হয়েছে টি-২০ দলে।
লঙ্কানদের টি-২০ দলের বাকি সদস্যরা অনুমিতভাবে দলে জায়গা পেয়েছেন। টপ অর্ডার ব্যাটার পাথুন নিশাঙ্কা, আভিস্কা ফার্নান্দো ও কুশল পেরেরা আছেন দলে। কুশল মেন্ডিসের সঙ্গে দিনেশ চান্দিমালও আছেন টি-২০ দলে। টি-২০ বিশেষজ্ঞ পেসার মাথিশা পাথিরানা ও বিনুমা ফার্নান্দোকে নেওয়া হয়েছে।
এছাড় ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, জেফরে ভ্যান্ডারসে দলে জায়গা পেয়েছেন। বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা মঙ্গলবার সিরিজের শেষ ওয়ানডে খেলবে। এরপর ১০ জুলাই থেকে টি-২০ সিরিজ শুরু হবে। প্রথম টি-২০ হবে পাল্লেকেলে, দ্বিতীয়টি ১৩ জুলাই ডাম্বুলা ও শেষ টি-২০ ১৬ জুলাই প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে মাঠে গড়াবে।
শ্রীলঙ্কার টি-২০ দল: চারিথা আশালঙ্কা (অধিনায়ক), পাথুম নিশাঙ্কা, কুশল মেন্ডিস, দিনেশ চান্দিমাল, কুশল পেরেরা, কামিন্দু মেন্ডিস, আভিস্কা ফার্নান্দো, দাশুন শানাকা, দুনিথ ভেল্লালাগে, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, মহেশ থিকসানা, জেফরে ভ্যান্ডারসে, চামিকা করুণারত্নে, মাথিশা পাথিরানা, নুয়ান থুসারা, বিনুরা ফার্নান্দো, এসান মালিঙ্কা।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ট ২০ স র জ ২০ দল
এছাড়াও পড়ুন:
পরবর্তী সরকারের কাছে সংস্কারের ভার ছেড়ে দেওয়ার পক্ষপাতী নই: আখতার হোসেন
সংস্কারের বিষয়গুলো নির্বাচিত সংসদের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার বাস্তবায়ন কার্যক্রমকে যদি কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা ঐকমত্য কমিশন পরবর্তী সরকারের ওপর ন্যস্ত করতে চায় তাহলে এনসিপি মনে করে, সেই সংস্কারের গোটা আলোচনা কার্যকর হবে না।’
সংস্কারের ম্যান্ডেট এই সরকারের হাতেই রয়েছে বলে এনসিপি মনে করে—উল্লেখ করে আখতার বলেন, ‘আমরা যারা ঐকমত্য কমিশনে বসছি, জনগণের প্রতিনিধিত্ব করছি, আমরা সংস্কারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার অধিকার রাখি। পরবর্তী সরকারের কাছে সংস্কারের কার্যভার ছেড়ে দেওয়ার পক্ষপাতী আমরা নই।’
সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা শেষে এ কথা বলেন আখতার হোসেন।
অনেকের মধ্যে জুলাই সনদকে নিছক একটি দলিল হিসেবে প্রকাশের চিন্তা রয়েছে বলে অভিযোগ করেন এনসিপি নেতা আখতার। তিনি বলেন, ‘আমরা তার বিপক্ষে অবস্থান করি। আমরা মনে করি, জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে যে মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা বাস্তবায়িত হবে, সেটা বাংলাদেশের সামনের রাজনীতিকে নির্ধারণ করবে। সামনের বাংলাদেশের কাঠামোকে নির্ধারণ করবে।’
এনসিপির দাবি তুলে ধরে আখতার হোসেন আরও বলেন, বাংলাদেশে নতুন কাঠামোকে বাস্তবায়ন করতে, নতুন বন্দোবস্তকে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য কার্যকর করতে গণপরিষদ নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। তারপর গণপরিষদে আলাপ–আলোচনার মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবকে বাস্তবায়ন করতে হবে।
এদিনের আলোচনায় অধস্তন আদালতকে উপজেলা পর্যন্ত বিস্তৃত করা এবং জরুরি অবস্থা জারির প্রস্তাবে এনসিপি একমত হয়েছে বলে জানান আখতার হোসেন। তিনি বলেন, দুটি প্রস্তাব ঘিরে কয়েকটি বিষয় বিবেচনার কথা বলেছেন তাঁরা।