রেকর্ডের মালা সাজিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার পেস অলরাউন্ডার ওয়ান মুলডার। হাশিম আমলার (৩১১*) পর  দ্বিতীয় প্রোটিয়া ব্যাটার হিসেবে টেস্টে ট্রেপল সেঞ্চুরি করেছেন। দ্রুততম ট্রিপল সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছেন। অ্যাওয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ ৩৬৭ রানের ইনিংস খেলে ভেঙেছেন ১৯৫৮ সালে হানিফ মোহাম্মদের করা (৩৩৭ রান) রেকর্ড।

তার চেয়ে বড় কথা ওয়ান মুলডার কিংবদন্তি ব্রায়ান লারার ৪০০ রানের রেকর্ড ভাঙার পথে ছিলেন। বিশ্বের প্রথম ব্যাটার হিসেবে লারা ২০০৪ সালে ছুঁয়েছিলেন কোয়াড্রপল সেঞ্চুরির কীর্তি। ওই রেকর্ড ঝুঁকির মুখে ফেলে লারার প্রতি সম্মান জানালেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক মুলডার।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বুলাওয়ে টেস্টে প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেটে ৬২৬ রান তুলে ঘোষণা করে দিলেন প্রোটিয়া এই ব্যাটার ও অধিনায়ক। প্রোটিয়ারা দ্বিতীয় দিনের লাঞ্চে গিয়েছিল ওই রান নিয়ে। দ্বিতীয় সেশনে মুলডারের যখন বিশ্বরেকর্ডের পথে ছোঁটার কথা, তখনই ড্রেসিংরুম থেকে ইনিংস ঘোষণার সিদ্ধান্ত জানান তিনি।

ওয়ান মুলডার তাই টেস্টের পঞ্চম সর্বাধিক ব্যক্তিগত ইনিংসেই সন্তুষ্ট থাকলেন। বুলাওয়ে টেস্টের অধিনায়ক তিনি। ইনিংস ঘোষণা করে লারার প্রতি সম্মান দেখানোর সিদ্ধান্ত তাই প্রোটিয়া এই পেস অলরাউন্ডারের দিক থেকেই এসেছে। টেস্টে তার চেয়ে বেড় ইনিংস আছে যথাক্রমে মাহেলা জয়বর্ধানে (৩৭৪), ব্রায়ান লারা (৩৭৫), ম্যাথু হেইডেন (৩৮০) ও ব্রায়ান লারার (৪০০*)।

বুলাওয়ে টেস্টে মুলডার ছাড়াও ভালো ব্যাটিং করেছেন বেডিংহাম ও লুয়ান দ্রি প্রিটোরিয়াস। চারে নেমে বেডিংহাম ৮২ রানের ইনিংস খেলেন। প্রিটোরিয়াস ৭৮ রান যোগ করেন। ডেওয়াল্ড ব্রেভিস ৩০ রান করে আউট হন। মুলডারের সঙ্গে ক্রিজে থাকা উইকেটরক্ষক কাইল ভেরায়েনে ৪২ রানে অপরাজিত ছিলেন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র কর ড

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’

কৈশোর পেরোনোর আগেই শাহানাবাড়ির মেয়ে দীপার বিয়ে হয়ে যায়। স্বামীর নির্যাতনের জাল ছিঁড়ে নিজের মতো করে বাঁচতে চেয়েছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের পটভূমিতে দীপার বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বাড়ির নাম শাহানা।

সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত বাড়ির নাম শাহানায় দীপা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনান সিদ্দিকা। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে কমলা কালেক্টিভ ও গুপী বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড।

নির্মাণের বাইরে লীসা গাজী লেখক, নাট্যকর্মী হিসেবে পরিচিত

সম্পর্কিত নিবন্ধ