2025-07-07@13:04:27 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11

«এসব ন পথ»:

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুল্কযুদ্ধ শুরু করার পর নতুন বাস্তবতার সম্মুখীন হচ্ছে দেশটির কোম্পানিগুলো। সেটা হলো, কিছু মার্কিন কোম্পানি রহস্যজনক প্রস্তাব পেতে শুরু করেছে—এসব প্রস্তাবের শানে নজুল হলো, কর ফাঁকি দেওয়ার প্রলোভন দেখানো।চীনভিত্তিক অনেক জাহাজ কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক, গাড়ির যন্ত্রাংশ ও গয়না আমদানিকারী কোম্পানিগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করছে। তাদের প্রস্তাব, এমন কায়দাকানুন কর দেওয়া হবে যে চীন থেকে পণ্য আমদানি করলে শুল্কই লাগবে না। মার্কিন এক আমদানিকারককে এক ই-মেইলে জানানো হয়, এমন ব্যবস্থা করা যাবে, যে তাদের পক্ষে উচ্চ শুল্ক ফাঁকি দিয়ে চীন থেকে পণ্য আমদানি করা সম্ভব—অতীতেও বহুবার এমন করা হয়েছে। অন্য একটি বার্তায় বলা হয়, মার্কিন শুল্ক এড়ানো সম্ভব এবং প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, মাত্র ১০ শতাংশ শুল্ক দিলেই চলবে। আরেক ই-মেইলে বলা হয়, শেষমেশ শুল্ক তুলে নেওয়া হয়েছে। খবর...
    শেখ হাসিনা আমলের বিপুল অর্থ পাচার এবং যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের হুমকির মধ্যে দেশের অর্থনীতি কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায়, সেই পথ বাতলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরই মধ্যে পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এবার দুর্নীতি মামলায় আওয়ামী লীগ ও এর ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের জব্দ করা সম্পদ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য ও তরুণদের জন্য ব্যয়ের কথা শোনা গেল ইউনূসের মুখে। বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা, জ্বালানি তেল এবং গ্যাস আমদানি বাড়ানো হবে বলে জানালেন তিনি। জাপানের সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এসব বিষয় উঠে এলো। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘সম্প্রতি ইউনূস একজন ছাত্রনেতাকে জানিয়েছিলেন যে, যদি দলগুলো সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয়ে ঐকমত্যে না পৌঁছায়, তবে তিনি পদত্যাগ করতে পারেন।’ এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ড. ইউনূস...
    অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে যে প্রশাসনিক সংস্কার কর্মসূচি বিদ্যমান, তা দেশের প্রশাসনকাঠামোকে আধুনিক ও কার্যকররূপে পুনর্গঠনের এক অন্তর্নিহিত প্রয়াস বলেই প্রতীয়মান হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পুনর্গঠন, সরকারি চাকরি বিধি সংশোধন কিংবা পল্লী বিদ্যুৎ–ব্যবস্থার কাঠামোগত সংস্কার—এসব পদক্ষেপকে সরকারের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা এবং প্রশাসনিক দক্ষতা ও জবাবদিহি বৃদ্ধিতে সহায়ক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।তবে এ-ও সত্য, যেকোনো গঠনমূলক সংস্কার প্রয়াসের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মী শ্রেণির মধ্যে উদ্বেগ ও আপত্তির সঞ্চার হতে পারে। কারণ, যেকোনো কাঠামোগত পরিবর্তনই বিদ্যমান অভ্যন্তরীণ ভারসাম্যে আলোড়ন তোলে। এসব পরিবর্তন কতটা বাস্তবসম্মত, কতটা বাস্তবায়নযোগ্য, তা নিয়ে প্রশ্ন থাকাটা অস্বাভাবিক নয়। তাই এসব সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি বা সংশোধনের আহ্বান যদি কর্মীদের পক্ষ থেকে আসে, তা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় গ্রহণযোগ্য। তাঁদের অভ্যন্তরীণ স্বার্থ, উদ্বেগ ও শঙ্কা আলোচনার মাধ্যমে নিরসনযোগ্য।কিন্তু কয়েক দিন ধরে সচিবালয়,...
    ভারতে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে সহজ পথ হলো স্থলপথ। এই পথে দ্রুত পণ্য পাঠানো যায়। খরচও কম হয়। এ কারণে বাংলাদেশ ভারতে যতটা তৈরি পোশাক রপ্তানি করে, তার ৭৬ শতাংশই যায় স্থলপথে। তবে গত শনিবার দেশটি স্থলপথে বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি নিষিদ্ধ করে। এতে সহজ পথটি বন্ধ হয়ে গেছে। পোশাক রপ্তানিতে ভারত অবশ্য সমুদ্রপথে দুটি পথ খোলা রেখেছে—দেশটির পশ্চিমে মুম্বাইয়ের নভো সেবা ও পূর্ব-ভারতে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা বন্দর। চট্টগ্রাম থেকে নভো সেবায় সরাসরি কনটেইনার জাহাজ চলাচল করে না। চট্টগ্রাম থেকে শ্রীলঙ্কার বন্দরের মাধ্যমে ঘুরপথে নভো সেবায় পণ্য পরিবহন হয়। চট্টগ্রাম-কলকাতায় ছোট দুটি কনটেইনার জাহাজ চলাচল করলেও বেশির ভাগ সময় অনিয়মিত থাকে।তৈরি পোশাক ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, প্লাস্টিক, কাঠের আসবাব, সুতা ও সুতার উপজাত, ফল ও ফলের স্বাদযুক্ত পানীয়, কোমল পানীয় প্রভৃতি পণ্য...
    ভারত মঙ্গলবার রাতে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর ও পাকিস্তানের ভেতরে ৯টি জায়গায় হামলা চালিয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী অস্ত্র হিসেবে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার কথা বলেছে। বিস্তারিত এখনও জানা যায়নি, তবে এটা স্পষ্ট– উভয় পক্ষই একটি যুদ্ধের মখোমুখি। কয়েক বছর কিংবা কয়েক দশক ধরে উভয়ের মধ্যে যে সংঘর্ষ চলে আসছে, এটা হয়তো তার চাইতে বড় হবে। ইতোপূর্বে আমরা এ ধরনের সংকট দেখেছি। ভারত ও পাকিস্তান বেশ কয়েকবারই পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ করেছে; যেমন ১৯৪৭, ১৯৬৫, ১৯৭১ ও ১৯৯৯ সালে।  ২০১৬ ও ২০১৯ সালেও উভয় পক্ষের মধ্যে হামলার ঘটনা ঘটেছে, তবে তা বড় যুদ্ধের রূপ নেয়নি। এসব যুদ্ধ সীমিত পর্যায়ে হওয়ার কারণ হলো, উভয় পক্ষেরই এই বোঝাপড়া আছে যে, ভারত-পাকিস্তান দুই দেশই পারমাণবিক শক্তিসম্পন্ন। ফলে বড় আকারের যুদ্ধ হলে তা খুবই ভয়ানক আকার ধারণ করতে পারে।...
    ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কসংক্রান্ত বিশৃঙ্খলা আমাদের ইতিমধ্যেই কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দিয়েছে। এ শিক্ষাগুলো শুধু আমেরিকার অর্থনীতিকেই নয়, ট্রাম্পকে বোঝার ক্ষেত্রেও সহায়ক। এসব শিক্ষা কাজে লাগিয়ে অন্য দেশগুলো যদি নিজেদের পাল্টা শুল্কব্যবস্থা ঠিকভাবে সাজায়, তাহলে তারা ট্রাম্পের চাপে নতিস্বীকার না করে বরং তাঁর ক্ষমতা অনেকটাই খর্ব করতে পারবে। প্রথম যে বিষয়টা বোঝা গেছে, তা হলো, আমেরিকার অর্থনীতি যতটা শক্তিশালী বলে মনে হয়, বাস্তবে তা ততটা নয়। কারণ, বাস্তব খাত (যেমন উৎপাদন ও বাণিজ্য) আর আর্থিক খাত (যেমন শেয়ারবাজার, বন্ডবাজার) একে অপরের সঙ্গে খুব ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। বাণিজ্য ও উৎপাদনের ভবিষ্যৎ সংকট নিয়ে যখন ভয় ছড়ায়, তখন তা শেয়ারবাজার, বন্ডবাজার ও মুদ্রাবাজারে চোখের নিমেষে ছড়িয়ে পড়ে।যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক ব্যবস্থার প্রধান দুর্বলতা হলো যখন শেয়ারবাজারে বড় ধস নামে, তখন উচ্চ পরিমাণে ঋণ নেওয়া ও প্রায় নিয়ন্ত্রণহীন...
    আমি শৈশবে ছায়ানটে ভর্তি হয়েছিলাম। ১৯৬৮ সালের কথা বলছি। তখন সন্‌জীদা আপা আমাদের দু-একটা ক্লাস নিতেন। প্রথমদিকে জেনারেল বা সব বিষয়ে পড়তে হতো। একটু বড় হয়ে আমি নজরুলসংগীত বাছাই করি। তখন আলাদা হয়ে পড়ি। তবে আমার মামা মাহমুদুর রহমান ছায়ানটের পুরোনো ছাত্র। মামার কাছ থেকেও সন্‌জীদা আপার নাম শুনেছি। ছোটবেলা থেকেই আপার ব্যাপারে অন্য রকম একটা ধারণা গড়ে ওঠে। তখন ছায়ানট এত বড় ছিল না। তখন শুধু গানই শেখানো হতো। একটা পর্যায়ে এসে তাদের আদর্শ, জীবন ও দর্শন আমরা ধীরে ধীরে বোঝার চেষ্টা করলাম।  এদেশে রবীন্দ্রনাথ চর্চায় বাধা এলো। তাদের যুক্তি– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের কবি না ইত্যাদি। আমরা বড় হয়ে এসব আরও ভালোভাবে বোঝার চেষ্টা করি এবং অনেক কিছু বুঝতে পারি। এরই মধ্যে ছায়ানট বড় হয়ে বর্তমান ভবনে এলো। নবীনবরণ...
    কারো হাতে পুতুল, কারো হাতে ব্যাট-বল। ওসের বয়স ৫ থেকে ১৩ বছর। ওরা সবাই দরিদ্র পরিবারের সন্তান। যাদের বাবা-মায়ের সাধ্য নেই সন্তানদের ঈদের জামার সাথে খেলনা কিনে দেয়ার। এসব শ্রমজীবী মানুষের সন্তানদের এবার ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে দিতে পাশে দাড়িয়েছে ভালো সেন্ট্রাল। রান্না করা খাবারের প্যাকেটের সাথে প্রতিটি শিশুর হাতে তুলে দেয়া হয়েছে খেলনা। বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে নিতাইগঞ্জ ডাইলপট্টি এলাকায় ভালো সেন্ট্রাল কার্যালয়ে এসব পথ শিশুদের হাতে তুলে দেয়া এসব খেলনা ও খাবারের প্যাকেট। খেলনা পেয়ে বেশ খুশী এসব শিশুরা। নিজেদের অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে শিশুরা জানায়, আমরা খুশী এসব খেলনা পেয়ে। ঈদের আগে এসব খেলনা পাবো ভাবতেই পারি নাই। এদিন বিকেলে ওই এলাকার শ্রমজীবী প্রায় সহস্রাধিক মানুষের হাতে তুলে দেয়া হয় রান্না করা খাবার। যাদের হাতে এসব খাবার তুলে...
    বুটেক্স বাঁধন  স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন  ‘বাঁধন’ ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১০ লাখের অধিক ব্যাগ রক্ত দিয়েছে। ‘একের রক্ত অন্যের জীবন, রক্তই হোক আত্মার বাঁধন’ স্লোগানকে সামনে রেখে সংগঠনটি দেশের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করছে। বর্তমানে দেশের মোট ৫৪টি জেলায় ৮১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাঁধনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সম্পূর্ণরূপে অরাজনৈতিক, অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ এবং স্বেচ্ছাসেবী এই সামাজিক সংগঠন বাংলাদেশের ছাত্র এবং তরুণ প্রজন্মকে স্বেচ্ছায় রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করে চলেছে। বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) ২০০৬ সালের ২৪ মে বাঁধনের কার্যক্রম শুরু হয়। দীর্ঘ ১৮ বছরে ধরে নিরলসভাবে মানবতার সেবার জন্য নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাচ্ছে এই সংগঠনটি। বর্তমানে সংগঠনটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন ইমন কুমার সাহা এবং সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন আফিফ ইসলাম সাজিদ। বুটেক্সের সিনিয়র হোক কিংবা জুনিয়র যখনই...
    জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বা গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতন একটি দিন বা মাসের ঘটনা নয়। এটা দেশে এক নতুন রাজনীতির আকাঙ্ক্ষার প্রকাশ ঘটিয়েছে। অভ্যুত্থান-পর্ব শেষে এখন সেই নতুন রাজনীতি শুরুর পথে বাংলাদেশ। গত ছয় মাসের অভিজ্ঞতা অনেকের মনেই হতাশার জন্ম দিতে পারে। কিন্তু নতুন রাজনীতির আকাঙ্ক্ষা থেকে বাংলাদেশের মানুষ সরে আসেনি। অনেকের মুখেই শুনি এই গণ-অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না, এর ব্যর্থতার ভার বহন করার ক্ষমতা বাংলাদেশের নেই।বাংলাদেশের বিভিন্ন গণ-আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে ছাত্ররা সব সময়েই ছিলেন সামনের সৈনিক। কিন্তু চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান অনন্য। এবার তাঁরা ছিলেন নেতৃত্বে। গণ-অভ্যুত্থানের পর ছাত্ররা নতুন রাজনীতি শুরুর দায় নিতে আগ্রহী হয়েছেন। তঁারা অন্তর্বর্তী সরকারে যুক্ত হয়েছেন, এখন নতুন দল করে রাজনীতির মাঠে নেমেছেন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এমন ঘটনা আগে ঘটেনি। গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের নতুন...
    মানবিক সমাজ গড়ার জন্য লালন সাঁই মানুষকে অসাম্প্রদায়িক হতে আহ্বান জানিয়েছেন। তাই পৃথিবীর বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় লালনের দর্শন নিয়ে গবেষণা করে। নারায়ণগঞ্জে দু’দিনব্যাপী লালন উৎসবের উদ্বোধন করতে গিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন লালনসংগীতের শিল্পী ফকির পিয়ার সাঁই। তিনি বলেছেন, উচ্ছৃঙ্খল মানুষকে শান্ত করা, অস্থির আত্মাকে মুক্তির পথ দেখিয়েছেন লালন। ফকির লালন সাঁইয়ের ২৫০তম জন্মবর্ষ উপলক্ষে এ উৎসবের আয়োজন করেছে নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোট। গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টায় চাষাঢ়ায় অবস্থিত নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শুরু হয়েছে এ উৎসব।  উদ্বোধনী বক্তব্যে আয়োজক সংগঠনের সভাপতি জিয়াউল ইসলাম কাজল বলেন, দেশের কিছু কিছু মহল; কিছু উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী দেশে সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে দিতে চায়; অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চায়। তারাই রবীন্দ্রনাথ-নজরুল-লালনের বিরোধিতা করছে। লালন ও কাজী নজরুল ইসলাম সারাজীবন অসাম্প্রদায়িক দর্শনের চর্চা করে গেছেন।  লালনের বিরোধিতা করলেই...
۱