শেষ ৩৭ রান করতেই বাংলাদেশের ৬ উইকেট তুলে নেওয়ায় ৪৯৫ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালো শুরু পায় শ্রীলঙ্কা। ওয়ানডে মেজাজেই ব্যাট করছিলেন দুই ডানহাতি ব্যাটার। দলীয় ৪৭ রানে লঙ্কান শিবিরে প্রথম আঘাত হেনেছেন তাইজুল ইসলাম। ফিরতি ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন ৩৪ বলে ২৯ রান করা উদারা। তিনে নেমেছেন দিনেশ চান্দিমাল। নিশাঙ্কা অন্য প্রান্তে ৪২ বলে ১৫ রানে অপরাজিত। ১২.
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশ
গতকাল নিজেদের প্রথম ইনিংসে ১৫১ ওভারে ৯ উইকেটে ৪৮৪ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছিল বাংলাদেশ। আজ হাতে এক উইকেট রেখে পাঁচশ ছোঁয়ার লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ।
তবে দিনের শুরুতেই নাহিদ রানের বিদায়ে ৪৯৫ রানেই থামতে হয় সফরকারীদের। গতকাল এক সময়ে বাংলাদেশের রান ছিল ৪ উইকেটে ৪৫৮। সেখান থেকে ৩৭ রান তুলতেই শেষ ৬ উইকেট হারিয়েছে জাকের- তাইজুলরা।
৮৬ রানে ৪ উইকেট নিলেন পেসার ফার্নান্ডো। ৩টি করে উইকেট মিলান রত্নায়েকে ও থারিন্দু রত্নায়েকের।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
ব্যাংক খাত সংস্কারকে প্রাধান্য দিয়ে ৯০ কোটি ডলার বাজেট–সহায়তা দিল এডিবি
বাংলাদেশকে ৯০ কোটি ডলার বাজেট–সহায়তা দিল এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বর্তমান বাজারদরে এর পরিমাণ প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা। ব্যাংক খাত সংস্কার ও জলবায়ু সহনশীলতা কার্যক্রমে এই অর্থ খরচ করা হবে। চলতি জুন মাসের মধ্যেই এই অর্থ বাংলাদেশের হাতে চলে আসবে।
আজ বৃহস্পতিবার ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় অবস্থিত এডিবির সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
এর মধ্যে ব্যাংক খাত সংস্কারে ৫০ কোটি এবং ৪০ কোটি ডলার জলবায়ু সহনশীলতা ও অন্তর্বর্তীমূলক উন্নয়নে খরচ করা হবে। এডিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়।
এডিবির মুখ্য আর্থিক খাত বিশেষজ্ঞ সঞ্জীব কৌশিক বলেন, বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের প্রধান সমস্যার মধ্যে আছে দুর্বল সম্পদ গুণমান, তারল্য–সংকট এবং দুর্বল আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ। তিনি আরও বলেন, এডিবির অর্থায়নের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সক্ষমতা গড়ে তোলার পাশাপাশি ব্যাংক খাতের মূলধন কাঠামো শক্তিশালী করা হবে। এ ছাড়া ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সহজে অর্থায়নের সুযোগ বাড়ানো হবে। যা আর্থিক খাতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এডিবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ব্যাংক খাত সংস্কারে ৫০ কোটি ডলার দেওয়ার উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা। বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের দুর্বল সম্পদ গুণমান, তারল্য–সংকট ও সীমিত আর্থিক অন্তর্ভুক্তিই বড় বাধা। এই কর্মসূচি তা দূর করতে সাহায্য করবে।
জলবায়ু সহনশীলতা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন কর্মসূচির মাধ্যমে ৪০ কোটি ডলার খরচ হবে। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো জলবায়ু অর্থায়ন সহজতর করা, বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারত্ব গঠন, দুর্যোগ ঝুঁকি অর্থায়নের কৌশল প্রণয়ন ইত্যাদি।