দাখিলে দেশসেরা ঝালকাঠির এনএস কামিল মাদ্রাসা
Published: 10th, July 2025 GMT
চলতি বছরের দাখিল পরীক্ষায় মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে দেশসেরা হয়েছে ঝালকাঠির এনএস কামিল মাদ্রাসা। প্রতিষ্ঠানটি থেকে এ বছর ৪২৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাসের হার ৯৯.৭৭ শতাংশ। অকৃতকার্য হয়েছে একজন।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা গাজী শহিদুল ইসলাম বলেন, দেশের গড় ফলে এনএস কামিল মাদ্রাসা সেরা বিবেচিত হয়েছে। এ জন্য শিক্ষক, অভিভাবক ও এলাকাবাসী খুবই আনন্দিত।
তিনি জানান, জিপিএ ৫ প্রাপ্তির হার প্রায় ৫৪ শতাংশ। ২২৭ জন জিপিএ ৫ পেয়েছে। সাধারণ বিভাগে এ প্লাস পেয়েছে ১১০ জন, বিজ্ঞান বিভাগে ১১৭ জন।
অধ্যক্ষ বলেন, ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এ মাদ্রাসায় আমরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা ও আধুনিক জ্ঞানচর্চাতেও সমান গুরুত্ব দেই। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় সাত হাজার শিক্ষার্থী এখানে অধ্যয়নরত।
প্রতিষ্ঠানের এ সাফল্যের কারণ হিসেবে অধ্যক্ষ জানান, দলীয় রাজনীতিমুক্ত শিক্ষাঙ্গন, সেমিস্টার পদ্ধতিতে শিক্ষা গ্রহণ, শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয় ক্লাস টেস্ট, দুর্বল ছাত্রদের ফিডব্যাক ক্লাস, অভিভাবক সম্মেলনসহ শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রমের সফল বাস্তবায়ন, আবাসিক ছাত্রদের সার্বক্ষণিক মনিটরিং, টিউটর দিয়ে আবাসিক ক্লাস গ্রহণসহ সময়োপযোগী ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে কেন্দ্রীয় পরীক্ষাগুলোয় এ প্রতিষ্ঠান গৌরবোজ্জ্বল ফল লাভ করছে। এ ছাড়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা ইসলামী চিন্তাবিদ হযরত আযীযুর রহমান কায়েদের ছেলে মাওলানা খলিলুর রহমান নেছারাবাদীর পৃষ্ঠপোষকতাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলে জানান তিনি।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ঝ লক ঠ
এছাড়াও পড়ুন:
দাখিলে দেশসেরা ঝালকাঠির এনএস কামিল মাদ্রাসা
চলতি বছরের দাখিল পরীক্ষায় মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে দেশসেরা হয়েছে ঝালকাঠির এনএস কামিল মাদ্রাসা। প্রতিষ্ঠানটি থেকে এ বছর ৪২৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাসের হার ৯৯.৭৭ শতাংশ। অকৃতকার্য হয়েছে একজন।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা গাজী শহিদুল ইসলাম বলেন, দেশের গড় ফলে এনএস কামিল মাদ্রাসা সেরা বিবেচিত হয়েছে। এ জন্য শিক্ষক, অভিভাবক ও এলাকাবাসী খুবই আনন্দিত।
তিনি জানান, জিপিএ ৫ প্রাপ্তির হার প্রায় ৫৪ শতাংশ। ২২৭ জন জিপিএ ৫ পেয়েছে। সাধারণ বিভাগে এ প্লাস পেয়েছে ১১০ জন, বিজ্ঞান বিভাগে ১১৭ জন।
অধ্যক্ষ বলেন, ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এ মাদ্রাসায় আমরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা ও আধুনিক জ্ঞানচর্চাতেও সমান গুরুত্ব দেই। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় সাত হাজার শিক্ষার্থী এখানে অধ্যয়নরত।
প্রতিষ্ঠানের এ সাফল্যের কারণ হিসেবে অধ্যক্ষ জানান, দলীয় রাজনীতিমুক্ত শিক্ষাঙ্গন, সেমিস্টার পদ্ধতিতে শিক্ষা গ্রহণ, শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয় ক্লাস টেস্ট, দুর্বল ছাত্রদের ফিডব্যাক ক্লাস, অভিভাবক সম্মেলনসহ শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রমের সফল বাস্তবায়ন, আবাসিক ছাত্রদের সার্বক্ষণিক মনিটরিং, টিউটর দিয়ে আবাসিক ক্লাস গ্রহণসহ সময়োপযোগী ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে কেন্দ্রীয় পরীক্ষাগুলোয় এ প্রতিষ্ঠান গৌরবোজ্জ্বল ফল লাভ করছে। এ ছাড়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা ইসলামী চিন্তাবিদ হযরত আযীযুর রহমান কায়েদের ছেলে মাওলানা খলিলুর রহমান নেছারাবাদীর পৃষ্ঠপোষকতাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলে জানান তিনি।