ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
Published: 15th, January 2025 GMT
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমলেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেড়েছে।
এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। এদিকে, ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমলেও সিএসইতে বেড়েছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮.
আরো পড়ুন:
ক্ষতিগ্রস্ত দুই জাহাজ বিক্রি করবে বিএসসি
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৪৫টি কোম্পানির, কমেছে ১৮২টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৯টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৪০৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৫১ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫.৭১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৭৫০ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৮৯ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৫.০২ পয়েন্ট বেড়ে ৯৩৯ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ২১.৬৩ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ১৯৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৮৮টি কোম্পানির, কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩০টির।
দিনশেষে সিএসইতে ৯ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/রফিক
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট ও স এসই ড এসই
এছাড়াও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে দরপতন অব্যাহত
চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ নিয়ে টানা সাত কার্যদিবস পুঁজিবাজারে পতন ঘটেছে।
এর ফলে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্টের ঘরে নেমে এসেছে, যা সাড়ে চার মাস আগের অস্থানে নেমে এসেছে।
আরো পড়ুন:
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু
২২ বিনিয়োগকারীকে ৪০০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড হাইকোর্টে বহাল
এদিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসই ও সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। একইসঙ্গে পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। সোমবার সকালে ডিএসইএক্স সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শুরু হয়। তবে লেনদেন শুরুর ২০ মিনিটের পর থেকে সূচকের পতন লক্ষ্য করা যায়। এর পর আবার বেলার সাড়ে ১২টার দিকে সূচক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ফেরে। তবে ১টা নাগাদ সূচক ফের পতনমুখী অবস্থানে চলে আসে। লেনদেন শেষ পর্যন্ত পতনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত ছিল। গত কয়েক মাসের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৯.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৮৬০ পয়েন্টে। এর আগে গত ৩০ জুন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৮৩৮ পয়েন্টে। এদিন ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১১.৮৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১০ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৮.৪৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৪০৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৭০টি কোম্পানির, কমেছে ২৭৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১টির।
এদিন, ডিএসইতে মোট ৩৫৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪০২ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৭.৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৫০২ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪৬.৩৫ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৭৩৭ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৯.০৯ পয়েন্ট কমে ৮৬১ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৭২.৫০ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৩২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৩৪টি কোম্পানির, কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯টির।
সিএসইতে ১৪ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২২ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/এসবি