Risingbd:
2025-11-17@14:32:03 GMT

তবে কি ভাঙছে শেবাগের সংসার? 

Published: 24th, January 2025 GMT

তবে কি ভাঙছে শেবাগের সংসার? 

ভারতীয় সাবেক ওপেনার বীরেন্দর শেবাগ প্রায় বলতেন তার মাঠের এবং বাইরের জীবনের এত শৃঙ্খলা এসেছে মূলত তরুণ বয়সেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়াতে। তবে গুঞ্জন আছে তার সেই ২০ বছরের সম্পর্ক এবার ভাঙতে যাচ্ছে। বিবাহবিচ্ছেদের পথে শেবাগ এবং তাঁর স্ত্রী আরতি আহলাওয়াত।

শেবাগ ও আরতি ভালোবেসে ২০০৪ সালে সাতপাকে বাঁধা পড়েছিলেন। তবে ভারতীয় কিছু সংবাদ মাধ্যমের দাবি গত কয়েক মাস ধরে তারা আলাদা থাকছেন। ইনস্টাগ্রামে একে অপরকে আনফলো করার পর থেকেই এই গুঞ্জন চাউর হয়েছে।

দিল্লির মেয়ে আরতির পড়াশোনা কম্পিউটার সাইন্সে। তিনি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তৎকালীন অর্থমন্ত্রী  অরুণ জেটলির বাসভবনে ২০০৪ সালে বিবাহ সম্পন্ন হয়েছিল তাদের। সেই সম্পর্কেই এ বার চিড় ধরেছে।

আরো পড়ুন:

সুপার সিক্সে বাংলাদেশের লড়াই ভারত ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে 

খুলনার প্রতিশোধে শেষ বিপিএল চট্টগ্রাম পর্ব

শেবাগ-আরতির ঘর আলো করে ২০০৭ সালে জন্ম নেওয়া তাদের প্রথম সন্তান আর্যবীরও এখন ক্রিকেট খেলে। বয়সভিত্তিক ঘরোয়া ক্রিকেটে নজর কাড়তে শুরু করেছেন। ২০১০ সালে শেবাগের দ্বিতীয় সন্তান বেদান্তের জন্ম হয়।

সবশেষ দীপাবলির সময় সমাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মা এবং সন্তানদের ছবি পোস্ট করেছিলেন শেবাগ। সেই সময় স্ত্রীর কোনও ছবি দেননি তিনি। জল্পনার শুরু তখন থেকেই। এক সময়ের বিধ্বংসী এই ব্যাটসম্যান সপ্তাহ দুয়েক আগে বিশ্ব নাগাকেশি মন্দিরে গিয়েছিলেন। সেখানেও আরতিকে দেখা যায়নি। 
যদিও তাদের সম্পর্ক নিয়ে শেবাগ বা তার স্ত্রী এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানাননি। দাম্পত্যজীবন নিয়ে কোনো বিতর্ক শোনা না গেলেও ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো দাবি আলাদা হওয়ার পথেই হাঁটছেন তারা।

ঢাকা/নাভিদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল: ট্রফি নিয়ে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ফুটবল–উৎসব

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৃতীয়বারের মতো আয়োজিত ‘ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’–এর ট্রফি ট্যুর শেষ হলো আজ। ১২ নভেম্বর চট্টগ্রামে শুরু হয় এই ট্রফি ট্যুর। পরপর দুই দিনে চট্টগ্রামের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে ট্রফি ঢাকায় আসে ১৫ নভেম্বর। ঢাকায় টানা তিন দিনব্যাপী ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রফি ট্যুর শেষ হয় আজ।

আরও পড়ুনটাইব্রেকারের ‘কালো জাদু’র অভিযোগ নাইজেরিয়ার, বিশ্বকাপ–স্বপ্ন ভেঙে চুরমার৩৭ মিনিট আগে

এ উদ্যোগে সাড়া পড়েছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে। ট্রফির সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ছবি তোলা ও ভিডিও ধারণের মাধ্যমে ক্যাম্পাসজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, খেলোয়াড় ও সমর্থকদের অংশগ্রহণে প্রতিটি ক্যাম্পাসই কিছু সময়ের জন্য পরিণত হয় ফুটবল–উৎসবের মঞ্চে।

বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম আলো ট্রফি ট্যুরের একটি মুহূর্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ