2025-08-15@09:56:31 GMT
إجمالي نتائج البحث: 18
«স চকট»:
গত বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের পক্ষ থেকে ‘বাংলাদেশ জাতীয় বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক’ প্রতিবেদনটি প্রকাশিত ও উপস্থাপিত হয়েছে। উপর্যুক্ত বিষয়ের ওপর এটিই প্রথম দেশজভাবে সম্পন্ন করা প্রতিবেদন। মোটাদাগে প্রতিবেদনটির তিনটি উপসংহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক, বাংলাদেশের প্রতি চারজন মানুষের একজন এখনো বহুমাত্রিক দারিদ্র্যের মধ্য স্থিত। দুই, এ দেশে আয়-দারিদ্র্যের চেয়ে বহুমাত্রিক দারিদ্র্যের হার বেশি। তিন, আমাদের দেশে বহুমাত্রিক বঞ্চনার ক্ষেত্রে গোষ্ঠীগত ও আঞ্চলিক ব্যবধান রয়েছে।প্রথাগতভাবে দারিদ্র্যের আলোচনায় আয়-দারিদ্র্য বিষয়টিই প্রাধান্য পায় বিশ্লেষণাত্মক দিক থেকে এবং পরিমাপেও। কিন্তু এ কথা আজ সর্বজনস্বীকৃত যে দারিদ্র্য বিষয়টি একরৈখিক কিংবা একমাত্রিক নয়। আয়বহির্ভূত বিষয়গুলোতেও বঞ্চনা থাকতে পারে; যেমন শিক্ষায়, স্বাস্থ্যে, পুষ্টিতে, সুপেয় পানির ক্ষেত্রে কিংবা কর্মনিয়োজনে। আয়ের ঘাটতি সব সময় এসব বঞ্চনাকে প্রতিফলিত করে না। যেমন একজন ব্যক্তি অত্যন্ত ধনশালী হতে...
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত ভালো মানের ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক থেকে বাদ পড়েছে তিনটি কোম্পানি। এর বিপরীতে নতুন করে এই সূচকে যুক্ত হয়েছে তিন কোম্পানি। অর্ধবার্ষিক লেনদেন পর্যালোচনা করে ডিএস-৩০ সূচকে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। আজ বুধবার ডিএসইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।ডিএসই জানিয়েছে, ডিএস-৩০ সূচক থেকে যে তিনটি কোম্পানি বাদ পড়েছে সেগুলো হলো সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি মেঘনা পেট্রোলিয়াম, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড বা বিএসআরএম লিমিটেড ও পাওয়ার গ্রিড। এর বিপরীতে এই সূচকে নতুন করে যুক্ত হয়েছে তিন কোম্পানি। নতুন যুক্ত হওয়া কোম্পানিগুলো হলো হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, লাভেলো আইসক্রিম ও লিনডে বাংলাদেশ।ডিএসই আরও জানিয়েছে, অর্ধবার্ষিক লেনদেন পর্যালোচনায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সূচক ও ডিএসই এসএমই গ্রোথ সূচকে নতুন করে কোনো সূচক যুক্ত...
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন আবারও ৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আজ মঙ্গলবার দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬০২ কোটি টাকা। প্রায় সাড়ে পাঁচ মাসের ব্যবধানে এটিই ঢাকার বাজারে সর্বোচ্চ লেনদেন। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, আজকের আগে ঢাকার বাজারে ৬০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছিল গত ২৫ ফেব্রুয়ারি। ওই দিন সর্বশেষ ডিএসইতে সর্বোচ্চ ৬০৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন বাড়লেও আজ ডিএসইতে সূচক খুব বেশি বাড়েনি। দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৮২ পয়েন্টে।বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, কয়েক দিন ধরে বাজারে কিছুটা গতি সঞ্চার হয়েছে। বিশেষ করে ভালো মৌলভিত্তির কোম্পানির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব শেয়ারের দামও বাড়ছে। তাতে বাজারের সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও গতি ফিরে এসেছে। সোমবার ব্যাংক খাতের শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধিতে ঢাকার বাজারে...
দুই মাসের ব্যবধানে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ সোমবার সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। এদিন ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫৭৩ কোটি টাকা। লেনদেনের পাশাপাশি আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় পৌনে ২ শতাংশ বা ৮২ পয়েন্ট বেড়েছে। তাতে ডিএসইএক্স সূচকটি বেড়ে আবারও ৫ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছুঁই ছুঁই অবস্থায় চলে গেছে।কয়েকটি ব্যাংকসহ ভালো মৌলভিত্তির কিছু কোম্পানির শেয়ারের ওপর ভর করে ঢাকার বাজারে আজ লেনদেন ও সূচকের বড় উত্থান দেখা গেছে। এর আগে সর্বশেষ গত ৫ মে ডিএসইতে সর্বোচ্চ ৫৮৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন বৃদ্ধির পাশাপাশি ডিএসইএক্স সূচকও প্রায় আড়াই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। সোমবার দিন শেষে ডিএসইএক্স সূচকটি বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৭৬ পয়েন্টে। এর আগে সর্বশেষ গত ২৭ এপ্রিল ডিএসইএক্স সূচকটি সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৯৯৫...
যুদ্ধ ভীতিতে ফের কাবু দেশের শেয়ারবাজার। রোববার ভোরে ইরান আগ্রাসনে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি জড়িয়ে পড়ার খবরে সিংহভাগ শেয়ার দর হারিয়েছে। তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে ৩৩৪টি দরই হারিয়েছে। এতে প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৭৭ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৬৭৭ পয়েন্টে নেমেছে। সূচক পতনের হার ১ দশমিক ৬২ শতাংশ। এমন দর পতনে লেনদেনও নেমেছে ৩০০ কোটি টাকার নিচে। এর আগে পাকিস্তানে ভারতের হামলার খবরে গত ৭ মে ঢাকার শেয়ারবাজারের প্রধান সূচকটি এক দিনেই দেড়শ পয়েন্ট হারিয়েছিল। অবশ্য পরের দিনই সিংহভাগ শেয়ারের দর বাড়লে সূচকটি ফিরে পেয়েছিল ৯৯ পয়েন্ট। বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসসহ শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্টরা বলেন, ইরানে ইসরায়েলের আগ্রাসনের খবরে শেয়ারবাজারে কিছু উদ্বেগ থাকলেও এতদিন তা সামলে চলছিল। গত ১৩ জুন ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরুর পর গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তিন দিন ঊর্ধ্বমুখী ছিল শেয়ারদর...
সূচক ও লেনদেনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির পরদিন গতকাল মঙ্গলবার দেশের শেয়ারবাজারে উল্টো চিত্র দেখা গেছে। কমেছে বেশির ভাগ শেয়ারের দর, সূচক ও লেনদেন। তবে এ নিয়ে এখনই হতাশ না হওয়ার কথা বলছেন বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তারা। গতকাল ঢাকার শেয়ারবাজার ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির মধ্যে ৬৫টির দর বাড়ার বিপরীতে কমেছে ২৫৬টির দর। তালিকাভুক্ত ৩৭ মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র একটির, কমেছে ১৬টির। লেনদেন হওয়া বাকি ৫৪ শেয়ার ও ফান্ডের দর ছিল অপরিবর্তিত। বেশির ভাগ শেয়ারের দর কমায় প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৪৪ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৭৩৯ পয়েন্টে নেমেছে। অথচ সোমবার বেশির ভাগ শেয়ারের দর বাড়ায় সূচকটি বেড়েছিল ৫৯ পয়েন্ট। গত ২৯ মে থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত সাত কর্মদিবসের মধ্যে ছয় দিনে সূচক প্রায় ১৯৩ পয়েন্ট বেড়েছিল। মাঝে ৪ জুন বেশির ভাগ...
ঈদের ছুটির পর দ্বিতীয় কার্যদিবসে আজ সোমবার শেয়ারবাজারের লেনদেনে কিছুটা গতি ফিরেছে। তাতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এক মাসের বেশি সময় পর লেনদেন ছাড়িয়েছে ৪০০ কোটি টাকা।ডিএসইতে আজ সোমবার দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪১৭ কোটি টাকা। এক মাসের বেশি সময়ের ব্যবধানে এটিই ঢাকার বাজারে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে সর্বশেষ গত ৭ মে ডিএসইতে সর্বোচ্চ ৫১৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেনের পাশাপাশি বেড়েছে সূচকও। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এদিন ৬০ পয়েন্ট বা সোয়া ১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৮৪ পয়েন্টে। সূচকও এক মাসের বেশি সময় পর এতটা বেড়েছে। এর আগে সর্বশেষ ৮ মে ডিএসইএক্স সূচকটি ১০০ পয়েন্ট বেড়েছিল।বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, টানা দরপতনে ভালো ভালো অনেক কোম্পানির শেয়ার দর অবমূল্যায়িত পর্যায়ে চলে আসায় সম্পদশালী বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ আবার বাজারে...
ঈদের ১০ দিনের ছুটির পর লেনদেন শুরুর প্রথম দিনেই বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করতে পারেনি দেশের শেয়ারবাজার। দীর্ঘ ছুটির পর আজ রোববার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় দরপতনে। যদিও দিন শেষে সূচক ও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। তবে তা বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী হওয়ার মতো নয়। উল্টো ভালো মৌল ভিত্তির কিছু শেয়ারের দরপতন বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি দুশ্চিন্তায় ফেলেছে। ঢাকার বাজারে রোববার লেনদেন হওয়া ৩৯২ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭৯টিরই দরপতন হয়েছে, দাম বেড়েছে ১৪৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৬৮টির দাম। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর দামের উত্থান–পতনের প্রভাবে দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে। আর লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৬৩ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৯ কোটি টাকা বেশি।বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, শেয়ারবাজারের লেনদেন বর্তমানে যে পর্যায়ে নেমেছে, তাতে বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট...
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গত প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। আজ মঙ্গলবার লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স ৪১ পয়েন্ট কমে নেমে এসেছে ৪ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে।গত পাঁচ দিনের টানা দরপতনে সূচকটি গত প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের ১২ আগস্ট ডিএসইএক্স সূচকটি ৪ হাজার ৬৩৩ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল। টানা পতনে সূচক এখন আবার ২০২০ সালের আগস্টের অবস্থানে ফিরে গেছে। সেই সঙ্গে লেনদেনও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে ৩০০ কোটি টাকার নিচে নেমেছে। এ অবস্থায় বাজারে এখন শুধু হতাশা বিরাজ করছে।ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গত পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইএক্স সূচকটি ১২৩ পয়েন্ট বা আড়াই শতাংশের বেশি কমেছে। প্রতিদিনই লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতন হয়। বাজারের পতন এতটাই ভয়াবহ পর্যায়ে নেমেছে...
ফের বড় পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। গতকাল মঙ্গলবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৪৭ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৮৭৪ পয়েন্টে নেমেছে। ব্যাংক-বীমাসহ অধিকাংশ শেয়ারের দর পতনে সূচকের এতটা পতন হয়েছে। গত ৭ মে ভারত-পাকিস্তান সংঘাত শুরু হলে প্রায় সব শেয়ারের দর পতন হয়। ওই দিন সূচকটি ১৪৯ পয়েন্ট বা ৩ শতাংশ হারায়। যদিও ভারত-পাকিস্তানে ওই সংঘাতের ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এমন কোনো নেতিবাচক প্রভাবের কারণ ছিল না, যার কারণে শেয়ারবাজারে দর পতন হতে পারে। পরদিনই শেয়ারদর বাড়লে সূচকটি প্রায় ১০০ পয়েন্ট ফিরে পায়। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত শনিবার ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। মাঝে শেয়ারবাজারের চলমান সংকটাবস্থা নিয়ে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে বৈঠক করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর পর সোমবার শেয়ারদরে মিশ্রধারার মধ্যে ব্যাংক ও বীমা খাতের শেয়ারদরে ভর...
আজ সপ্তাহের প্রথম দিন ভারতের শেয়ারবাজারে চাঙাভাব দেখা যাচ্ছে। সেনসেক্স ও নিফটি—উভয় সূচকেরই উত্থান হয়েছে। সূচকের উত্থান হয়েছে পাকিস্তানের শেয়ারবাজারেও।মূলত পাকিস্তান–ভারত যুদ্ধবিরতি ও যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য আলোচনায় ইতিবাচক অগ্রগতির খবরে আজ শেয়ার সূচকের উত্থান হচ্ছে বলে সংবাদে বলা হয়েছে।আজ ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা পর্যন্ত দেশটির শেয়ারবাজারের প্রধান সূচক সেনসেক্সের উত্থান হয়েছে ২ হাজার ৩৭৬ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ। সূচকে আবার ৮০ হাজারের ঘর পেরিয়ে উঠেছে ৮১ হাজার ৮৩০ পয়েন্টে। অন্যদিকে আরেক সূচক নিফটির উত্থান হয়েছে ৭০৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৪ শতাংশ। সূচকটি উঠেছে ২৪ হাজার ৭১৩ পয়েন্টে। সেই সঙ্গে আজ বোম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর বাজার মূলধন ১১ দশমিক ১ লাখ কোটি রুপি বেড়ে ৪২৭ দশমিক ৪৯ লাখ কোটি রুপিতে উঠেছে।এর আগে পাকিস্তানে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আবহে গত...
গতকাল বুধবার সূচক বৃদ্ধির পর আজ বৃহস্পতিবার সকালে ভারতের শেয়ার সূচক ওঠানামা করছে। এই প্রতিবেদন লেখার সময় অবশ্য ভারতের বাজারের প্রধান সূচক সেনসেক্সের কিছুটা পতন হয়েছে। আজ সকালে সূচকটির কিছুটা উত্থান হয়েছিল, এরপর আবার তা পড়ে যায়। এই সময় পর্যন্ত এ সূচকের মান কমেছে ৬ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট। সামগ্রিকভাবে বিনিয়োগকারীরা সতর্ক।ইকোনমিক টাইমসের সংবাদে বলা হয়েছে, ভারতের বাজারে আরেক প্রধান সূচক নিফটির কিছুটা পতন হয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত নিফটির পতন হয়েছে ১৮ পয়েন্ট। ২৪ হাজার ৩৯৬ পয়েন্টে নেমে এসেছে সূচকটি। অন্যদিকে সেনসেক্সের মান ছিল ৮০ হাজার ৭৩৯।গতকাল সেনসেক্স সূচক ৫০ পয়েন্ট বেড়ে ৮০ হাজার ৭৪৬ পয়েন্টে উঠেছে। নিফটি সূচক বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৮০ পয়েন্ট। সেই সঙ্গে নিফটি মিডক্যাপ ১০০ ও নিফটি স্মলক্যাপ ১ দশমিক ৫০ শতাংশ করে বেড়েছে। এদিন...
লাগাতার পতনের ধারা থেকে হঠাৎ উল্টোমুখী হয়েছে শেয়ারবাজার। টানা দশম দিনে ব্যাপক দর পতনে দিনের লেনদেন শুরু হয়েছিল। দুপুর ১২টায় তালিকাভুক্ত ৫৮ কোম্পানির শেয়ারের দরবৃদ্ধির বিপরীতে ২৭৮টির দর পতনে লেনদেন চলছিল। দুপুর আড়াইটায় দিনের লেনদেন শেষ হয় ৯৯ শেয়ারের দরহ্রাসের বিপরীতে ২৩৫টির দরবৃদ্ধি দিয়ে। নাটকীয় এ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিনিয়োগ সংস্থা আইসিবির আগ্রাসী শেয়ার ক্রয় বড় ভূমিকা রেখেছে বলে শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে। আইসিবির একটি সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবারের তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম টাকার শেয়ার কেনা হয়েছে। এদিন কোনো শেয়ার বিক্রি করা হয়নি। ডিএসইর লেনদেন পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৫৮ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৯১৪ পয়েন্টে নামে। দুপুর পৌনে ১টা পর্যন্ত সূচকটি ৪৯২০ পয়েন্টের নিচেই অবস্থান করছিল। এর পর ক্রমাগত কিছু শেয়ারের দরবৃদ্ধি বাজারের...
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে ১২৫ পয়েন্ট বা প্রায় আড়াই শতাংশ কমে গেছে। তাতে সূচকটি ছয় মাসের ব্যবধানে আবারও ৫ হাজার পয়েন্টের মাইলফলকের নিচে নেমে এসেছে। গত সপ্তাহ শেষে ডিএসইএক্স সূচকটি কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৭৩ পয়েন্টে। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ২৮ অক্টোবর ডিএসইএক্স সূচকটি ৪ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল।এদিকে গত ৯ কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজারে টানা দরপতন হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের প্রতিদিনই ডিএসইতে সূচক কমেছে। সূচকটি ৫ হাজার পয়েন্টের মাইলফলকের নিচে নেমে আসায় নতুন করে বাজারে আবারও আতঙ্ক ভর করেছে। এ অবস্থায় বেশির ভাগ বিনিয়োগকারী লেনদেন থেকে হাত গুটিয়ে নিয়েছেন। ফলে লেনদেনও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে।ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গত সপ্তাহ শেষে ঢাকার বাজারের লেনদেন আগের...
ফের টানা দর পতনে দেশের শেয়ারবাজার। এ সপ্তাহের চার কর্মদিবসের প্রতিদিনই প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে। এক সপ্তাহে সূচকটি হারিয়েছে ১০৯ পয়েন্ট বা ২ শতাংশ। এ সময়ে তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির মধ্যে ২৬৭টি এবং ৩৭টি মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৩২টি দর হারিয়েছে। এর আগে সপ্তাহজুড়ে দর পতন হয়েছিল গত ১২ থেকে ১৬ জানুয়ারি। মাঝে দুই দফায় ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ মার্চ পর্যন্ত টানা পাঁচ কর্মদিবসে সূচক প্রায় ৭৪ পয়েন্ট এবং ২২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত টানা ৬ দিনে ৯০ পয়েন্ট হারিয়েছিল সূচকটি। তবে ওই পতন ছিল দুই সপ্তাহ মিলে। চলতি দর পতন নিয়ে কয়েকটি শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউসের প্রধান নির্বাহীরা জানান, এপ্রিলের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি শুল্কারোপ ইস্যুতে কিছুটা দর পতন হলেও তার রেশ এখন নেই। কেউ কেউ বলছেন, দর পতনের...
তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির মধ্যে ৩২৬টির শেয়ার নিয়ে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স গণনা হয়েছে গতকাল রোববার। একসঙ্গে অনেকগুলো শেয়ার সূচকে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় সূচকে বড় উত্থান বা পতনের আশঙ্কা করেছিলেন কেউ কেউ। তবে তেমনটি হয়নি। গতকাল সূচকটি ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৫১৫৪ পয়েন্টে উঠেছে। আগের কয়েক দিনের তুলনায় এটা খুবই স্বাভাবিক। পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসঅ্যান্ডপির নিয়মে গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সর্বশেষ এক বছর ২৫৩ শেয়ার নিয়ে ডিএসইএক্স সূচকটি গণনা হয়েছে। পুনর্মূল্যায়নে পুরোনো তালিকা থেকে ১৪ কোম্পানির শেয়ার বাদ পড়েছে, নতুন করে যুক্ত হয়েছে ৮৭টি। সর্বশেষ ছয় মাসের লেনদেনের ভিত্তিতে এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। নতুন তালিকা অনুযায়ী, ফ্রি-ফ্লোট বা সচরাচর লেনদেনযোগ্য শেয়ারের ভিত্তিতে যে বাজার মূলধন হয়, তার ৯৬ দশমিক ৩২ শতাংশ ধারণ করছে নতুন করে সাজানো সূচকটি। সব শেয়ার বিবেচনায়...
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সবচেয়ে ভালো মানের ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে কারসাজির মাধ্যমে দাম বাড়ানো বন্ধ কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ। খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের অন্তর্ভুক্তির বিপরীতে ডিএস-৩০ সূচক থেকে বাদ পড়েছে বহুজাতিক কোম্পানি হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, বেক্সিমকো লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক ও সামিট পাওয়ারের মতো কোম্পানি।কয়েক বছর ধরে বাজারে বন্ধ কোম্পানি খান ব্রাদার্সের শেয়ার নিয়ে কারসাজির ঘটনা ঘটছে। তাতে গত দুই বছরে কোম্পানিটির ১২ টাকার শেয়ারের দাম উঠেছে সর্বোচ্চ ২৩২ টাকা পর্যন্ত। গতকাল রোববারও এটির শেয়ারের দাম ১৬ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭৭ টাকায়।দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পক্ষ থেকে অর্ধবার্ষিক পর্যালোচনার ভিত্তিতে সূচকটি সমন্বয় করতে গিয়ে এ ঘটনা ঘটেছে। ডিএসই জানিয়েছে, সূচক সমন্বয়ের ফলে ভালো মৌলভিত্তির ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক থেকে ৯টি কোম্পানি...
দরপতনে শুরু হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) এ সপ্তাহের লেনদেন। গতকাল রোববার প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩৮ পয়েন্ট হারিয়ে ৫১৫৬ পয়েন্টে নেমেছে। গত ১১ ডিসেম্বরের পর এটাই সূচকের সর্বোচ্চ পতন। গত সপ্তাহে সূচকটি মোট ৫ পয়েন্ট হারিয়েছিল। এদিকে ডিএসইএক্স সূচক ফের পুনর্বিন্যাস হতে যাচ্ছে। এবার নতুন করে ৮৭ কোম্পানির শেয়ার যুক্ত হবে। বাদ পড়বে ১৪টি। এতে এই সূচকভুক্ত মোট কোম্পানি সংখ্যা বেড়ে ৩২৬টিতে উন্নীত হবে। বর্তমানে তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির মধ্যে ২৫৩ কোম্পানির শেয়ার সূচকভুক্ত। আগামী ১৯ জানুয়ারি থেকে সূচকটি নতুনভাবে গণনা হবে। গতকাল ডিএসইতে ৩৯৬ কোম্পানির কম-বেশি শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৭টির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ২৮০টিই দর হারিয়েছে। শেষ লেনদেন দরের হিসাবে দর অপরিবর্তিত থাকে ৪৭টি। এদিন কোনো খাতই দরপতনের বাইরে ছিল না। সূচকের পুনর্বিন্যাস তালিকাভুক্ত অধিকাংশ...