কোপা দেল রে সেমি-ফাইনালের ফিরতি লেগের আসর বসেছিল রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। নিজেদের ঘরের মাঠে পরাজয় মেনে নেওয়াটা যতটা না কষ্টের তারচেয়ে বেশি যেন লজ্জার। মঙ্গলবার রাতের রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে ফাইনাল নির্ধারণী ওই ম্যাচে ডেভিড আলাবার ভুলের প্রায়শ্চিত্তই যেন করতে হচ্ছিল কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যদের।

কিন্তু দলটা যখন কামব্যাকের গল্প লিখতেই সিদ্ধহস্ত তখন ফলাফলটা অজানা নয়। অ্যান্টনিও রুডিগারের ঝলকে শেষ হাসি হাসে রিয়াল মাদ্রিদ। কোপা দেল রের ফাইনালের মঞ্চে জায়গা করে নিল কার্লো আনচেলত্তির দল। তবে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে ডিফেন্সের দুর্বলতা।

বিস্তারিত আসছে.

..

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ ইন ল

এছাড়াও পড়ুন:

পূজা আর পূজারার গল্প: এক ক্রিকেটারের স্ত্রীর ডায়েরি

একজনের নাম চেতেশ্বর পূজারা, যাঁর ক্যারিয়ার আর জীবনটাকে অনেকেই দেখেছেন টিভি পর্দায়। ভারতীয় টেস্ট দলের তিন নম্বর ব্যাটসম্যান। ধৈর্যের প্রতিমূর্তি। একের পর এক শরীরের ওপর বল নিয়ে, দাঁতে দাঁত চেপে লড়েছেন দলের জন্য।
ঠিক তাঁর পাশেই থাকেন আরেকজন, যিনি এসব দেখে লিখে রাখতেন চুপি চুপি—পূজা পূজারা, চেতেশ্বরের স্ত্রী। সেই ডায়েরির পাতাগুলো একসময় হয়ে উঠল একটি বই ‘দ্য ডায়েরি অব আ ক্রিকেটার্স ওয়াইফ’। বইটি প্রকাশিত হয়েছে সম্প্রতি।

বিয়ের আগে ক্রিকেট নিয়ে কোনো ধারণাই ছিল না পূজার। চেতেশ্বরের নামও শোনেননি। বিয়ের পর প্রথমে আগ্রহ, পরে ভালোবাসা, আর শেষমেশ একটা অভ্যাস হয়ে যায় ক্রিকেট—খুব কাছ থেকে দেখা, শোনা, বুঝে ফেলা। এমবিএ শেষ করে করপোরেট চাকরি করতেন পূজা, পছন্দও করতেন সেটা। কিন্তু বিয়ের পর সেটি ছেড়ে দেন। তাঁদের প্রথম কন্যা যখন তিন বছরের, তখন আবার কাজে ফেরার ইচ্ছা জাগে। তবে তত দিনে চেতেশ্বরের ম্যানেজার হিসেবে কাজ শুরু করেছেন। ব্যস্ততা এত বেশি ছিল যে পূর্ণকালীন কোনো কাজ করা সম্ভব ছিল না।

পুজা পুজারার বই ‘দ্য ডায়েরি অব আ ক্রিকেটার্স ওয়াইফ’

সম্পর্কিত নিবন্ধ