কোপা দেল রে সেমি-ফাইনালের ফিরতি লেগের আসর বসেছিল রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। নিজেদের ঘরের মাঠে পরাজয় মেনে নেওয়াটা যতটা না কষ্টের তারচেয়ে বেশি যেন লজ্জার। মঙ্গলবার রাতের রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে ফাইনাল নির্ধারণী ওই ম্যাচে ডেভিড আলাবার ভুলের প্রায়শ্চিত্তই যেন করতে হচ্ছিল কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যদের।

কিন্তু দলটা যখন কামব্যাকের গল্প লিখতেই সিদ্ধহস্ত তখন ফলাফলটা অজানা নয়। অ্যান্টনিও রুডিগারের ঝলকে শেষ হাসি হাসে রিয়াল মাদ্রিদ। কোপা দেল রের ফাইনালের মঞ্চে জায়গা করে নিল কার্লো আনচেলত্তির দল। তবে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে ডিফেন্সের দুর্বলতা।

বিস্তারিত আসছে.

..

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ ইন ল

এছাড়াও পড়ুন:

ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান খালেক ৩ দিনের রিমান্ডে

ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের ভবন নির্মাণের নামে জমি কেনাবেচার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের মামলায় প্রতিষ্ঠানটির সাবেক চেয়ারম্যান এম এ খালেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ সাব্বির ফয়েজ দুদকের আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে আজ সোমবার এই আদেশ দেন।

ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির ৪৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত ৩১ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, এম এ খালেকসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।

দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর তরিকুল ইসলাম জানান, ফারইস্টের ভবন নির্মাণের নামে অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগে করা মামলায় এম এ খালেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। পাশাপাশি তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হয়। দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিচালক মশিউর রহমান এ আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে রাজধানীর তোপখানা রোডের একটি জমি ও স্থাপনা অনিয়ম করে ২০৭ কোটি ৩৬ লাখ টাকায় কেনাবেচা করেন। পরে বিক্রেতার কাছ থেকে ৪৫ কোটি টাকা অন্যত্র স্থানান্তর করেন। এই অর্থের অবৈধ প্রকৃতি, উৎস, অবস্থান গোপন করতে বিভিন্ন ব্যাংকে স্থানান্তর করে অপরাধ করা হয়েছে। ওই অর্থের মধ্যে বিক্রেতাদের যোগসাজশে ১০ কোটি টাকা ওয়ান ব্যাংক লি. মতিঝিল শাখায় পাঠানোর মধ্য দিয়ে এম এ খালেক আত্মসাৎ করেন। অন্যদিকে ২০১৫ সালের ২৪ মার্চ বিক্রেতা আজহার খানের কাছ থেকে নিজ নামে ৫ কোটি টাকা, স্ত্রী সাবিহা খালেকের নামে আড়াই কোটি টাকা এবং মেয়ে সারওয়াত সিমিন খালেকের নামে প্রায় ৮ কোটি টাকা দুর্নীতির মাধ্যমে গ্রহণ করে আত্মসাৎ করেছেন। এসব অর্থ আত্মসাৎ প্রক্রিয়ায় আর কারা সহযোগী হিসেবে ছিলেন, সেটা জানতে এম এ খালেককে ৭ দিনের রিমান্ড নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।

আরও পড়ুনফারইস্টের সেই খালেকের ১৫০ কোটি টাকার বাড়ি জব্দ১১ জানুয়ারি ২০২৩

সম্পর্কিত নিবন্ধ