Risingbd:
2025-07-05@17:57:42 GMT

রাতে বিএনপির জরুরি বৈঠক

Published: 10th, May 2025 GMT

রাতে বিএনপির জরুরি বৈঠক

দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।

শনিবার (১০ মে) রাত সাড়ে ১০টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

বিকেলে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান বিষয়টি জানিয়েছেন।

আরো পড়ুন:

বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ আ.

লীগকে চায় না: ফখরুল

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে অংশ নিয়ে যা বললেন তামিম

তিনি জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে চলমান ‘শাহবাগ ব্লকেড’ কর্মসূচির পরিপ্রেক্ষিতে দলীয় অবস্থান কি হবে এ বিষয়ে শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করতেই জরুরি বৈঠক ডেকেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

এছাড়া সমসাময়িক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও বৈঠকে নিয়ম মাফিক পর্যালোচনা হবে বলে জানা গেছে।

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ ব এনপ র

এছাড়াও পড়ুন:

আধা কিলোমিটার সড়কে ছয় গ্রামের মানুষের কষ্ট

আধা কিলোমিটার কাঁচা সড়ক দাগনভুঞার ছয় গ্রামের মানুষের দুঃখের কারণ হয়ে উঠেছে। আবার এ সড়কটি দাগনভুঞা ও কোম্পানীগঞ্জের মানুষের চলাচলের সেতুবন্ধন হিসেবে পরিচিত। ফলে দীর্ঘদিন ধরে সড়কের অবস্থার কারণে দুই উপজেলার মানুষই কষ্ট পাচ্ছেন। 
উপজেলার ইয়াকুবপুর ইউনিয়নের দেবরামপুর গ্রামের চাপরাশি বাড়ির দরজা থেকে চৌমুহনী  বাজার পর্যন্ত আধা কিলোমিটার দীর্ঘ একটি কাঁচা সড়ক  রয়েছে। এ সড়ক  দিয়ে  উপজেলার  দেবরামপুর, ইয়াকুবপুর, দক্ষিণ আলীপুর  এবং পাশের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম মোহাম্মদনগর, উদরাজপুর ও চরপার্বতী গ্রামের  কয়েক  হাজার  মানুষ  যাতায়াত করেন। ইয়াকুবপুর  ইসকাকীয়া এতিম খানা  আলীম মাদ্রাসা, মানিকপুর  উচ্চ বিদ্যালয়, মৌলভী শামসুল  হক দাখিল মাদ্রাসা, বাঘডুবি উচ্চ বিদ্যালয়, বসুরহাট সরকারি  এএইচসি উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি  ইকবাল মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজ ও দুধমুখা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও এই সড়ক  দিয়ে  যাতায়াত করে। রিকশা, সিএনজি অটোরিকশাসহ খাটো গাড়িও চলে সড়কে। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে সড়কটি চলাচলের  অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বৃষ্টির কারণে সড়কে গর্তের সৃষ্টি  হয়, কাদায় ভরে যায়। যাত্রীদের প্রায় সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হয়। 
গত বছর আগস্টের বন্যায় সড়কটি বিধ্বস্ত হয়ে যায়। অথচ গত এক বছরেও সংস্কারের কোনো উদ্যেগ নেওয়া হয়নি। স্থানীয়রা জনগুরুত্বপূর্ণ এ সড়ক  সংস্কারের  জন্য  উপজেলা  প্রকৌশল বিভাগে একাধিকবার দাবি জানালেও কোনো কাজ হয়নি। স্থানীয়  বাসিন্দা  মাওলানা  আতিক উল্যাহ জুলফিকার বলেন, ‘আধা কিলোমিটার কাঁচা সড়কের মধ্যে কিছু অংশে ইট বিছানো হয়েছে। এতে জনদুর্ভোগ কিছুটা হলেও কমে। বাকি অংশেও  ইট বিছানো হলে উপকৃত হবে মানুষ। দুই  উপজেলার  মানুষের  যোগাযোগ সহজ হবে। দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায়  দুর্ভোগের  কবলে পড়েছেন জনগণ। উপকূলীয় এলাকা হওয়ার কারণে সড়কটি কর্তৃপক্ষের নজরে পড়েনি।’
আবুল  বাসার বলেন, ‘এ সড়কটি নিয়ে  মানুষের  দুঃখের সীমা নেই। বর্ষার মৌসুমে হাতে জুতা নিয়ে সড়কে চলাচল করতে  হয়। সামান্য  বৃষ্টি হলে কদমাক্ত হয়ে যায় পুরো সড়ক। গাড়ি  চলাচল  করতে পারে না। সংস্কার  হলে দুই  উপজেলার  মানুষ কষ্ট থেকে মুক্তি পাবেন।’
উপজেলা  প্রকৌশলী  মো. মাছুম  বিল্লাহ বলেন, ‘এই সড়কটির বেহাল অবস্থার কথা আমাদের কেউ জানাননি। একটি  সড়ক  যদি বহু  মানুষের  কষ্টের কারণ হয় তাহলে অবশ্যই প্রকৌশল বিভাগের দায়িত্ব আছে। উপজেলার  গ্রামীণ সড়কগুলো সংস্কারে সরকারের  আন্তরিকতার অভাব নেই। অর্ধ কিলোমিটার  কাচাঁ সডক যেহেতু  দুই  উপজেলার   মানুষের  সেতুবন্ধন সেহেতু  অগ্রাধিকার ভিত্তিতে  কাজটি করার চেষ্টা  করব।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ