Prothomalo:
2025-07-13@10:40:39 GMT

কোরআনের প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি

Published: 26th, May 2025 GMT

লোকমান হাকিম—এক নামেই পৃথিবীব্যাপী পরিচিত। তাঁর প্রজ্ঞাপূর্ণ কথা মানুষকে চুম্বকের মতো টানত। কোরআনে তাঁর নামে রয়েছে একটি পূর্ণ সুরা—সুরা লোকমান, ৩১তম সুরা, মক্কায় অবতীর্ণ। ৩৪টি আয়াত নিয়ে এই সুরা। তিনি ছিলেন আফ্রিকার নাওবা গোত্রের কৃষ্ণাঙ্গ, সুদান-মিসরীয় বংশোদ্ভূত, নাম লোকমান বিন আনকা বিন সাদুন। আরবে এসেছিলেন ক্রীতদাস হয়ে। জাবের (রা.

) বলেন, তিনি ছিলেন খর্বাকৃতির, মোটা ঠোঁটের অধিকারী। পেশায় কাঠমিস্ত্রি হলেও তাঁর কথার জাদুতে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসত।

প্রজ্ঞার রহস্য

একবার এক বিশাল সমাবেশে লোকমান হাকিম জ্ঞানগর্ভ কথা বলছিলেন। একজন প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কি সেই লোক, যিনি আমার সঙ্গে অমুক বনে ছাগল চরাতেন?’ লোকমান হাকিম হেসে বললেন, ‘হ্যাঁ, আমিই সে।’ লোকটি অবাক হয়ে জানতে চাইলেন, ‘তাহলে এত সম্মান কীভাবে পেলেন? সবাই আপনার কথা শুনতে ছুটে আসে!’ লোকমান বললেন, ‘দুটি কাজ—সব সময় সত্য বলা আর অপ্রয়োজনীয় কথা এড়িয়ে চলা।’ আরেক বর্ণনায় তিনি যোগ করেন, ‘দৃষ্টি সংযত রাখা, প্রয়োজনের বাইরে কথা না বলা, হালাল জীবিকায় তুষ্ট থাকা, লজ্জাস্থান সংরক্ষণ করা, সত্যে অটল থাকা, অঙ্গীকার পূর্ণ করা, মেহমানের আপ্যায়ন করা এবং প্রতিবেশীর প্রতি সদাচরণ। তুমিও এগুলো করলে এমন মর্যাদা পাবে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসিরের বরাতে তাফসিরে মারেফুল কোরআন, মুফতি শফি মুহাম্মাদ শফি, অনুবাদ: মাওলানা মুহিউদ্দীন খান, পৃষ্ঠা: ১,০৫৫)

দাউদ (আ.)-এর আগে লোকমান হাকিম মানুষকে আল্লাহর পথে ডাকতেন, প্রয়োজনীয় মাসয়ালা শেখাতেন। দাউদ (আ.) নবী হওয়ার পর তিনি এই কাজ বন্ধ করে দেন।আরও পড়ুনজীবনে একবার হলেও যে নামাজ পড়তে বলেছেন নবীজি (সা.)১৩ মার্চ ২০২৫

লোকমান হাকিম কে ছিলেন

বিখ্যাত ইতিহাসবেত্তা মুহাম্মদ বিন জারির আত-তাবারি, ইমামুদ্দিন বিন কাসির ও আবুল কাসেম আস-সুহাইলি বলেন, লোকমান হাকিম ছিলেন আফ্রিকান। (তাফসিরে ইবনে কাসির, সুরা লোকমান, আয়াত ১২-এর ব্যাখ্যা)

সাইদ বিন মুসাইয়িব (রা.) বলেন, ‘তিনি ছিলেন কৃষ্ণাঙ্গ, পুরু ওষ্ঠাধরবিশিষ্ট, প্রজ্ঞাবান, তবে নবী নন।’ (আহকামুল কোরআন, মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ আল-আন্দালুসি, ৬/২৮৬)

ইবনে আব্বাস, জাবের ইবনে আবদুল্লাহ ও সাইদ ইবনুল মুসাইয়িবের বরাতে সুফিয়ান সাওরি বলেন, ‘তিনি নবী নন, আল্লাহর সৎ বান্দা ছিলেন।’ অধিকাংশ আলেম মনে করেন, তিনি ছিলেন আল্লাহর ওলি। (কাসাসুল কোরআন, ৮/১৬; আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া, ২/১২৪)

দাউদ (আ.)-এর আগে লোকমান হাকিম মানুষকে আল্লাহর পথে ডাকতেন, প্রয়োজনীয় মাসয়ালা শেখাতেন। দাউদ (আ.) নবী হওয়ার পর তিনি এই কাজ বন্ধ করে দেন।

একবার এক বিশাল সমাবেশে লোকমান হাকিম জ্ঞানগর্ভ কথা বলছিলেন। একজন প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কি সেই লোক, যিনি আমার সঙ্গে অমুক বনে ছাগল চরাতেন?’ লোকমান হাকিম হেসে বললেন, ‘হ্যাঁ, আমিই সে।’আরও পড়ুননামাজ: দাসের মহিমা০৪ মার্চ ২০২৫

ছেলের জন্য উপদেশ

লোকমান হাকিম তাঁর ছেলেকে যে উপদেশ দিয়েছিলেন, তা আল্লাহর এত পছন্দ হয় যে কোরআনে স্থান পায়। সুরা লোকমানে বর্ণিত ১০টি উপদেশ হলো—

১. আল্লাহর সঙ্গে শরিক না করা: ‘হে ছেলে, আল্লাহর সঙ্গে শরিক কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা মহা অন্যায়।’ (আয়াত: ১৩)

২. পিতা-মাতার সঙ্গে ভালো আচরণ: ‘আর আমি মানুষকে তার মাতা-পিতার সঙ্গে সদ্ব্যবহারের জোর নির্দেশ দিয়েছি…।’ (আয়াত: ১৪)

৩. অন্যায় থেকে বিরত থাকা: ‘হে ছেলে, কোনো বস্তু যদি সরিষার দানা পরিমাণও হয়…আল্লাহ তা–ও উপস্থিত করবেন।’ (আয়াত: ১৬)

৪. নামাজ আদায়: ‘হে ছেলে, নামাজ কায়েম করো।’ (আয়াত: ১৭)

৫. সৎ কাজের আদেশ, মন্দ কাজের নিষেধ: ‘সৎ কাজে আদেশ দাও, মন্দ কাজে নিষেধ করো।’ (আয়াত: ১৭)

৬. বিপদে ধৈর্য: ‘বিপদ–আপদে সবর করো। নিশ্চয়ই এটা সাহসিকতার কাজ।’ (আয়াত: ১৭)

৭. মানুষকে অবজ্ঞা না করা: ‘অহংকারবশে তুমি মানুষকে অবজ্ঞা কোরো না।’ (আয়াত: ১৮)

৮. অহংকার না করা: ‘পৃথিবীতে গর্বভরে পদচারণ কোরো না।’ (আয়াত: ১৮)

৯. বিনয়ী হওয়া: ‘পদচারণে মধ্যবর্তিতা অবলম্বন করো।’ (আয়াত: ১৮)

১০. নিচু কণ্ঠে কথা বলা: ‘কণ্ঠ নিচু করো। নিঃসন্দেহে গাধার স্বরই সর্বাপেক্ষা অপ্রীতিকর।’ (আয়াত: ১৮)

লোকমান হাকিমের এই উপদেশগুলো কেবল তাঁর ছেলের জন্য নয়, সব মানুষের জন্য পথপ্রদর্শক। তাঁর জীবন আমাদের শেখায়—সত্য আর সংযমই মানুষকে মর্যাদার শিখরে নিয়ে যায়।

লেখক: আলেম

আরও পড়ুনআল্লাহর অলৌকিক উট১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ল কম ন হ ক ম আল ল হ উপদ শ ক রআন

এছাড়াও পড়ুন:

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের মারধরে মার্কিন নাগরিক নিহত, তদন্তের দাবি

ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীরা এক মার্কিন তরুণকে পিটিয়ে হত্যা করেছেন বলে জানিয়েছেন নিহত ব্যক্তির স্বজন ও মানবাধিকারকর্মীরা।

ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানানো হয়েছে, রামাল্লার উত্তরে সিঞ্জিল শহরে গতকাল শুক্রবার সাইফুল্লাহ মুসাল্লেত নামের কুড়ির কোঠার ওই তরুণকে অবৈধ ইহুদি বসতি স্থাপনকারীরা আক্রমণ ও হত্যা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার ট্যাম্পা শহরের বাসিন্দা মুসাল্লেতকে ‘ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীরা পিটিয়ে হত্যা করেছেন’ বলে দ্য ওয়াশিংটন পোস্টকে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘পশ্চিম তীরে একজন মার্কিন নাগরিকের মৃত্যুর বিষয়ে আমরা অবগত আছি।’ তবে ভুক্তভোগী পরিবারের গোপনীয়তা রক্ষার কথা বলে তিনি বিস্তারিত মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান।

মুসাল্লেত সাইফ আল-দিন মুসালাত নামেও পরিচিত ছিলেন। সম্প্রতি তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিলিস্তিনে থাকা স্বজনদের দেখতে গিয়েছিলেন বলে জানান তাঁর চাচাতো বোন ফাতমাহ মুহাম্মদ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান ফাতমাহ।

ঘটনার সময় মোহাম্মদ শালাবি নামের আরও একজন ফিলিস্তিনি বসতি স্থাপনকারীদের গুলিতে নিহত হন বলে জানায় ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

মুসাল্লেত সাইফ আল-দিন মুসালাত নামেও পরিচিত ছিলেন। সম্প্রতি তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিলিস্তিনে থাকা স্বজনদের দেখতে গিয়েছিলেন বলে জানান তাঁর চাচাতো বোন ফাতমাহ মুহাম্মদ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান ফাতমাহ।

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের হামলার ঘটনা নিয়মিতভাবে নথিভুক্ত করে আসছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। এসব হামলার অনেক সময় ফিলিস্তিনিদের বসতিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়, বাড়িঘর ও যানবাহন ভাঙচুর করা হয়। অনেক সময় এসব হামলাকে গণহত্যার পূর্বাভাস বলে উল্লেখ করা হয়।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এসব হামলার সময় প্রায়ই বসতি স্থাপনকারীদের নিরাপত্তা দেয়, আর ফিলিস্তিনিরা প্রতিরোধ করতে এলে তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়।

আরও পড়ুনইসরায়েলিদের হামলা-নির্যাতন: অতিষ্ঠ বেদুইন পরিবারগুলো ছাড়ছে পশ্চিম তীর০৫ জুলাই ২০২৫

জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর মতে, পশ্চিম তীরের এসব ইহুদি বসতি আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন। এ বসতি স্থাপনকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের বৃহত্তর কৌশলের অংশ বলেও মনে করা হয়।

ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়ার মতো কিছু পশ্চিমা দেশ সহিংস বসতি স্থাপনকারীদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় ইসরায়েল যুদ্ধ শুরু করার পর তাদের হামলার সংখ্যা আরও বেড়েছে।

ট্রাম্প নিজেই সব সময় বলেন, ‘আমেরিকা ফার্স্ট’, কিন্তু ইসরায়েল যদি একজন মার্কিন নাগরিককে হত্যা করে আর তাতেও যদি তিনি যুক্তরাষ্ট্রকেই আগে না রাখেন, তবে এটা প্রকৃতপক্ষে ‘ইসরায়েল ফার্স্ট’ প্রশাসন।—এডওয়ার্ড আহমেদ মিচেল, কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনসের উপপরিচালক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চলতি বছর দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর বসতি স্থাপনকারীদের ওপর তাঁর পূর্বসূরি জো বাইডেনের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা তুলে নেন।

২০২২ সাল থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে অন্তত ৯ জন মার্কিন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে আছেন আল–জাজিরার সাংবাদিক শিরিন আবু আকলেহও। কিন্তু এসব ঘটনার কোনো বিচার হয়নি।

প্রতিবছর যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে কয়েক শ কোটি ডলারের সহায়তা দেয়। তবে বিভিন্ন মানবাধিকার গোষ্ঠীর অভিযোগ, মার্কিন সরকার বারবার ইসরায়েলি সহিংসতা থেকে নিজেদের নাগরিকদের রক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে।

আরও পড়ুনইসরায়েলি আগ্রাসনে পশ্চিম তীরে ৫৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বাস্তুচ্যুতি১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

মুসাল্লেত হত্যাকাণ্ডের পর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনস (সিএআইআর) এ বিষয়ে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

সিএআইআরের উপপরিচালক এডওয়ার্ড আহমেদ মিচেল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের সরকার আগে কোনো হত্যার বিচার করেনি, তাই ইসরায়েল সরকার নির্বিঘ্নে মার্কিন ফিলিস্তিনি ও অন্য ফিলিস্তিনিদের হত্যা করে চলেছে।’

আহমেদ মিচেল আরও বলেন, ‘ট্রাম্প নিজেই সব সময় বলেন, “আমেরিকা ফার্স্ট”, কিন্তু ইসরায়েল যদি একজন মার্কিন নাগরিককে হত্যা করে আর তাতেও যদি তিনি যুক্তরাষ্ট্রকেই আগে না রাখেন, তবে এটা প্রকৃতপক্ষে “ইসরায়েল ফার্স্ট” প্রশাসন।’

ইনস্টিটিউট ফর মিডল ইস্ট আন্ডারস্ট্যান্ডিং (আইএমইইউ) এক বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ও সরকারের পূর্ণ সহযোগিতায় পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারীরা এখন ফিলিস্তিনিদের ওপর আরও বেশি আক্রমণ করছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘মার্কিন সরকারের আইনগত ও নৈতিক দায়িত্ব, ইসরায়েলের বর্ণবাদী সহিংসতা বন্ধ করা। কিন্তু এর বদলে তারা সেটার পৃষ্ঠপোষকতাই দিয়ে যাচ্ছে।’

আরও পড়ুনএবার পশ্চিম তীরের পুরোটা দখলে নিতে চায় ইসরায়েল০৪ জুলাই ২০২৫

মুসাল্লেত হত্যার বিষয়ে আল–জাজিরার অনুরোধেও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর কোনো মন্তব্য করেনি।

এদিকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস মুসাল্লেত হত্যাকাণ্ডকে ‘বর্বরতা’ বলে উল্লেখ করে এর নিন্দা জানিয়েছে। এক বিবৃতিতে সংগঠনটি পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের প্রতি বসতি স্থাপনকারী ও তাঁদের সন্ত্রাসী হামলার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে।

তবে ইসরায়েল বলেছে, তারা ঘটনা তদন্ত করছে। একই সঙ্গে দাবি করেছে, ‘ফিলিস্তিনিরা একটি ইসরায়েলি গাড়িতে পাথর ছোড়ায়’ সহিংসতা শুরু হয়।

উল্লেখ্য, পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপনকারী ও ইসরায়েলি সেনাদের সহিংসতা বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ৫৭ হাজার ৭৬২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। তারা এ হত্যাযজ্ঞকে গণহত্যা বলে আখ্যা দিয়েছে।

আরও পড়ুনমধ্যপ্রাচ্যে কীভাবে সংঘাত ছড়িয়ে দিচ্ছে ইসরায়েল২৭ জুন ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় প্লেগে একজনের মৃত্যু, ১৮ বছর পর এবারই প্রথম
  • রাঙামাটিতে ম্যালেরিয়ায় স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু
  • একের পর এক অমানবিকতা ও হিংস্রতা আইনের শাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে: আনিসুল ইসলাম
  • পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ী হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
  • চট্টগ্রামে করোনায় একজনের মৃত্যু
  • ‘৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে’ পল্লবীতে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা-গুলি,আহত এক
  • সুপারম্যান ট্রাম্প
  • ব্যবসায়ী হত্যার শাস্তি দাবি জবি ছাত্রদলের
  • কীভাবে একজন মানুষ এতটা নিষ্ঠুর হতে পারে, পুরান ঢাকায় হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে বাঁধন
  • পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের মারধরে মার্কিন নাগরিক নিহত, তদন্তের দাবি