ফতুল্লা থানা শাখা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আয়োজনে সোমবার (২৬ মে) বিকাল ৩টায় ফতুল্লার পঞ্চবটিতে থানা কার্যালয়ে এক যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফতুল্লা থানার সভাপতি মুহাম্মাদ শফিকুল ইসলাম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন থানা সেক্রেটারি মুহাম্মাদ যোবায়ের হুসাইন।

সভায় ঘোষণা দেওয়া হয়, আসছে ৩০ মে বিকেল ৩টায় জামতলা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী বাছাই অনুষ্ঠিত হবে। সভা থেকে এই প্রোগ্রামকে সফল করার জন্য নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের আওতাধীন সকল দায়িত্বশীলকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান সভাপতি মুহাম্মাদ শফিকুল ইসলাম।

যৌথ এই সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আমান উল্লাহ, সেক্রেটারি মুহাম্মাদ যোবায়ের হুসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব রুবেল হুসাইন, দফতর সম্পাদক  মুহাম্মাদ মুক্তার হুসাইন, অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক আলহাজ্ব সাইদুল ইসলাম, ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব শাহাদাত হোসেন রানা। এছাড়াও থানা ও ইউনিয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

সভায় আসন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সাংগঠনিক প্রস্তুতি, দায়িত্ব বণ্টন ও মাঠপর্যায়ে কর্মী সক্রিয়তা নিয়েও আলোচনা হয়।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আলহ জ ব হ স ইন ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

‘অঙ্গরাজ্য হলে বিনামূল্যে গোল্ডেন ডোম পাবে কানাডা’

কানাডাকে বিনামূল্যে গোল্ডেন ডোম ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা সিস্টেম দেওয়ার লোভ দেখিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে যোগ দিলে এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা সিস্টেম বিনামূল্যে দেওয়া হবে কানাডাকে।

‘আকর্ষণীয়’ এই প্রস্তাব যদি ফিরিয়ে দেয় অটোয়া, তবুও কানাডা এই প্রতিরক্ষা সিস্টেমের অংশ হতে পারবে; তবে সে জন্য দেশটিকে ব্যয় করতে হবে ৬ হাজার ১০০ কোটি ডলার।

ট্রুথ সোশ্যালে বুধবার পোস্ট করা এক বার্তায় কানাডাকে এই প্রস্তাব দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। গত সপ্তাহে ট্রাম্প গোল্ডেন ডোম নামে একটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা সিস্টেম উদ্বোধন করেন। এই সিস্টেমটি সর্বাধুনিক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ডের বাইরেও বিশাল অঞ্চলজুড়ে নিরাপত্তা পরিষেবা দিতে সক্ষম। প্রতিবেশী দেশগুলো চাইলে অর্থের বিনিময়ে এই প্রতিরক্ষা সিস্টেমের পরিষেবা নিতে পারবে।

ট্রাম্পের এই দাবি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানতে কানাডার সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল এএফপি, কিন্তু তারা কেউই তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

বিবিসি জানায়, ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সম্পর্কের উৎস হলো পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং এর ভিত্তি হলো অভিন্ন স্বার্থ, যার লক্ষ্য হলো উভয় সার্বভৌম দেশের জন্য রূপান্তরমূলক সুবিধা নিশ্চিত করা। কানাডার সরকার বিশ্বজুড়ে তার বাণিজ্য অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্ক শক্তিশালী করতে কাজ করছে। বিশ্বের যা প্রয়োজন এবং বিশ্ব যে মূল্যবোধগুলোকে সম্মান করে, কানাডার তা আছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ