মিলার প্রশংসায় ন্যান্সি, জবাবে যা বললেন মিলা
Published: 22nd, June 2025 GMT
দেড় যুগ আগে একের পর এক হিট গান উপহার দিয়েছেন মিলা। একই সময়ে সংগীতাঙ্গনে স্মরণীয় অভিষেক ঘটে ন্যান্সির। দুজনের গায়কির ধরন দুই রকম। দুই ধরনের গান গেয়ে মুগ্ধ করেন শ্রোতাদের। বাংলা গানে তাঁদের দাপুটে বিচরণ সেই ২০০৬ সাল থেকে। দুজনে একটানা লম্বা সময় ধরে গাইছেন। গানের কারণে দুজনের মধ্যকার সম্পর্কটাও দারুণ বন্ধুত্বের হয়ে ওঠে। একে অপরের ভালো-মন্দে পাশে থাকার চেষ্টা করেন। দুজনের কাজ নিয়ে প্রশংসা করতে ভোলেননি। দীর্ঘদিন পর মিলার দারুণভাবে ফিরে আসায় খুশি সহযাত্রী শিল্পী ন্যান্সিও। ফেসবুক পোস্টে মিলার গাওয়া চলচ্চিত্রের গানটি শেয়ার করে জানালেন প্রশংসা। বন্ধুর কাছ থেকে প্রশংসা পেয়ে আপ্লুত মিলাও।
‘আকাশেতে লক্ষ তারা ২.০’ গানের রেকর্ডিং স্টুডিওতে মিলা ও শওকত আলী ইমন
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
গ্রেপ্তার দেখানো হলো মেজর সাদিকুলের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে
ভাটারা থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে মেজর সাদিকুল হকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে। গ্রেপ্তারের পর তাকে আদালতে পাঠিয়ে রিমান্ড আবেদন করবেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকালে ডিবি পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
পুলিশ জানায়, সুমাইয়া জাফরিনকে মিরপুর ডিওএইচএস এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের ঘটনায় জাফরিনের কী ভূমিকা ছিলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবোদে নতুন নতুন তথ্য সামনে আসছে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
ঢাকার বসুন্ধরায় একটি কনভেনশন সেন্টারে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে গোপন বৈঠক করার অভিযোগে বুধবার সন্ধ্যায় সুমাইয়া জাফরিনকে হেফাজতে নেয় ডিবি পুলিশ।
গত ১০ জুলাই রাজধানীর ভাটারা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ৮ জুলাই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার কেবি কনভেনশন সেন্টারে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ একটি গোপন বৈঠকের আয়োজন করে। সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলা এ বৈঠকে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা মিলে প্রায় ৩০০-৪০০ জন অংশ নেন।
গত ১ আগস্ট আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, ১৭ জুলাই অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাকে উত্তরা এলাকা থেকে আটক করে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। পূর্ণ তদন্ত শেষ হওয়া সাপেক্ষে প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ওই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর প্রচলিত আইন ও বিধি অনুযায়ী যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার সঙ্গে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করা হচ্ছে।
ঢাকা/এমআর/ইভা