সোনারগাঁয়ে জিরো সয়েল কর্মসূচির আওতায় বৃক্ষরোপন
Published: 9th, July 2025 GMT
সোনারগাঁয়ে জিরো সয়েল কর্মসূচির আওতায় বৃক্ষরোপন করা হয়েছে। বুধবার (৯ জুলাই) সকালে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাচঁপুর ব্রিজের ইউলুপ এলাকায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বন অধিদপ্তর এবং সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
জিরো সয়েল(তবৎড় ঝড়রষ)কর্মসূচি কার্যক্রম পরিচালনা করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বন সংরক্ষক (ঢাকা সামাজিক বনবিভাগ) হোসাইন মোহাম্মদ নিশাদ, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ঢাকা সামাজিক বনবিভাগ) রোকসেনা মাহমুদা, ঢাকা সদর রেঞ্জের ভারপ্রাপ্ত বন কর্মকর্তা আবু ৃুমুন্না, পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন সোসাইটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন সোসাইটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের নির্দেশনায় “জিরো সয়েল” কর্মসূচির আওতায় সোনারগাঁয়ের কাচঁপুরে বৃক্ষরোপন করা হয়েছে। মহাসড়ক সহ বিভিন্ন পতিত জমিতে এ কর্মসূচির মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ করা হবে।কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোনারগাঁয়ের কাচঁপুরে ইউলুপ চত্বরে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা রোপণ করা হয়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ পর ব শ স ন রগ
এছাড়াও পড়ুন:
আপনিও কি ‘পপকর্ন ব্রেন’-এ ভুগছেন
‘পপকর্ন ব্রেন’ মস্তিষ্কের কোনো রোগ নয়। বরং এটি বিশেষ এক মানসিক অবস্থা, যেখানে আমাদের মস্তিষ্ক খুব দ্রুত এক ভাবনা থেকে আরেক ভাবনায় চলে যায়। পপকর্ন তৈরির সময় যেমন একটার পর একটা দানা ‘পপ’ হতে থাকে, অর্থাৎ হুট করে উঠে আসতে থাকে, তেমনভাবেই ভাবনাগুলো আসতে থাকে মনে।
মনের এ অবস্থাকে বোঝাতেই ‘পপকর্ন ব্রেন’ শব্দযুগল ব্যবহার করা হয়। এ অবস্থায় মানুষ একধরনের অস্থিরতার মধ্যে থাকে। বারবার মুঠোফোনের নোটিফিকেশন দেখার একটা তীব্র আকাঙ্ক্ষা কাজ করতে পারে। এমনকি কিছুটা সময় শান্ত হয়ে বসতে হলেও চাপ বোধ করতে পারে।
আরও কিছু বৈশিষ্ট্যপপকর্ন ব্রেন থাকলে মানুষ সহজেই বিরক্ত হয়ে পড়ে। সব সময় ভালো থাকার জন্য কোনো না কোনো উদ্দীপনা প্রয়োজন হয় তাঁর। হয়তো একটানা নানা রকম রিল দেখতে ভালো লাগছে, একটানা গেমিংয়ের উত্তেজনা ভালো লাগছে, কিন্তু একটানা বসে টেলিভিশন দেখতেও তাঁর ভালো না-ই লাগতে পারে। টেলিভিশনের সামনে বসলেও চোখ থাকতে পারে মুঠোফোনে।
সব সময় ভালো থাকার জন্য কোনো না কোনো উদ্দীপনা প্রয়োজন হয় তাঁর