মোমোর উৎপত্তি তিব্বত ও হিমালয়ের আশপাশের অঞ্চলে। ধীরে ধীরে সেই খাবার জনপ্রিয় হতে শুরু করে দক্ষিণ এশিয়ায়। ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ যুক্ত হয়েছে মোমোতে। বাংলাদেশেও আছে বিভিন্ন স্বাদের মোমো। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হলো স্টিমড, তন্দুরি আর ফ্রায়েড। মোমোর রেসিপি বেশ সাধারণ—সামান্য ময়দা, সবজি, মাংস আর ভাপ। শুনতে বেশ স্বাস্থ্যকর লাগলেও খাবারটা কি স্বাস্থ্যকর?
বানানোর পরিবেশমোমোর ধরন আর বানানোর ওপর নির্ভর করে এটি কতটা স্বাস্থ্যকর। বিশেষ করে রাস্তার পাশে ফুডকার্টে বানানো মোমো কতটা স্বাস্থ্যকর, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। সে তুলনায় ঘরে বানানো মোমো যে বেশি স্বাস্থ্যকর, এ নিয়ে সন্দেহ নেই। এতে স্বাস্থ্যকর উপাদান থাকায় স্বাস্থ্যঝুঁকিও কম।
ফ্রায়েড বা তেলে ভাজা মোমোয় অতিরিক্ত তেল ও চর্বি থাকতে পারে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স ব স থ যকর
এছাড়াও পড়ুন:
আগারকারের ওপর শামি কেন ক্ষুব্ধ
ভারতের জার্সিতে মোহাম্মদ শামির অধ্যায় কি শেষ? ৩৫ বছর বয়সী এই পেসার অনেক দিন ধরে জাতীয় দলের বাইরে। অস্ট্রেলিয়া সফরের স্কোয়াডেও তাঁকে রাখেননি ভারতীয় নির্বাচকেরা।
ঠিক কী কারণে শামিকে দলে নেওয়া হচ্ছে না, এর জুতসই ব্যাখ্যা দিতে পারেননি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রধান নির্বাচক অজিত আগারকার। শামি চোটে ভুগছেন কি না, এ নিয়েও ‘কোনো আপডেট নেই’ বলে মন্তব্য করেছেন আগারকার। এরপর আগারকারকে রীতিমতো ধুয়ে দিয়েছেন শামি।
চোট শামিকে লম্বা সময় ভুগিয়েছে। ২০২৩ সালের নভেম্বরে ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনালের পর এক বছরের বেশি সময় ভারতের হয়ে খেলতে পারেননি। বিশ্বকাপের পর অ্যাঙ্কেলের অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন। ভুগেছেন হাঁটুর সমস্যাতেও।
শামি দলে ফিরেছিলেন এ বছরের জানুয়ারিতে, ঘরের মাঠে ইংল্যান্ড সিরিজে। এরপর ভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলেও ছিলেন। সেখানে ৫ ম্যাচে নেন ৯ উইকেট, যা যৌথভাবে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর পর থেকে শামিকে আর বিবেচনা করছেন না নির্বাচকেরা।
তাহলে কি শামি আবারও চোটে ভুগছেন? না, সেটাও না। শামি এরপর আইপিএল খেলেছেন। আগস্টে দুলীপ ট্রফিতে চার দিনের ম্যাচে খেলেছেন। এখন খেলছেন রঞ্জি ট্রফিতেও।
দলে সুযোগ পাচ্ছেন না ভারতীয় পেসার মোহাম্মদ শামি