নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান বলেছেন, আমরা বিএনপিকে রাষ্ট্রক্ষমতা দেখতে চাই। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই। তার জন্য আমাদেরকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফার বার্তা বন্দর উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের ৪৫টি ওয়ার্ডের প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে।

এই লিফলেটের মাধ্যমে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে রাষ্ট্র মেরামতসহ দেশের জনগণের জন্য কি কি উদ্বেগ গ্রহণ করা হয়েছে তা উপস্থাপন করা হয়েছে। সুতরাং তারেক রহমানের এই লিফলেট আমাদেরকে প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে।

‎বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর ) বিকেলে মদনপুর বাসস্ট্যান্ড বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লক্ষ্যে বন্দর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ পূর্বে পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন।

‎এসময়ে মদনপুর স্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন তারেক রহমানের ৩১দফার লিফলেট জনসাধারণ, দোকানদার, পথচারী, রিক্সা চালকদের মাঝে লিফলেট বিতরণ এবং ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ করে ভোট প্রার্থনা করেন।

‎তিনি বলেন, এদেশের মানুষ জিয়াউর রহমান সাপ কে অনেক ভালবাসতেন। তিনি খাল খনন করেছেন কৃষি বিপ্লব ঘটিয়েছেন। আমরা জিয়াউর রহমান সাবে সেই রাজনীতি কিন্তু জনগণের মাঝে উপস্থাপন করতে চাই। এই মদনপুর ইউনিয়নে বেশিরভাগ হলো কৃষক এবং শ্রমিক অধ্যুষিত এলাকা। কৃষক এবং শ্রমিকরাই কিন্তু এদেশের মূল চালিকা শক্তি।

তাদের মুখে হাসি ফুটলে কিন্তু এদেশের মুখে হাসি ফুটবে। বিএনপির সব সময়ই শ্রমিক এবং কৃষকদের পক্ষে ছিল। আমাদের নেতা তারেক রহমান এদেশে এমন একটি সমাজ ব্যবস্থা করতে চাই যেখানে কোন শ্রেণী বৈষম্য থাকবে না। কৃষক শ্রমিক ও মেহনতি মানুষ আমরা সকলে মিলেমিশে বাংলাদেশকে গড়ে তুলবো।

‎তিনি আরও বলেন, আমাদের ৩১ দফার মধ্যে কিন্তু আমাদের নেতা তারেক রহমান নারীদের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ উল্লেখ করেছেন। আগামীতে যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে তাহলে যে ঘরের নারী প্রদান তার নামে একটি করে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে।

ফ্যামিলি কার্ডটা মাধ্যমে প্রতিমাসে ন্যায্য মূল্যে তারা নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য পাবে। নারীর মর্যাদা বৃদ্ধির জন্যই কিন্তু এই উদ্যোগটা নেয়া হয়েছে। শুধু তাই না নারীদেরকে শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্র কিন্তু সর্বোচ্চ অগ্রধিকার দেওয়া হবে।

অনেক ক্ষেত্রে আবার নারীরা শুধু চিকির সাথে কে বঞ্চিত হয়। তার জন্য প্রত্যেকটা পরিবার যাতে সুচিকিৎসা পায় তার জন্য তাদেরকে হেল্প কার্ড দেওয়া হবে। আগামীতে যদি বিএনপি ক্ষমতা আসে তাহলে আমরা এই সুচিকিৎসা নিশ্চিতের জন্য হেল্প কার্ড দেওয়া হবে। যাতে তারা যেকোনো রোগের  চিকিৎসা করতে গেলে তাদেরকে চিকিৎসা দিতে বাধ্য থাকে।

‎বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হিরণের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ লিটনের সঞ্চালনায় লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব এড.

আবু আল ইউসুফ খান টিপু, বিশেষ অতিথি নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফতেহ মোহাম্মদ রেজা রিপন, বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হিরণ, সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ লিটন, সদর থানা বিএনবিএনপিরপির সভাপতি মাসুদ রানা, বন্দর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন শিশির।

‎এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হক, বিএনপি নেতা আমিনুল ইসলাম, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহাদুল্লাহ মুকুল,  মুছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি তাঁরা মিয়া, বন্দর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রাজু আহমেদসহ পাঁচটি ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ত র ক রহম ন ত র ক রহম ন র ন র য়ণগঞ জ ব এনপ র স ত র জন য ন ব এনপ আম দ র ল ফল ট ক ষমত উপস থ

এছাড়াও পড়ুন:

নারায়ণগঞ্জের এনসিপি নেত্রী লুবনাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা

জাতীয় নাগরিক পাটি (এনসিপি) নারায়ণগঞ্জ জেলার সদস্য সোনিয়া আক্তার লুবনা সহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। মামলাটি তদন্ত করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

ভুয়া তথ্য দিয়ে ‘জুলাইযোদ্ধা’ হিসেবে সরকারি তালিকায় নাম দিয়েছেন, এমন অভিযোগ যাচাইয়ে জিজ্ঞাসাবাদের নামে নির্যাতনের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করেন ভুক্তভোগী সাবিনা ইয়াসমিন। 

মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুল ইসলামের আদালতে এ মামলা করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আগামী ১১ নভেম্বরের মধ্যে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. জাকির হোসাইন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

লুবনা ছাড়াও মামলার অন্য আসামিরা হলেন- ইফতেখার হোসেন (সিনিয়র ভেরিফিকেশন অফিসার, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন), সাগর (কর্মকর্তা, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন), মেহেদী হাসান প্রিন্স (কর্মকর্তা, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন), সাবরিনা আফরোজ শ্রাবন্তী (এক্সিকিউটিভ মেম্বার, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন), আফজালুর রহমান সায়েম (কর্মকর্তা, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন), সাইদুর রহমান শাহিদ (কর্মকর্তা, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন), ফাতেমা আফরিন পায়েল (কর্মকর্তা, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন), রেজা তানভীর (কর্মকর্তা, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন), রাকিন, শামীম রেজা খান, আলিফ (কর্মকর্তা, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন), জাহিদ (কর্মকর্তা, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন)।

তাদের ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, ১১৯ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, বিল্ডিং নং-২, ৪র্থতলা, ইন্টারকন্টিনাল ঢাকা হোটেল সংলগ্ন, ঢাকা।

মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, তার স্বামী বুলবুল সিকদার ও পুত্র রাকিবুল হাসান গত ২০২৪ সালের ফ্যাসীবাদ বিরোধী বিপ্লবে ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই সন্ধ্যা আনুমানিক ৬টার দিকে সিদ্ধিরগঞ্জের চিটাগাং রোড ১০ তলা মাদানী নগর মাদ্রাসার সামনে দিয়ে মটর সাইকেল যোগে যাওয়ার পথে পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিকলীগ, আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীরা আন্দোলনরত ছাত্র-জনতা ও পথচারীর উপর এলোপাথারী গুলি বর্ষন শুরু করে। এবং বাদীর স্বামী ও তার পুত্র সন্তানের উপর লাঠি, সোটা, রড, ইট, চাপাতি দিয়ে হামলা করলে বাদীর স্বামী ও তার সন্তান মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। 

হামলায় বাদীর স্বামীর হাটুর নীচে পায়ের অংশ থেতলে যায় এবং বাদীর ছেলের পা ভেঙ্গে রগ ছিড়ে যায়। ৫ আগস্ট ফ্যাসীবাদের পতন ঘটে এবং উক্ত ফ্যাসীবাদের পতনের প্রেক্ষিতে জুলাই এর বর্ষা বিপ্লবীদের আত্মত্যাগের মূল্যায়ন এর জন্য জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠিত হয়।

বাদী তার স্বামীকে নিয়ে জুলাই ফাউন্ডেশন কার্যালয়ে চলতি বছরের ২০ মার্চ সকাল ১১টায় গেলে ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভেরিফিকেশন অফিসার ১নং আসামী ইফতেখার হোসেন বাদীর সম্মুখে তার স্বামী ভিকটিম বুলবুল সিকদারকে জিজ্ঞাসাবাদ করে যে, আপনি কিভাবে জুলাই-এ আহত হলেন এবং আপনাকেকে পাঠাইছে। 

তখন বাদী এবং তার স্বামী ১নং আসামীকে আহত হওয়ার ঘটনা বর্ণনা করেন এবং বলেন যে, ইতোপূর্বে তার আহত ছেলে রাকিবুল হাসান (জুলাই যোদ্ধা) এর ক্ষতিপূরণ বাবদ ১ লক্ষ টাকার চেক উত্তোলন করে নিয়ে গেছে। বাদীর স্বামী বুলবুল সিকদারের জুলাই যোদ্ধা গেজেট নম্বর ২৩৮৭ এবং মেডিক্যাল কেস আইডি ৩২৫০৬ এর কাগজ প্রদর্শন করলে ১নং আসামী, ২ ও ৩নং আসামীকে ডেকে নিয়ে আসে। 

উক্ত ২ ও ৩নং আসামী ভিকটিমকে বাদীর নিকট হইতে অন্য একটি কক্ষে নিয়ে যায় এবং বাদীকে অপেক্ষা করতে বলে। প্রায় ৩ ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার পরেও ভিকটিম না আসলে বাদী তার স্বামীর মোবাইলে ফোন দেয়। কিন্তু ফোন ২নং আসামী সাগর রিসিভ করে। বাদী তার স্বামীর খবর জানতে চাইলে আসামী সাগর বলে "ভুয়া জুলাই যোদ্ধা ধরেছি। এখন তার জামাই আদর চলতেছে"। 

বাদীকে বলে আপনি কোথায়, বাদী বলে আমি অফিসেই আছি। তখন সাগর বাদীকে ভেতরে যেতে বলে। পরবর্তীতে বাদী ভিতরে গিয়ে আসামী সাগর, সায়েম, ইফতেখার ও আসামী সাগরের স্ত্রীকে দেখতে পায়। তারা বাদীকে বিভিন্নভাবে হুমকি দেয় এবং বাদীর ব্যাগ ও মোবাইল নিয়ে যায়।

এরপর বাদীকে জিজ্ঞাসা করা হয় আপনারা আফরিন (৩নং সাক্ষী) কে কিভাবে চিনেন, বাদী জানায় যে, তার ছেলে রাকিবুল হাসান (জুলাই যোদ্ধা)কে ডিসি অফিসে তার ছেলেকে সহযোগিতা করার মাধ্যমে দিলশাদ আফরিনের সংগে পরিচয় হয়।

বাদীকে আসামী সাগর জিজ্ঞাসা করে আপনারা কি আফরিন (মামলার ৩নং সাক্ষী)কে টাকা পয়সা দিয়েছেন কিনা? বাদী উত্তরে দিলশাদ আফরিন কে কোন টাকা দেয় নাই বললে আসামীরা বাদীকে মারধর করে মিথ্যা স্বীকারোক্তি দেওয়ার জন্য। 

তখন আসামী সাগরের সাথে উপস্থিত ১৩নং আসামী জাহিদ বাদীকে গণ ধোলাই দেওয়ার জন্য উস্কানী দেয়। এবং পুলিশ দিয়ে এ্যারেস্ট করার ভয় দেখায়, এরপর আসামী সাগরের সাথে উপস্থিত জাহিদ বাদীর মুখ চেপে ধরে এবং বাদীকে, চড়, থাপ্পর মেরে শারীরিক নির্যাতন করে। পরে আসামী ইফতেখার, সাগর বাদীকে চাপ দেয় দিলশাদ আফরিনকে ফোন দিয়ে আসার জন্য। 

এতে বাদী রাজী না হলে আসামী সাবরিনা শ্রাবন্তী বিভিন্ন ভাবে মারধর করে। আসামীদের মারধরের কারনে বাদী ফোন করে ইতোমধ্যে ইফতার এর সময় অতিক্রান্ত হলে বাদীর স্বামীকে আবার আলাদা রুমে নিয়া যায় এবং প্রায় ৩ ঘন্টা বাদীর স্বামীকে বিভিন্নভাবে অত্যাচার করে।

মামলার ৩নং সাক্ষী দিলশাদ আফরিন রাত প্রায় সাড়ে ১০ কি ১১টায়  জুলাই ফাউন্ডেশন অর্থাৎ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে আসামীরা তাকে বিভিন্নভাবে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে এবং পুলিশে সোপর্দ করার ভয় দেখিয়ে মিথ্যা স্বীকারোক্তি প্রদানে চাপ প্রয়োগ করে। 

আসামীদের এইরূপ অত্যাচার ও ভয়ভীতি প্রদর্শনে দিলশাদ আফরিন অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায় বাদীর স্বামী বুলবুল সিকদার। হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা শেষে দিলশাদ আফরিন বুলবুল সিকদারকে পুনরায় ঘটনাস্থলে নিয়ে আসলে দিলশাদ আফরিনের কাছ থেকে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি প্রদানে বাধ্য করে আসামিরা।

বাদী তার স্বামী বুলবুল সিকদারের কাছ থেকে জানতে পারে যে, তার স্বামী বুলবুল শিকদারকে জুলাই ফাউন্ডেশন এ কর্মরত আসামী সায়েম ও সাগর অফিসের একটি রুমে নিয়ে যায় এবং তাকে একটা চেয়ারে বসায় এবং বলে এটা আমাদের টর্চার সেল, শেখ হাসিনার আয়নাঘর এর মতো বড় আয়না ঘর। 

তুই স্বীকার কর তুই ভূয়া জুলাই যোদ্ধা এবং তোকে কে পাঠিয়েছে। তখন বাদীর স্বামী বুলবুল শিকদার দিলশাদ আফরিনের নাম উল্লেখ করলে আসামীরা প্রায় ৩ ঘন্টা বুলবুল শিকদারকে শারীরিক নির্যাতন করে।

আসামী সাগর ও সায়েম হত্যার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ভাবে মাথায় এলোপাথারীভাবে মারধর করে।
পরে সাগর ও ইফতেখারের সাথে আসামি প্রিন্স যোগ দেয়। পরদিন ২১ মার্চ ৬টায় এডভোকেট আল আমিন হাজির হয়ে স্বীকারোক্তি দেয়ার জন্য বললে বাদী ও বাদীর স্বামী ভিকটিম বুলবুল শিকদার এবং সাক্ষীদের কাছ থেকে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তী নেয়। 

আসামি এমন আচরণে বাদী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এবং বাদীর স্বামী আসামিদের গুরুত্বর আঘাতের কারণে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে দীর্ঘদিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। বাদী ও তার স্বামী কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর মামলা দায়ের করেন।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • মাসদাইরে আনোয়ার প্রধানের উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ
  • ৩১ দফা বাস্তবায়নে বন্দর উপজেলা বিএনপির লিফলেট বিতরণ 
  • ব্যবসায়ীর কাছে কিশোরগ্যাংয় লিডার রাকিবের চাঁদা দাবির অভিযোগ 
  • জামতলায় গৃহবধূর গলায় ধারালো অস্ত্র ধরে ছিনতাই
  • সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
  • ২৩নং ওয়ার্ড বিএনপির কর্মীসভা ও লিফলেট বিতরণ
  • ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করেই ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করবো : মামুন মাহমুদ
  • নারায়ণগঞ্জের লুবনা ও জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তার নামে মামলা
  • নারায়ণগঞ্জের এনসিপি নেত্রী লুবনাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা