সিলেট স্ট্রাইকার্সের পেসার তানজিম হাসান সাকিব শেষ ম্যাচ খেলতে পারেননি। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘাড়ের রগ ফুলে যাওয়ায় তাকে বিশ্রাম দিয়েছিল টিম ম্যানেজমেন্ট।

গত ২০ জানুয়ারি ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে ম্যাচের আগের দিন অনুশীলনে ব্যথা অনুভব করেন সাকিব। এরপর তাকে মাঠে নামায়নি সিলেট। চট্টগ্রামে সিলেটের পরবর্তী ম্যাচ ২৩ জানুয়ারি খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে। সেই ম্যাচেও পাওয়া যাবে না ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট পাওয়া তানজিমকে। টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে রাইজিংবিডি এ খবর নিশ্চিত হয়েছে।

আট ম্যাচে দুই জয় পাওয়া সিলেটের এখনও সুযোগ আছে প্লে’ অফে যাওয়ার। শেষ চার ম্যাচের চারটি জিতলে তারা সহজেই চলে যাবে শেষ চারে। শেষ দিকের ম্যাচগুলো গুরুত্বপূর্ণ হলেও দলের অন্যতম সেরা তারকা তানজিমকে খেলিয়ে ঝুঁকি নিতে চায় না টিম ম্যানেজমেন্ট।

জাতীয় দলের এই পেসার বিপিএলের পর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশ নেবেন। এজন্য তাকে বাড়তি চাপ দেওয়ার পক্ষপাতি নয় টিম ম্যানেজমেন্ট। চট্টগ্রাম পর্ব শেষে ঢাকায় ফেরার পর তাকে নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সিলেট।

চট্টগ্রাম/ইয়াসিন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

অন্তর্বর্তী সরকার বিচারের দৃশ্যমান কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে দিয়ে যেতে চায়: আসিফ মাহমুদ

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই আন্দোলনের মামলার উল্লেখযোগ্য ও দৃশ্যমান বিচারের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে দিয়ে যেতে চায়। তবে বিচার একটি চলমান ও দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য হলে আগামী ৫ আগস্ট ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে চেষ্টা হচ্ছে যে আগামী ৫ আগস্ট যদি ঘোষণাপত্র দেওয়া যায়, তবে সেজন্য রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে আসা প্রয়োজন। আশা করি, রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য শেষে ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করা সম্ভব হবে।

শুক্রবার সন্ধ্যায় কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির নতুন ভবন উদ্বোধন উপলক্ষে এক মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

নির্বাচন প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচন আয়োজনের জন্য আইনশৃংখলা বাহিনী থেকে শুরু করে নির্বাচন কমিশন যথাযথভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে। চূড়ান্ত সময় আসলে প্রশাসন সেই অনুযায়ী কাজ করবে। সরকারের দিক থেকে সংস্কারের একটি রুপরেখা দেওয়া হয়েছে। কমিশনগুলো যেসব প্রস্তাবনা দিয়েছে এগুলোর বাস্তবায়নে কাজ করছে। যেগুলো সরকারি আদেশে বাস্তবায়ন সম্ভব এগুলোর বাস্তবায়ন হচ্ছে। সংবিধানসহ যেসব বিষয়গুলো আরও একটু জটিল, সেগুলো একটি চার্টারের মাধ্যমে সমঝোতায় আনা হবে। প্রয়োজনে পরবর্তী যে কোনো সরকার এগুলো বাস্তবায়নে বাধ্য থাকবে।’

এর আগে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মো. ইসমাইল, সাবেক সভাপতি কাজী নাজমুস সা’দাত। জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. শহীদুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খন্দকার মিজানুর রহমান প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ