জাতীয়তাবাদী লেখক ফোরামের সভাপতি শাহীন রেজা, সাধারণ সম্পাদক শহিদ আজাদ
Published: 11th, July 2025 GMT
জাতীয়তাবাদী লেখক ফোরামের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নতুন কমিটিতে কবি ও সাংবাদিক শাহীন রেজা সভাপতি এবং কবি ও শিক্ষাবিদ ড. অধ্যাপক শহিদ আজাদ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।
পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে রয়েছেন নাসরীন নঈম, ফেরদৌস সালাম, শামীমা চৌধুরী, জামাল উদ্দিন জামাল, শাহীন চৌধুরী, জামাল উদ্দিন বারী, কামরুজ্জামান, জামসেদ ওয়াজেদ, মনসুর আজিজ, এ বি এম সোহেল রশীদ, আতিক হেলাল ও ক্যামেলিয়া আহমেদ। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন মিতা আলী, আবু হেনা আব্দুল আউয়াল, ফরিদ ভূইঁয়া, কাজী রহিম শাহরিয়ার, সৈয়দ রনো, আদিত্য নজরুল, আবিদ আজম, আবীর বাঙ্গালী ও রুনা আক্তার স্বপ্না। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আছেন মোসলেহ উদ্দিন এবং যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে জালাল খান ইউসুফী, মুস্তফা হাবীব, গাজী গিয়াস উদ্দিন, ফারুক জাহাঙ্গীর, সিকান্দার কবীর, আনসার উদ্দিন ভূইঁয়া, তানভীর জাহান চৌধুরী, জেসমিন দীপা, দেলোয়ার হোসেন ও সাহেদ বিপ্লব।
কমিটির অন্যরা হলেন, দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ জাহিদ মাহমুদ, যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক নূরুল আবছার, প্রচার সম্পাদক উমর ফারুক, যুগ্ম প্রচার সম্পাদক জাবেদ পাটোয়ারী, যোগাযোগ ও মিডিয়া সম্পাদক নুরুল হোসেন কাইয়ুম, যুগ্ম যোগাযোগ ও মিডিয়া সম্পাদক রাজু আহমেদ, অর্থ সম্পাদক জুলফিকার আলী, যুগ্ম অর্থ সম্পাদক জাফর আলম, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক শান্তা মারিয়া, যুগ্ম আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সাবিত সারওয়ার, প্রকাশনা সম্পাদক মঈন মুরসালিন ও যুগ্ম প্রকাশনা সম্পাদক আবুল খায়ের, তথ্য সম্পাদক এনামুল কবীর রূপম, যুগ্ম তথ্য সম্পাদক মাহমুদুন নবী জ্যোতি, গবেষণা সম্পাদক পলি রহমান, যুগ্ম গবেষণা সম্পাদক শারমিন আহমেদ ও নিয়াজ মাহমুদ, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক কুতুব উদ্দিন, যুগ্ম ধর্মবিষয়ক সম্পাদক জহুরুল হক বিপ্লব, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শাওন আশরাফ, যুগ্ম সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপাশ আনোয়ার ও দীপাস আনোয়ার, আপ্যায়ন সম্পাদক খালেদা সরদার, যুগ্ম আপ্যায়ন সম্পাদক আলমগীর সরকার লিটন, আবৃত্তিবিষয়ক সম্পাদক আলম বাঙ্গালী, যুগ্ম আবৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: কম ট গঠন
এছাড়াও পড়ুন:
রাস্তা করল উত্তর সিটি, উদ্বোধনে বিএনপি নেতা!
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন বাড্ডা থানার ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্বাঞ্চলের সড়কের সংস্কার কাজ শেষের পথে। এর পর সড়কটি আনুষ্ঠানিকভাবে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেবে সিটি করপোরেশন। তবে এর আগেই সড়কটি স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মী ও এলাকাবাসী উদ্বোধনের আয়োজন করেছে। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি করা হয়েছে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ক্ষুদ্রঋণবিষয়ক সম্পাদক এবং ঢাকা-১১ আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশী ড. এম এ কাইয়ুমকে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে এলাকায় টানানো হয়েছে ব্যানার। আর এতেই স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক সমালোচনা ও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তারা বলছেন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছাড়া বিএনপি নেতা এ সড়ক উদ্বোধন করতে পারেন কিনা?
জানা যায়, বাড্ডা থানার ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্বাঞ্চলের রাস্তার সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয় ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর রাস্তার অসমাপ্ত কাজ সম্পন্নের উদ্যোগ নেয় উত্তর সিটি করপোরেশন। এখন অল্প কিছু কাজ বাকি রয়েছে। তবে এই সড়কটি ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড এলাকাবাসীর ব্যানারে উদ্বোধনের আয়োজন করেছেন স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা।
এ ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্থানে ব্যানার টানানো নিয়ে সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে। ঢাকা-১১ আসনের জামায়াতের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান তাঁর ফেসবুক পেজে সড়কটি উদ্বোধনে প্রধান অতিথি ড. এম এ কাইয়ুম সংবলিত একটি ব্যানার শেয়ার করেছেন।
এই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আবারও ক্রেডিটের রাজনীতির শুভসূচনা। ঢাকা-১১ আসনের বাড্ডা থানার ৩৮ নং ওয়ার্ডের পূর্বাঞ্চলের রাস্তার সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয় ২০২৩ সালে। ফ্যাসিবাদের পতনের পর রাস্তার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রায় দুই সপ্তাহ আগে শেষ হওয়া রাস্তার কাজ উদ্বোধনের উদ্যোগ নিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতা। এলাকায় ঝুলিয়েছেন ব্যানার। ক্ষমতা পাওয়ার আগে ক্ষমতা দেখানোর রাজনীতি!’
ডিএনসিসির নির্বাহী প্রকৌশলী ইশতিয়াক মাহমুদ সমকালকে বলেন, এখানে উদ্বোধনের কিছু নেই। এলাকাবাসী ও স্থানীয় রাজনীতিবিদদের কেউ কেউ উদ্বোধনের আয়োজন করেছেন। এর সঙ্গে করপোরেশনের কোনো সংযোগ নেই।
এ বিষয়ে বিএনপি নেতা ড. এম এ কাইয়ুম সমকালকে বলেন, সড়কটি আগের সরকারের সময়ে তৈরি। এটি উদ্বোধন করার প্রশ্নই আসে না। আমাকে বিতর্কিত করতে কে বা কারা ব্যানারটি টানিয়েছে। তা জানার পরে নামাতে বলেছি, নামানো হয়েছে।