লিটনকে না পাওয়ার আক্ষেপ সিমন্সের
Published: 10th, February 2025 GMT
আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশ দল আগেই ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সেই দলে জায়গা হয়নি উইকেটকিপার-ব্যাটার লিটন দাসের। দীর্ঘদিন সাদা বলের ক্রিকেটে অফ ফর্মে থাকার কারণে নির্বাচকদের বিবেচনায় আসেননি তিনি। তবে দল ঘোষণার পর বিপিএলে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেছেন লিটন, খেলেছেন একাধিক ঝড়ো ইনিংসসহ দুর্দান্ত একটি সেঞ্চুরি।
বিপিএলে দুর্দান্ত ফর্ম দেখানোর পর লিটনের দলে ফেরার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স। তিনি জানান, লিটন নিজেও বুঝতে পেরেছেন কেন তাকে দলে রাখা হয়নি।
সিমন্স বলেন, 'আমার লিটনের সঙ্গে কথা হয়েছে। যখন দল ঘোষণা করা হয়, তখন প্লেয়ার হিসেবে নিজেকে না দেখে সে নিশ্চয়ই হতাশ হয়েছিল। তবে আমি জানি, সে কঠোর পরিশ্রম করছে এবং ব্যাটিং নিয়ে কাজ করছে। বিপিএলে তার ফর্ম কিছুটা ফিরে এসেছে।'
লিটন নিজেও জানেন যে তিনি অফ ফর্মের কারণেই দল থেকে বাদ পড়েছেন, এমনটাই জানিয়ে সিমন্স আরও বলেন, 'তার মতো প্লেয়ার আমরা অবশ্যই মিস করব। কিন্তু একইসাথে, সে নিজেও স্বীকার করে নিয়েছে যে, সে ব্যাট হাতে রান পাচ্ছে না দেখেই তাকে স্কোয়াডে রাখা হয়নি। কিন্তু আমি একটা কথা বলতে চাই, লিটন ফিরে আসার জন্য অনেক পরিশ্রম করছে।'
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ল টন দ স ফ ল স মন স স মন স
এছাড়াও পড়ুন:
চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ডাকসু নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ
বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এর সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়ছে।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) চীনের রাষ্ট্রদূতে আমন্ত্রণে বাংলাদেশ অবস্থিত চীনা দূতাবাসে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ডাকসু নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
আরো পড়ুন:
রাবিতে কমপ্লিট শাটডাউনে ইবির জিয়া পরিষদের সংহতি
বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় রাবির ১৮ গবেষক
এতে ডাকসু সভাপতি অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ডাকসুর কোষাধ্যক্ষ এবং ফিন্যান্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এইচএম মোশারফ হোসেনসহ সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সহ-সাধারণ সম্পাদক ও সম্পাদকবৃন্দ।
সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, আবাসন সুবিধা বৃদ্ধিসহ অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে যৌথভাবে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে নিজেদের মতামত প্রদান করেন সম্পাদকবৃন্দ।
প্রস্তাবিত ৫০০০ ছাত্রীদের আবাসন সুবিধা সম্বলিত চায়না-বাংলাদেশ মৈত্রী হলের নির্মাণ কাজ এ বছরের মধ্যেই শুরু হবে বলে আলোচনা হয়। ডাকসুর নেতৃবৃন্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য আরো দুটো হল নির্মাণের প্রস্তাব দেন এবং রাষ্ট্রদূত তা বাস্তবায়নে দ্বিতীয় ধাপে যৌথভাবে কাজ করার আশ্বাস দেন। এছাড়াও তারা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, ক্রীড়া, স্বাস্থ্য, স্কলারশিপ, গবেষণা ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে নানা উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
ডাকসুর নব নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূতকে স্মারক প্রদান করা হয় এবং ডাকসুর নির্বাচিত প্রতিনিধিদেরও শুভেচ্ছা স্মারক উপহার প্রদান করেন চীনের রাষ্ট্রদূত।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী