‘এ গানটার জন্য মনোনয়ন পাওয়াটাই আমার জন্য বড় পুরস্কার’
Published: 21st, May 2025 GMT
সেরা গায়িকা
অবন্তী সিঁথি, ‘বেঁচে যাওয়া ভালোবাসা’, ‘দেয়ালের দেশ’
এবারের মনোনয়নে ‘বেঁচে যাওয়া ভালোবাসা’ গানটি থাকায় প্রমাণিত হলো ভিউয়ের দিক দিয়ে জনপ্রিয়তায় পিছিয়ে গেলেও শ্রোতাপ্রিয়তায় এগিয়ে আছে গানটি। আমাকে গানটি যেভাবে টাচ করে, আমার মনে হয় সে রকম অনেককেই টাচ করেছে, যার জন্য দর্শকের এত ভালোবাসা পেয়েছি। এ গানটার জন্য মনোনয়ন পাওয়াটাই আমার জন্য বড় পুরস্কার।
তাসনিয়া ফারিণ, ‘রঙে রঙে রঙিন হব’
‘রঙে রঙে রঙিন হব’ আমার প্রথম স্টুডিওতে রেকর্ড করা অফিশিয়াল অরিজিনাল গান। এ গানটা কখনোই সম্ভব হতো না যদি ‘ইত্যাদি’তে হানিফ সংকেত আমাকে সুযোগ করে না দিতেন। পুরো টিমের সহযোগিতায় আমি কাজটি সুন্দরভাবে করতে পেরেছি। গত বছর গানটা অনেক জনপ্রিয়তা পায়। এখনো অনেক জায়গায় এ গানটি মানুষ শুনছে। টিকটক, রিলসে ভাইরাল হচ্ছে। প্রথম গানেই দর্শকের ভোটে মনোনয়ন পাওয়ায় আমি অনেক আনন্দিত। আগামীর কাজে এই মনোনয়ন আমাকে অনেক প্রেরণা জোগাবে।
দিলশাদ নাহার কনা, ‘দুষ্টু কোকিল’, ‘তুফান’
চূড়ান্ত মনোনয়ন পাওয়ায় অনেক ভালো লাগছে। প্রতিবারই মনোনয়ন পেলে মনে হয় যে কাজটি করছি, ঠিকঠাক করছি। ‘দুষ্টু কোকিল’-এর জন্য মনোনয়ন পাওয়ায় অনেক উচ্ছ্বসিত আমি; কারণ, গানটি অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ভিউ তো আছেই, স্টেজেও দর্শকের অনেক অনুরোধ থাকে। এমনকি আমাকে সবাই এখন ‘দুষ্টু কোকিল’ ডাকছে। এই গানের জন্য মনোনয়ন পাওয়া অনেক আনন্দের, পুরস্কার পেলে আরও ভালো লাগবে।
সোমনূর মনির কোনাল, ‘রাজকুমার’, ‘রাজকুমার’
মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
সেরা গায়ক
ইমরান মাহমুদুল, ‘কথা একটাই’
চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়ে অনেক আনন্দিত। মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারে মনোনয়নের আসার জন্য সব সময় একটা চেষ্টা থাকে ভালো কাজ করার। সব সময় বলি মনোনয়ন পাওয়াটাই অনেক বড় ব্যাপার। পুরস্কার পেলে ভালো লাগবে; না পেলে যে পাবে, তার জন্য শুভকামনা থাকবে।
তাহসান খান, ‘রঙে রঙে রঙিন হব’
মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
প্রীতম হাসান, ‘লাগে উরা ধুরা’, ‘তুফান’
‘লাগে উরা ধুরা’ গত বছরের অন্যতম হিট গান। এই গানের জন্য মনোনয়ন আমার জন্য সম্মানের। পুরস্কার পাই বা না পাই, দর্শকেরা গানটি গ্রহণ করেছেন, এটাই বড় পাওয়া। দর্শকদের ধন্যবাদ।
মাহতিম শাকিব, ‘মেঘবালিকা’, ‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার বাংলাদেশের সম্মানজনক একটি পুরস্কার। এই পুরস্কারে প্রাথমিক মনোনয়ন পাওয়াটাকেই আমি অনেক বড় সম্মান মনে করি, সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়নে আসতে পেরে অনেক আনন্দিত। অনেক সম্মানিত বোধ করছি।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রস ক র এ গ নট প রথম
এছাড়াও পড়ুন:
৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে
ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে মাত্র ১২৭ রানে অলআউট হয়েছিল জিম্বাবুয়ে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে আরও কম, ১২৫ রানে। কিন্তু রোববার (০২ নভেম্বর) তারা চোখে চোখ রেখে লড়াই করল আফগানিস্তানের বিপক্ষে।
আগে ব্যাট করে ৩ উইকেটে আফগানদের করা ২১০ রানের জবাবে জিম্বাবুয়ে ২০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২০১ রান করে হার মানে মাত্র ৯ রানে। দুই ইনিংসে রান হয়েছে মোট ৪১১টি। যা আফগানিস্তান ও জিম্বাবুয়ের মধ্যে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ।
আরো পড়ুন:
কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস
ফাইনালে দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
স্বাগতিকরা থেমে থেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালেও ব্রিয়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা, রায়ান বার্ল ও তাশিনগা মুসেকিওয়ার ব্যাটে লড়াই করে শেষ বল পর্যন্ত। বেনেট ৩ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৪৭ রান। অধিনায়ক রাজা ৭টি চার ও ২ ছক্কায় করেন ৫১ রান। বার্ল ১৫ বলে ৫ ছক্কায় খেলেন ৩৭ রানের ঝড়ো ইনিংস। আর মুসেকিওয়া ২ চার ও ১ ছক্কায় করেন ২৮ রান।
বল হাতে আফগানিস্তানের আব্দুল্লাহ আহমদজাই ৪ ওভারে ৪২ রানে ৩টি উইকেট নেন। ফজল হক ফারুকি ৪ ওভারে ২৯ রানে ২টি ও ফরিদ আহমদ ৩ ওভারে ৩৮ রানে নেন ২টি উইকেট।
তার আগে উদ্বোধনী জুটিতে আফগানিস্তানের রহমানুল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান ১৫.৩ ওভারে ১৫৯ রানের জুটি গড়েন। এই রানে গুরবাজ আউট হন ৪৮ বলে ৮টি চার ও ৫ ছক্কায় ৯২ রানের ইনিংস খেলে। মাত্র ৮ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেন তিনি। ১৬৩ রানের মাথায় ইব্রাহিম আউট হন ৭টি চারে ৬০ রান করে। এরপর সেদিকুল্লাহ অটল ১৫ বলে ২টি চার ও ৩ ছক্কায় অপরাজিত ৩৫ রানের ইনিংস খেলে দলীয় সংগ্রহকে ২১০ পর্যন্ত নিয়ে যান।
বল হাতে জিম্বাবুয়ের ব্রাড ইভান্স ৪ ওভারে ৩৩ রানে ২টি উইকেট নেন। অপর উইকেটটি নেন রিচার্ড এনগ্রাভা।
৯২ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন গুরবাজ। আর মোট ১৬৯ রান করে সিরিজ সেরা হন ইব্রাহিম জাদরান।
ঢাকা/আমিনুল