গেল ডিসেম্বরে দেশের নানা প্রান্তের সম্ভাবনাময় মিউজিশিয়ানদের কাছ থেকে পারফরম্যান্স ভিডিও আহ্বান করা হয়। ই–মেইলে পাওয়া ভিডিওগুলো দেখে বাছাই ২০০ তরুণ মিউজিশিয়ানকে ডাকা হয়। এ পর্ব থেকে ইয়েস কার্ড পাওয়া ৭৯ জনকে নিয়ে শুরু হয় মূল প্রতিযোগিতা। নিজেরা দলে দলে ভাগ হয়ে গঠন করে ১৭টি ব্যান্ড। এরপর গ্রুমিং সেশন শেষে শুরু হয় লড়াই। দেশের নানা প্রান্ত থেকে আসায় সবাই ছিল অপরিচিত। সেই মানুষগুলোই কিন্তু একসময় হয়ে ওঠে একেকটা পরিবার।

রকসল্টের সদস্যরা। ছবি: ব্যান্ডের সৌজন্যে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জুলাই আন্দোলনে শহীদ মেয়েদের হারিয়ে যেতে দেব না: উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, “জুলাই আন্দোলনে যেসব নারী ও শিশুরা নিহত হয়েছে তাদের হারিয়ে যেতে দেব না। তাদের নিয়ে সংকলন করা হবে।”

রবিবার (৬ জুলাই) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সদর এলাকার নয়ামাটিতে গুলিতে নিহত শিশু রিয়া গোপ ও সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি এলাকায় বাসায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত গৃহবধু সুমাইয়ার বাসায় সাক্ষাৎ শেষে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, “যারা শহীদ হয়েছে, তাদের যে পূর্ণ হক রাষ্ট্র নিশ্চিত করেছে, সেটা যেন তারা ঠিক মতো পায়, তা নিয়ে নারায়ণগঞ্জের ডিসি কাজ করছে। শহীদ এ নারীদের পরিবারগুলো কেমন আছে এবং তাদের সংকটগুলো কি, সেটা আমি জানতে চাই।”

আরো পড়ুন:

পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মসজিদে পড়ে ছিল শিশুর মরদেহ

তিনি আরো বলেন, “তার মন্ত্রণালয়ের অধিনে যতটুকু শক্তি ও রিসোর্স আছে, সেগুলো আমি শহীদ মেয়েটির পরিবারের জন্য কাজে লাগাতে পারি এবং তাদের পরিবারের পাশে থেকে একটু এগিয়ে দিতে পারি, সেটি নিয়ে কাজ করছি।”

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক জাহিদুল ইসলাম মিঞাসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

ঢাকা/অনিক/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ