হাঁটা সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম। ওজন কমাতে, হার্ট সুস্থ রাখতে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ বা রক্তের চর্বি কমাতে যত ধরনের শরীরচর্চা আমরা করি, এসবের মধ্যে সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর হলো হাঁটা। আনন্দদায়ক ব্যায়ামও বটে। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে, কখন হাঁটা ভালো। সকালে হাঁটলেই বেশি ফল মিলবে নাকি বিকেলে হাঁটব? দ্বিধা কাটাতে জেনে নেওয়া যাক কোন সময় হাঁটলে সবচেয়ে বেশি উপকার।

সকালে হাঁটার উপকারিতা

সকালে হাঁটা মানে আপনার শরীর ও মনে একটি রিসেট বোতাম টিপে দেওয়া। এই সময়ের হাঁটাচলায় ফুসফুস তাজা বাতাসে ভরে ওঠে।

বেশির ভাগ মানুষ সকালে ঘুম থেকে উঠেই হাঁটতে বের হতে পছন্দ করেন। সকালের শান্ত পরিবেশ, নির্মল বাতাস, পাখির কিচিরমিচির ডাক শুধু যে শরীর ভালো রাখে, তা নয়; মন হয় প্রশান্ত। সারা দিনের কাজের স্পৃহা বাড়াতে যা খুব জরুরি।

খালি পেটে বা নাশতার আগে হাঁটার কারণে ফ্যাট বার্ন বেশি হয়। সকালে কর্টিসল লেভেল বেশি থাকে, তাই যাঁদের পেটে চর্বি বেশি, তাঁদের ওজন কমাতে সকালে হাঁটা অনেক বেশি কার্যকর।

সকালের মিষ্টি রোদ কিন্তু শুধু আপনার মনই ভালো করবে না, ভিটামিন ডির অভাবও মেটাবে। ভিটামিন ডি আপনার হাড়ের গঠন ও ত্বকের জন্য উপকারি।

যাদের সকালে হাঁটার অভ্যাস, তাঁরা রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে ভোরে ওঠেন। ফলে শরীরের সারকাডিয়ান রিদম ভালো থাকে।

মর্নিংওয়াকে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখসহ অনেক রোগবালাই দূরে থাকে।

সারা দিন নানা কাজের ব্যস্ততায় বা হঠাৎ করেই অফিসের কোনো মিটিং বা পারিবারিক কাজ আপনার বিকেলের হাঁটার পরিকল্পনা সহজেই নষ্ট করে দিতে পারে। তাই সকালে যদি নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস একবার হয়ে যায়, তাহলে দিনটা একটা রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসা সহজ হয়ে যায়।

আরও পড়ুননিয়মিত হাঁটার জুতা কেমন হওয়া উচিত২৭ মার্চ ২০২৫বিকেলে হাঁটার উপকারিতাএকেকবেলা হাঁটায় একেক রকম উপকার মিলবে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উপক র আপন র

এছাড়াও পড়ুন:

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব

বায়ার্ন মিউনিখ ৩–১ চেলসি

২০১২ সালে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইতিহাস গড়েছিল চেলসি। ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখকে টাইব্রেকারে হারিয়ে প্রথমবারের মতো পরেছিল ইউরোপসেরার মুকুট।

 তবে এরপর থেকে বায়ার্নের সঙ্গে মুখোমুখি সব ম্যাচেই হেরেছে চেলসি। লন্ডনের ক্লাবটি পারল না আজও। হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে ৩–১ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন।

আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচের ২০ মিনিটে বায়ার্ন প্রথম গোলটা পেয়েছে উপহারসূচক। চেলসির সেন্টার–ব্যাক ট্রেভোহ চালোবাহ নিজেদের জালে বল জড়ালে এগিয়ে যায় বাভারিয়ানরা।

কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কেইন। এবার ভুল করে বসেন চেলসির মইসেস কাইসেদো। নিজেদের বক্সে কেইনকে কাইসেদো অযথা ট্যাকল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।

নতুন মৌসুমে গোলের পর গোল করেই চলেছেন হ্যারি কেইন

সম্পর্কিত নিবন্ধ