সপ্তাহের শুরুতে পুঁজিবাজারে বড় দরপতন
Published: 22nd, June 2025 GMT
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (২২ জুন) সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিনে ডিএসই আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। তবে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭৬.
ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৬টি কোম্পানির, কমেছে ৩৬৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬টির।
আরো পড়ুন:
সাপ্তাহিক দাম কমার শীর্ষে শ্যামপুর সুগার মিলস কোম্পানি
ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম
এদিন ডিএসইতে মোট ২৭১ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩০৫ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৭.১৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ১৩ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭১.৪৬ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৯৯ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১১.৬৪ পয়েন্ট কমে ৮৪০ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ১১৩.৪২ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ২৯১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ২০৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ২৯টি কোম্পানির, কমেছে ১৫৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৫টির।
সিএসইতে ৩১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১১ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/এসবি
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ক র শ য় র ও ইউন ট স এসই ড এসই
এছাড়াও পড়ুন:
ধারাবাহিক পতন: ৪ মাস আগের অবস্থানে ডিএসইর সূচক
চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৫ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এনিয়ে টানা ৪ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে পতন ঘটেছে। এর ফলে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্টের ঘরে নেমে এসেছে, যা চার মাস আগের অস্থানে নেমে এসেছে।
এদিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। তবে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। বুধবার সকাল থেকেই ডিএসইএক্স সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শুরু হয়। লেনদেন চলাকালে বেশ কয়েকবার সূচকের উত্থান-পতন লক্ষ্য করা গেছে। তবে লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। কয়েক মাসের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৮৬ পয়েন্টে। এর আগে চলতি বছরের ৮ জুলাই ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৯৮২ পয়েন্টে। এদিন ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১১.৩৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৫.৭৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৪০০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৭০টি কোম্পানির, কমেছে ২৬৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৩টির।
এদিন, ডিএসইতে মোট ৪৮৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৫৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৮.৮৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৬৫২ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০৫.৮১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ২৮ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১০.৭৩ পয়েন্ট কমে ৮৭৮ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৮৬.৮৫ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৫৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৮৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪০টি কোম্পানির, কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৫টির।
সিএসইতে ২৪ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/ইভা