প্রযুক্তি বাজারে নিজেদের দক্ষতা, পেশাদারত্ব ও নির্ভরযোগ্যতার স্বীকৃতিস্বরূপ বহুজাতিক প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান লেনোভোর কাছ থেকে সেরা অংশীদারের স্বীকৃতি পেয়েছে গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসি। গত সোমবার মানিকগঞ্জের একটি রিসোর্টে অনুষ্ঠিত ‘লেনোভো ৩৬০ ইভলভ ২০২৫’ সম্মেলনে গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসিকে ‘বেস্ট ডিস্ট্রিবিউটর (ইন্টেল)’ সম্মাননা দেয় লেনোভো। আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বাজারে লেনোভো ব্র্যান্ডের ইন্টেলভিত্তিক প্রযুক্তিপণ্যের বিস্তার, নিরবচ্ছিন্ন ডিস্ট্রিবিউশন চেইন গড়ে তোলার জন্য গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসিকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। সম্মাননা গ্রহণ করেন গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক জসিম উদ্দিন খন্দকার।

গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসি জানিয়েছে, এই অর্জন পণ্যের মানের প্রতি প্রতিশ্রুতি ও গ্রাহক সন্তুষ্টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার নীতির স্বীকৃতি। এ স্বীকৃতি বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাতে ভবিষ্যতে আরও দৃঢ় ভূমিকা রাখার জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ ল ব ল ব র য ন ড প এলস

এছাড়াও পড়ুন:

খেলার আগে–পরে এত কথা, মাঠে আগের মতোই ভারতের একতরফা জয়

অনেকটা একই চিত্রনাট্য। ম্যাচের আগে উত্তাপ ছড়াল নানা ঘটনাপ্রবাহ। মাঠের ভেতরে সামান্য তর্কেও জড়ালেন দুই দলের ক্রিকেটাররা। কিন্তু ক্রিকেটীয় লড়াই? তা থেকে গেল একপেশেই। দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নীল সমুদ্রের পালে হাওয়া লাগল ঠিকই। কিন্তু ভারত–পাকিস্তান ঐতিহ্যের ক্রিকেট রোমাঞ্চ পানসে হওয়ার বেদনাও হয়তো থেকে গেল কোথাও।

দুবাইয়ে রোববার এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ম্যাচে ভারতের ৬ উইকেটের জয়ে একটা নতুন ইতিহাসও লেখা হলো। শেষ ছয়টি ম্যাচেই এই লড়াইয়ে জয়ী দলের নাম ভারত। এর আগে ভারত–পাকিস্তান লড়াইয়ের ৭৪ বছরের ইতিহাসে কখনো টানা পাঁচটির বেশি ম্যাচ জিততে পারেনি কোনো দল; এবার হলো সেটাই। ৩ বছর আগে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচে এই দুবাইয়েই ভারতের বিপক্ষে শেষ জয়টা পেয়েছিল পাকিস্তান। এর পর থেকে সব ম্যাচেরই জয়ী দলের নাম ভারত। আজ তো পাকিস্তানের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশ রান তাড়া করেই জিতল তারা।

ম্যাচের মাঝবিরতিতে অবশ্য মনে হচ্ছিল এবার হয়তো লড়াইটা অন্তত গ্রুপ পর্বে দুই দলের আগের ম্যাচের চেয়ে বেশি হবে। ভারতীয় ফিল্ডারদের ক্যাচ ছেড়ে দেওয়ার দায় তো আছেই, তবে পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরাও এক সপ্তাহ আগের ম্যাচের চেয়ে ভালো করেছিলেন।  

পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেছেন ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান

সম্পর্কিত নিবন্ধ