মাদানী অ্যাভিনিউর ইউনাইটেড সিটিতে অবস্থিত ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হসপিটালে দেশের অন্যতম গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট অধ্যাপক এ কিউ এম মোহসেন যোগ দিয়েছেন। গত ১৫ সেপ্টেম্বরে তিনি এ হাসপাতালে যোগ দেন।

ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হসপিটালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি অ্যান্ড লিভার ট্রান্সপ্লান্ট বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক মোহসেন, গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি, লিভার ও প্যানক্রিয়াটিক রোগের চিকিৎসায় অসাধারণ দক্ষতা ও বহু বছরের অভিজ্ঞতার কারণে সর্বত্র সুপরিচিত। এমবিবিএস, এফসিপিএস ও এফজিএইচ ডিগ্রিধারী এ কিউ এম মোহসেন আগে ইউনাইটেড হসপিটাল গুলশান, বারডেম জেনারেল হাসপাতাল ও ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজে দায়িত্ব পালন করেছেন। বিজ্ঞপ্তি

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম ড ক ল কল জ হসপ ট ল

এছাড়াও পড়ুন:

সাইবার হামলায় ইউরোপের বড় বড় বিমানবন্দরে ফ্লাইট বিলম্ব, হচ্ছে বাতিলও

চেক-ইন ও বোর্ডিং সিস্টেম সাপোর্ট দেওয়া একটি প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার কারণে আজ শনিবার ইউরোপের ব্যস্ততম বিমানবন্দর লন্ডনের হিথরোসহ বেশ কয়েকটি বড় বিমানবন্দরের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। ফলে ফ্লাইট বিলম্বিত হচ্ছে। ইতিমধ্যে কিছু ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।

হিথরো বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কলিন্স অ্যারোস্পেস নামের যে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন এয়ারলাইনসের সিস্টেম সাপোর্ট দিয়ে থাকে, তারা প্রযুক্তিগত সমস্যার মুখে পড়েছে। ফলে বহির্গামী যাত্রীদের ফ্লাইটে দেরি হতে পারে।

ব্রাসেলস বিমানবন্দর এবং বার্লিন বিমানবন্দরও এই সাইবার হামলায় ক্ষতির শিকার হয়েছে বলে জানা গেছে।

কলিন্স অ্যারোস্পেসের মূল সংস্থা আরটিএক্স জানিয়েছে, তারা কয়েকটি বিমানবন্দরে তাদের সফটওয়্যারে ‘সাইবার বিভ্রাট’ হয়েছে বলে জানতে পেরেছে। তবে কর্তৃপক্ষ কোনো বিমানবন্দরের নাম উল্লেখ করেনি।

ইলেকট্রনিক চেক-ইন ক্ষতিগ্রস্ত

আরটিএক্স এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই সমস্যার প্রভাব শুধু যেসব যাত্রী ইলেকট্রনিক চেক-ইন এবং ব্যাগেজ ড্রপ করতে চান, তাঁদের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ। হাতে-কলমে (ম্যানুয়াল) চেক-ইন পদ্ধতিতে এই সমস্যা সামাল দেওয়া সম্ভব।’

আরটিএক্স জানিয়েছে, যতটা দ্রুত সম্ভব সমস্যাটি সমাধানের কাজ চলছে।

ব্রাসেলস বিমানবন্দর তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, এই সাইবার হামলার ফলে স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমগুলো অকার্যকর হয়ে পড়েছে এবং শুধু হাতে-কলমে চেক-ইন ও বোর্ডিং প্রক্রিয়া চালানো সম্ভব হচ্ছে। ঘটনাটি শুক্রবার রাতে ঘটেছে।

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ আরও বলেছে, ফলে ফ্লাইটের সময়সূচিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে। ফ্লাইট বিলম্ব এমনকি বাতিল করতে হচ্ছে। এ পর্যন্ত ১০টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। বহির্গামী সব ফ্লাইটে গড়ে এক ঘণ্টা বিলম্ব হচ্ছে।

লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে চেক–ইন ডেস্কের সামনে যাত্রীদের ব্যাপক ভিড়। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, হিথরো বিমানবন্দর

সম্পর্কিত নিবন্ধ