‘অশ্লীল’ তকমা দিয়ে মাধুরীর যে ছবি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল
Published: 8th, October 2025 GMT
১৯৯৩ সালে মুক্তি পাওয়া ‘খলনায়ক’ ছিল সেই বছরের অন্যতম বড় হিট ছবি। কিন্তু ছবির একটি গান ‘চোলি কে পিছে কেয়া হ্যায়’ ছিল বছরের সবচেয়ে আলোচিত ও বিতর্কিত গান। অনেকে একে ‘অশ্লীল’ বলে সমালোচনা করেছিলেন। এমনকি গানটি টেলিভিশন ও রেডিওতে নিষিদ্ধও করা হয়!
বিতর্ক শুরু যেভাবে
সুভাষ ঘাই পরিচালিত ‘খলনায়ক’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সঞ্জয় দত্ত, মাধুরী দীক্ষিত ও জ্যাকি শ্রফ। মাত্র ৪ কোটি রুপিতে নির্মিত ছবিটি আয় করেছিল ২১ কোটি রুপি। কিন্তু গানের কথা ‘চোলি কে পিছে কেয়া হ্যায়’ নিয়ে শুরু হয় তুমুল বিতর্ক। অলকা ইয়াগনিক ও ইলা অরুণের গাওয়া এই গানকে অনেকেই নারীর প্রতি ‘আপত্তিকর’ ও ‘অশোভন’ বলে অভিযোগ তোলেন।
বিতর্ক এতটাই তীব্র হয় যে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। অভিযোগকারীরা সেন্সর বোর্ডের কাছে দাবি করেন, গানটি ছবি থেকে বাদ দিতে হবে এবং ইতিমধ্যেই বিক্রি হওয়া ক্যাসেটগুলো বাজার থেকে প্রত্যাহার করতে হবে।
আদালতের রায় ও সেন্সর বোর্ডের অবস্থান
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব তর ক
এছাড়াও পড়ুন:
কমনওয়েলথ ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডস, আবেদনের সুযোগ তরুণ গণমাধ্যমকর্মীদের
কমনওয়েলথ ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ২০২৬ সালে এশিয়া ও অন্যান্য অঞ্চলের তরুণ সাংবাদিক ও যোগাযোগকর্মীদের জন্য বিশেষ সুযোগ নিয়ে এসেছে। এ বছর প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে ‘প্যাটসি রবার্টসন অ্যাওয়ার্ড ফর আউটস্ট্যান্ডিং কমিউনিকেশন স্কিলস ইন অ্যাডভান্সিং কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পিস’ ক্যাটাগরি।
বিশেষ পুরস্কারটি দেওয়া হবে সেই সব তরুণ সাংবাদিক, লেখক, সম্প্রচারক ও যোগাযোগকর্মীকে, যাঁরা সাহস, সৃজনশীলতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে মিডিয়া স্বাধীনতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিচ্ছেন।
নতুন যুক্ত ক্যাটাগরিতে আবেদন করতে পারবেন সম্পাদক, রিপোর্টার, ফটোসাংবাদিক, ওয়েবকাস্টার, সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকটিভিস্ট, ভাষ্যকার, সম্প্রচারক, ব্লগার, পডকাস্টার ও স্ট্রিমাররা। পুরস্কার হিসেবে থাকছে এক হাজার পাউন্ড নগদ অর্থ, একটি সনদ ও একটি ট্রফি।
তরুণ গণমাধ্যমকর্মীদের সৃজনশীলদের স্বীকৃতি
কমনওয়েলথ ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী আবেদনকারীদের অবশ্যই কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিক হতে হবে এবং ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে বয়স ১৫ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে হতে হবে। অন্তত ১২ মাস পেশাদার বা স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে উন্নয়নমূলক কাজে যুক্ত থাকতে হবে এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) যেকোনো একটি বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে হবে।
পুরস্কারটি দেওয়া হবে সেই সব তরুণ সাংবাদিক, লেখক, সম্প্রচারক ও যোগাযোগকর্মীকে, যাঁরা সাহস, সৃজনশীলতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে মিডিয়া স্বাধীনতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিচ্ছেন