ব্ল্যাকপিংকের অ্যালবাম পেছাচ্ছে
Published: 17th, October 2025 GMT
ধীরে চলো নীতিতে বিশ্বাস করে কে পপ গ্রুপ ব্ল্যাকপিংক। প্রতিটি গানই বড় আয়োজনে করে গ্রুপটি। ফলে গানের সংখ্যা হাতে গোনা। ৯ বছরের ক্যারিয়ারে ৩৫টির মতো গানে পাওয়া গেছে ব্ল্যাকপিংককে। ফলে ব্ল্যাকপিংককে শুনতে অপেক্ষা করতে হয় অনুরাগীদের।
প্রায় তিন বছর ধরে কোনো অ্যালবাম প্রকাশ করেনি গ্রুপটি। এ বছরের আগস্টে অ্যালবামের ঘোষণা দিয়েছিল গ্রুপটি। তখন ব্ল্যাকপিংকের প্রতিষ্ঠান ওয়াইজি এন্টারটেইনমেন্টের কর্ণধার ও প্রযোজক ইয়াং হিয়োন সুক এক ব্লগে লিখেছিলেন, নভেম্বরে অ্যালবামটি প্রকাশিত হবে।
গত বৃহস্পতিবার খবর ছড়িয়েছে, অ্যালবামটি পেছাচ্ছে। সেটি ডিসেম্বরের মাঝামাঝির দিকে প্রকাশ হতে পারে বলে জানিয়েছে কোরীয় সংবাদমাধ্যম এক্সপোর্টস নিউজ। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়, ডিসেম্বরে প্রকাশের পরিকল্পনা নিয়ে অ্যালবামটির কাজ করছেন জিসু, জেনি, রোজে ও লিসা।
আরও পড়ুন'ব্ল্যাকপিংক ইন ইয়োর এরিয়া'১৮ জুলাই ২০১৯ডিসেম্বরে প্রকাশের পরিকল্পনা নিয়ে অ্যালবামটির কাজ করছেন জিসু, জেনি, রোজে ও লিসা.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রক শ
এছাড়াও পড়ুন:
ধনু নদী থেকে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জের ইটনায় ধনু নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া এক জেলের মরদেহ ৪৮ ঘণ্টা পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (১৯ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার শিমুলবাঁক গ্রামের পাশের নদী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার হয়।
মারা যাওয়া ব্যক্তির নাম শ্রীকৃষ্ণ দাস (৫০)। তিনি উপজেলার এলংজুরী ইউনিয়নের বড়হাটি গ্রামের মৃত রসিক দাসের ছেলে।
আরো পড়ুন:
রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার
ওমান থেকে ফিরল ৭ প্রবাসীর মরদেহ, জানাজা আজ
ধনপুর নৌ পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) নিখিল চন্দ্র দাস বলেন, “আজ সকালে স্থানীয়রা নদীতে মরদেহটি ভাসতে দেখে আমাদের জানান। পরে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করি।”
স্বজনদের বরাতে এসআই নিখিল চন্দ্র দাস জানান, শ্রীকৃষ্ণ দাস কয়েকদিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন। তারপরও জীবিকার তাগিদে মাছ ধরতে বের হন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মাছ ধরার সময় দুর্বল শরীরের কারণে তিনি নদীতে পড়ে যান এবং ডুবে মারা যান।
গত, শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে শ্রীকৃষ্ণ দাস নিজের বাড়ির পাশের ধনু নদীতে একটি ডিঙি নৌকায় করে মাছ ধরতে যান। সকাল ৮টার দিকে অন্যান্য জেলেরা দেখতে পান, তার নৌকায় জাল ও মোবাইল ফোন পড়ে আছে, কিন্তু তিনি নেই। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তার কোনো সন্ধান মেলেনি।
ঢাকা/রুমন/মাসুদ