১৫ বছর পর হাতে শক্তি ফিরে পেয়ে আবার শোপিস বানাতে শুরু করেছেন ফজলে রাব্বি
Published: 18th, October 2025 GMT
ফজলে রাব্বির বয়স এখন ৪০ বছর। ছোটবেলাতেই তাঁর শরীরে যে ক্যালসিয়াম–ঘাটতি দেখা দিয়েছিল, কখনোই আর তা পূরণ হয়নি। এ জন্য হাড় শক্ত হয়নি। হাঁটতে পারেন না। খেতে গেলে দাঁত ভেঙে যায়। হাত দুটিও ভাঙতে ভাঙতে প্রায় অচল। ক্যালসিয়ামশূন্যতায় ২০১০ সালের পর একেবারে অচল হয়ে পড়েন। ১৫ বছর পর সম্প্রতি তাঁর ক্যালসিয়াম–ঘাটতি খানিকটা পূরণ হওয়ায় হাত দুটি সচল হয়েছে। আবার হাতে তুলে নিয়েছেন শিল্পসামগ্রী।
তাঁর বাসায় গিয়ে দেখা গেল, একটা ধানের গোলা, একটি পালকি, একটি গরুর গাড়ি ও একটি রিকশার ফিনিশিং দিচ্ছেন। ধানের গোলার চালাটি ধান দিয়েই তৈরি করেছেন। গমের নাড়া, সুপারিগাছের ডাল, টুথপিক ও দড়ি দিয়ে তৈরি করেছেন বডি। একনজরে বোঝাই যাবে না, কী দিয়ে কী তৈরি হয়েছে এই গোলা। ধানের গোলা থেকে নামার মইও রয়েছে। চমৎকার একটা শোপিস। সুইচ দিলেই বিভিন্ন অংশে জ্বলে ওঠে নানা রঙের আলো। দেখে মনে হবে, একই অঙ্গে এত রূপ! তাঁর সব শিল্পকর্মই এ রকম নান্দনিক।
ফজলে রাব্বির বানানো শোপিস.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
খালেদা জিয়া'র আরোগ্য কামনায় বন্দর প্রেসক্লাবে দোয়া
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক তিন বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর প্রেসক্লাব এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন।
মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) বাদ জোহর বন্দর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সদস্যদের উপস্থিতিতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল আলম জাহিদের সঞ্চালনায় সভাপতি মোঃ আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে দোয়া উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি মামুন মিয়া, সহ-সভাপতি দ্বীন ইসলাম দিপু, উপদেষ্টা জিএম মাসুদ, মো. কবির হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সজীব, সবুজ মাহমুদ, অর্থ সম্পাদক লতিফ রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ জামাল, দফতর সম্পাদক মেহেদী হাসান রিপন, তথ্য গবেষণা ও প্রচার সম্পাদক ইকবাল হোসেন, সাবেক সহ-সভাপতি নুরুজ্জামান মোল্লা, আমির হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন, জিএম সুমন, সিনিয়র সদস্য জিএম মজনু,মামুনুর রহমান প্রমুখ।
এসময় গুরুতর অসুস্থ তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনা করে মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন হাজী মো. নাসির উদ্দীন।