2025-05-22@09:08:12 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«হ মছড়»:

    সাগরের পাশে বিশাল পাহাড়। সেই পাহাড়ের বুক চিরে বেরিয়েছে শীতল পানির ঝরনা। পাহাড়-ঝরনার নাম—হিমছড়ি। তবে পাহাড়টি আগে পরিচিত ছিল ‘হিমপরির পাহাড়’ নামে। স্থানীয় মানুষের কাছে প্রচলিত গল্প অনুযায়ী, একসময় উঁচু পাহাড়টির চূড়ায় সময় কাটাতেন সাগর থেকে উঠে আসা পরিরা। কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে টেকনাফের দিকে ১২ কিলোমিটার এগোলোই দেখা মেলে এই পাহাড়ের। এলাকাটির নামই এখন হিমছড়ি। এলাকায় অবস্থিত সমুদ্রসৈকতও পরিচিত হিমছড়ি সৈকত নামে।প্রায় ২৮০ ফুট উঁচু হিমছড়ি পাহাড়ের চূড়ায় বসে দেখা যায় চারপাশের নয়নাভিরাম দৃশ্য। উপভোগ করা যায় সমুদ্রের গর্জন। ঝরনার শীতল জলে শরীর ভিজিয়ে নেওয়ার সুযোগ তো আছেই।সড়কপথে হিমছড়ি পৌঁছানোর পরই চোখে পড়ে দুপাশে শতাধিক দোকানপাট। সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, জিপ-মাইক্রোবাসসহ নানা যানবাহনের ভিড়। অনেক পর্যটকের কাছে অস্বস্তিকর ঠেকে এই দৃশ্য। তবে হিমছড়িতে পাহাড়-সাগর আর ঝরনার দৃশ্য...
    বান্দরবান সদর উপজেলার জামছড়ি ইউনিয়নে সাত বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে এক দোকানদারকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার দুপুরে জামছড়ি ইউনিয়নের বাঘমারা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আটক কাঞ্চন দাশ (৫৫) জামছড়ি ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাঘমারা বাজার এলাকার গজেন্দ্র দাশের ছেলে। বান্দরবান সদর থানা ওসি মাসুদ পারভেজ স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানান, সোমবার দুপুরে দিকে সাত বছর বয়সী এক শিশু কাঞ্চন দাশের চায়ের দোকানে নাস্তা কিনতে যায়। তিনি কৌশলে তাকে দোকানের ভেতরে নিয়ে ধর্ষণ করে। তিনি বলেন, শিশুটি কান্নাজড়িত অবস্থায় বাড়ি ফিরে তার মাকে বিষয়টি জানায়। পরিবারের পক্ষ থেকে সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হলে পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে আটক করে। এ ঘটনায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
    ঈদুল ফিতরের ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে লাখো পর্যটকের ঢল নেমেছে। পাঁচ শতাধিক হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, গেস্টহাউস ও কটেজের কোনো কক্ষ এখন খালি নেই। ঈদের ছুটির তৃতীয় দিন আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে দেখা গেছে, দুই কিলোমিটার সৈকতে সমাবেত হয়েছেন অন্তত ৪০ হাজার পর্যটক। দক্ষিণ পাশের কলাতলী এবং উত্তর পাশের সিগাল ও লাবণী পয়েন্টের আরও তিন কিলোমিটার সৈকতে জড়ো হয়েছেন ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ। ট্যুরিস্ট পুলিশ ও হোটেল মালিকেরা বলছেন, বিকেল পাঁচটা নাগাদ পাঁচ কিলোমিটার সৈকতে পর্যটকের সংখ্যা দেড় লাখ ছাড়িয়ে যাবে। আগের দিন মঙ্গলবার সৈকতে নেমেছিলেন ১ লাখ ২০ হাজারের বেশি পর্যটক।আরও পড়ুনপা ফেলার জায়গা নেই কক্সবাজারে ০১ এপ্রিল ২০২৫হোটেলমালিকেরা বলছেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত ঈদের ছুটির পাঁচ দিনে সৈকতে অন্তত ৭ লাখ পর্যটকের সমাগম ঘটবে। ইতিমধ্যে পাঁচ শতাধিক...
    শৈনুচিং মারমা। বয়স চল্লিশ। মধ্য বয়সী এই গৃহিণীর বান্দরবান জামছড়ি থাংক্রী পাড়ায় বসবাস। প্রতিদিন পানির জন্য প্রায় ৫০০ ফুট উঁচু পাহাড়ি পথ বেয়ে থাংখ্রী ঝিড়ি থেকে পানি সংগ্রহ করেন। ঝিড়ির পাথরের গর্ত থেকে ফোঁটা ফোঁটা করে চুঁইয়ে পড়া পানিই একমাত্র ভরসা তার। এক কলসি পানির জন্য দুই থেকে তিন ঘণ্টা সময় ব্যয় করতে হয়। শুধু সুপেয় পানি নয়, নিত্যব্যবহার্য পানিরও অভাব। বান্দরবান জেলা শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে সদর উপজেলা জামছড়ি ইউনিয়নের থাংক্রী পাড়া। এ পাড়ায় মারমা জনগোষ্ঠীর ত্রিশ পরিবারের বসবাস। শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই শৈনুচিং মারমার মতো পানির সংকটে পড়েছেন পুরো পাড়ার মানুষ। শুধু এ পাড়ায় নয়, এ পাড়ার পাশে বুড়ি পাড়া, সাক্রেডং পাড়া, রোয়াজা পাড়াসহ পাঁচটি পাড়ার ৩ শ'র বেশি পরিবারে প্রায় দেড় হাজার মানুষ পানির সংকটে...
    কক্সবাজারের উখিয়ায় সংরক্ষিত বনে মারা যাওয়া হাতিটি অসুস্থ হয়ে নয়, গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল বুধবার কক্সবাজারের ডুলাহাজারা সাফারি পার্কের ভেটেরিনারি কর্মকর্তা হাতেম সাজ্জাদ মো. জুলকারনাইন এ প্রতিবেদন দিয়েছেন। কক্সবাজার বন বিভাগীয় কর্মকর্তা (দক্ষিণ) মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম জানান, হাতিটি মারা যাওয়ার পর উখিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। হাতিকে কে কীভাবে গুলি করেছে, তা খুঁজে বের করার জন্য উখিয়া রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছিল। তারা মঙ্গলবার উখিয়ার ইনানী সংরক্ষিত বনে জাকিরের ঘোনায় একটি খামারবাড়ি থেকে দেশি একনলা বন্দুক উদ্ধার করেছে। পরে বন্দুকটি উখিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় কাউকে আটক করা যায়নি। প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা হয়েছে, হাতিকে কে গুলি করেছে। গত বৃহস্পতিবার...
    মিয়ানমার থেকে গরু আনতে গিয়ে পৃথক মাইন বিস্ফোরণে তিন বাংলাদেশি গুরুতর আহত হয়েছেন। এর মধ্যে আলী হোসেনের (৪০) বাম পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। শুক্রবার সকাল ৬টায় মিয়ানমার সংলগ্ন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আশারতলী সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ড এলাকায় সেখানকার বিদ্রোহীদের পুঁতে রাখা মাইনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহত আলী হোসেন আশারতলী গ্রামের মৃত মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে। এদিকে সকাল সাড়ে ১০টায় সীমান্তের আরেক পয়েন্ট জামছড়ি এলাকায় মাইন বিস্ফোরণে স্থানীয় আরিফ উল্লাহ (৩০) গুরুতর আহত হন। তিনি সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জাফর আলমের ছেলে। তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া উপজেলার দোছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. রাসেল আহত হয়েছেন। তিনি মুজিবুর রহমানের ছেলে। স্থানীয়রা জানান, আলী হোসেনসহ কয়েকজন চোরাকারবারি সীমান্তের ৪৭ নম্বর সীমান্ত পিলারের কাছে ২-এস পয়েন্টে গেলে বিকট শব্দে...
۱