এনজেলের ‘তীল’ শুনে কী বলছেন শ্রোতারা
Published: 9th, May 2025 GMT
‘তীল’ শিরোনামে নতুন গান নিয়ে এলেন তরুণ সংগীতশিল্পী এনজেল নূর। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত গানটি শ্রোতামহলে প্রশংসা কুড়িয়েছে।
১৯ ঘণ্টার ব্যবধানে ইউটিউবে ১০ হাজারেরও বেশি বার গানটি দেখা হয়েছে। দুই শতাধিক মন্তব্য জমা পড়েছে। ভারত থেকে প্রকাশ গোপ নামের এক শ্রোতা লিখেছেন, ‘তোমার গানের স্নিগ্ধতা ছুঁয়েছে নীরবে, গোপনে, মনপ্রাণে। মুগ্ধ হয়েছে মন আকাশ। রং মাখিয়েছে স্মৃতিতে, গাঢ় হয়েছে অনুভবের রং। এভাবেই গানে গানে ভরে উঠুক মনের গভীর। সাড়া ফেলুক বারংবার।’
নাদিয়া মুসতারি নামের আরেক দর্শক লিখেছেন, ‘গানটা অসাধারণ। এনজেলের কণ্ঠটা জাদুকরি, কথা ও সুর দারুণ।’
আরও পড়ুনযার গানে মুগ্ধ অরিজিৎ সিং, কে এই এনজেল নূর? ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫সামিহা তাসনিম নামের আরেক শ্রোতা লিখেছেন, ‘জানি না কেন জানি চোখে পানি চলে এসেছে। অসাধারণ সুন্দর কণ্ঠ। মাঝরাতে জোৎস্না দেখতে দেখতে শোনার জন্য একদম দারুণ হবে।
গাওয়ার পাশাপাশি গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন এনজেল। সংগীতায়োজন করেছেন শাহরিন শাহরিয়ার। গানের ভিডিও চিত্র পরিচালনা করেছেন মাহাদি রহমান। গানটির বিষয়বস্তু নিয়ে এনজেল প্রথম আলোকে বলেন, ‘বন্ধুদের সঙ্গে গল্প বলার ঢঙে গানটি করেছি।’
এই মাসের শেষ ভাগে পাকিস্তানি ব্যান্ড বায়ানকে নিয়ে ‘বায়ান লাইভ ইন ঢাকা’ শীর্ষক কনসার্টে গাইবেন এনজেল।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: এনজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাবিতে যানজট ও দুর্ঘটনা কমানোর উদ্যোগ ছাত্রদল নেতাকর্মীদের
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাস এলাকায় যানজট ও দুর্ঘটনা কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার পলাশী বাজার এলাকায় জেব্রা ক্রসিং অঙ্কন ও দুর্ঘটনা নিরোধক ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হয়েছে। এসময় রিকশাচালক ও পথচারীদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টিতে প্লাকার্ডও বিতরণ করা হয়।
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. তরিকুল ইসলাম তারিকের নেতৃত্বে সচেতনতামূলক এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শাখা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন, আবুল কাসেম প্রধান, রাকিব হোসেন, সদস্য সাব্বির আহম্মেদ, ইদ্রিস আলী মুরাদ, সায়মনসহ হল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
ছাত্রদল নেতা তরিকুল ইসলাম তারিক বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সন্নিকটে পলাশী বাজারে সবসময় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন সময় ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ অন্যান্য যানবাহনে দুর্ঘটনা ঘটে। সম্প্রতি আমি নিজেও ব্যাটারিচালিত রিকশা ধাক্কায় দুর্ঘটনার শিকার হই। এতে আমার হাত ও পায়ে আঘাত লাগে। এ ছাড়া ঢাবি ও বুয়েটের শিক্ষার্থীরা পলাশী মোড়ে কেনাকাটা করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়েন। এসব কারণে যানজট ও দুর্ঘটনা রোধে ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন ও সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’