রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা হতো গুম: মইনুল ইসলাম
Published: 19th, June 2025 GMT
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই গুম করা হতো। আর এ কাজে জঙ্গিবাদবিরোধী প্রচারণাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল বলে গুম কমিশনের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। আর গুমের সঙ্গে জড়িতদের প্রাথমিকভাবে শনাক্তও করেছে কমিশন।
বৃহস্পতিবার সকালে গুলশানে সংবাদ সম্মেলনে গুম কমিশনের সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এ কথা জানান।
বিস্তারিত আসছে.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে গুলিবর্ষণের মামলায় জামিন না পেয়ে আবার স্লোগান
নাটোরে ঈদগাহে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে গুলিবর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় জামিন নামঞ্জুর হওয়ার পর কারাগারে নেওয়ার পথে স্লোগান দিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার বিকেলে নাটোর আদালত চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় তাঁরা ‘জয় বাংলা’, ‘জয় শেখ হাসিনা’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
এর আগে দুপুরে লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ ১৯ নেতা-কর্মী জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে ১৭ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত ৩১ মার্চ সকালে লালপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ঈদগাহে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে গুলিবর্ষণ করার অভিযোগে করা মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১৯ জন আজ দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন নাকচ করে ১৭ নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরে তাঁদের এজলাস থেকে বের করে আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হয়। এ সময় তাঁরা উচ্চ স্বরে বিভিন্ন স্লোগান দেন। বিকেল পাঁচটার দিকে তাঁদের হাজতখানা থেকে কারাগারে নেওয়া হয়।
হাজতখানা থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অপেক্ষমাণ প্রিজন ভ্যানে নেওয়ার সময়ও নেতা-কর্মীরা স্লোগান দেন। সংবাদকর্মীরা ছবি ধারণ করতে শুরু করলে তাঁদের স্লোগানের আওয়াজ বেড়ে যায়।
নাটোর আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, আসামিরা আইন ভঙ্গ করলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।