খেতে পানিতে পড়ে ছিল ছেঁড়া তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
Published: 19th, June 2025 GMT
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে খেতের পানিতে পড়ে থাকা পল্লী বিদ্যুতের ছেঁড়া তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হরলাল পাল (৬৫) নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) উপজেলার পূর্বচরবাটা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। নিহত হরলাল পাল একই ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের হাজীপুর গ্রামের মৃত গিরিশ চন্দ্র পালের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুরে হরলাল চন্দ্র পাল বাড়ির পাশের একটি খেতে কচুর লতি তুলতে যান। সে সময় বৃষ্টির পানিতে ডুবে থাকা বিদ্যুতের ছেঁড়া তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।
আরো পড়ুন:
হাসপাতালের শৌচাগারে পড়ে করোনা রোগীর মৃত্যু
মানিকগঞ্জে পুকুরে ডুবে কলেজছাত্রের মৃত্যু
এ বিষয়ে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সুবর্ণচর জোনের ডিজিএম মো.
চরজব্বর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহীন মিয়া বলেন, ‘‘বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তর করা হয়েছে।’’
ঢাকা/সুজন/রাজীব
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শিশু জিনিয়ার হৃদ্যন্ত্রের ছিদ্রের চিকিৎসায় সহায়তা প্রয়োজন
মাত্র চার লাখ টাকায় সুস্থ হয়ে যেতে পারে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী জিনিয়া আক্তার (১১)। চলতি বছরের শুরুতে তার হৃদ্যন্ত্রে ছিদ্র শনাক্ত হয়েছে। এ জন্য জরুরি অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক। কিন্তু তার পরিবারের পক্ষে এত টাকা জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না।
জিনিয়া নীলফামারীর ডোমার উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের কলমদার গ্রামের আবদুল জব্বারের মেয়ে। আবদুল জব্বার পেশায় গ্রাম পুলিশ।
আবদুল জব্বার বলেন, পৈতৃক সূত্রে পাওয়া চার শতাংশ ভিটেবাড়িই তাঁর একমাত্র সম্বল। পরিবারে বৃদ্ধ বাবা, মা, স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছেন। পরিবারে তিনিই একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। গ্রাম পুলিশের চাকরি করে মাসে সাত হাজার টাকা বেতন পান। এই আয়ের ওপর নির্ভর করে কোনোরকমে চলে তাঁর সংসার।
এমন পরিস্থিতিতে মেয়ের জীবন বাঁচাতে দেশের হৃদয়বান মানুষের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন আবদুল জব্বার। জিনিয়ার জন্য সহায়তা পাঠানো যাবে আবদুল জব্বার, হিসাব নম্বর; ৫৩০৫৮৩৪১২৬৪২৩, সোনালী ব্যাংক, ডোমার শাখা, নীলফামারী। মুঠোফোন নম্বরে— 01774644253 (বিকাশ)।