ইতিহাস গড়া আফঈদাদের শিরোপা ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ
Published: 9th, July 2025 GMT
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে দাপট দেখিয়ে গত রোববার রাতে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল। তিন ম্যাচে তিন জয়ে প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপ নিশ্চিত করা দলটির ২৩ ফুটবলারের ১১ জনের বিশ্রামের সুযোগ ছিল না। আসার এক দিন পর মঙ্গলবার ভোরেই আবার অনুশীলনে নামতে হয়।
১১-২১ জুলাই ঢাকার বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় হবে সাফ অনূর্ধ্ব–২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ। মিয়ানমারে টানা ম্যাচ খেলার ধকল কাটানোর আগেই মেয়েদের এই নতুন মিশনের প্রস্তুতি শুরু। আজ ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বাফুফে। যে দলে আছেন মিয়ানমারে ইতিহাস গড়া নয় ফুটবলার।
জাতীয় দলের অধিনায়কের দায়িত্বে থাকা আফঈদা খন্দকার এই প্রতিযোগিতায়ও অধিনায়ক থাকছেন। তাঁর সঙ্গে দলে আছেন মিয়ানমারফেরত আরও আট ফুটবলার—দুই গোলরক্ষক মিলি আক্তার ও স্বর্ণা রানী; ডিফেন্ডার জয়নব বিবি; মিডফিল্ডার মুনকি আক্তার, স্বপ্না রানী; ফরোয়ার্ড মোসাম্মদ সাগরিকা, নবীরণ খাতুন ও উমেলা মারমা। ফর্মে না থাকায় রাখা হয়নি শাহেদা আক্তার ও কোহাতি কিসকুকে।
কদিন আগেই মিয়ানমারে ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ টবল
এছাড়াও পড়ুন:
মাদকাসক্ত চিকিৎসায় নিরাময় কেন্দ্রের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কার্যক্রমকে আরও কার্যকর করতে ‘মাদকাসক্ত চিকিৎসায় নিরাময় কেন্দ্রের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় ঐক্য মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের উদ্যোগে এ সেমিনার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে কেন্দ্রের পরিচালক মোঃ কবির হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ বাহাউদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাইকোলজিস্ট কাজী রুম্পা এবং ঐক্য মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক মোঃ আওলাদ হোসেন।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রের পরিচালক মোঃ তানভীর আরেফিন রনি। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন পরিচালক গোলাম কিবরিয়া, মোঃ তানভীর, মোঃ জনি, ফ্রীডম লাইফ নিরাময় কেন্দ্রের জাফর ও সানী, জে.আর নিরাময় কেন্দ্রের রিয়াদ হোসেন সানী, কচিসহ বিভিন্ন নিরাময় কেন্দ্রের প্রতিনিধিরা এবং বিভিন্ন রিকোভারী ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা, পুনর্বাসন এবং সমাজে তাদের স্বাভাবিক বিষয়ে ফিরে আসার বিষয়ে বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। পরে সুস্থতার ১ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে ৫ জনকে বেইজ প্রদান এবং ১৫ জনকে সুস্থতার সনদ প্রদান করা হয়।