এলজির ‘কমপ্লিট এয়ার সলিউশন টেকনোলজি’ এখন র্যানকনে
Published: 7th, August 2025 GMT
প্রযুক্তিনির্ভর, শক্তি-সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব সমাধানের ক্ষেত্রে বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত কোরিয়ান ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড এলজি ইলেকট্রনিকসের ‘কমপ্লিট এয়ার সলিউশন’ এখন পাওয়া যাচ্ছে র্যানকনে।
এ উপলক্ষে র্যাংগ্স ইমার্টের গুলশান শোরুম পরিদর্শন করেন এলজির গ্লোবাল ও এশিয়া অঞ্চলের শীর্ষ নির্বাহীরা। সফরের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের বাজারে এলজির এনার্জি-সেভিং ও এনভায়রনমেন্ট-ফ্রেন্ডলি এয়ার সলিউশনের প্রস্তুতি ও সক্ষমতা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং স্থানীয় অংশীদার র্যানকন গ্রুপের সঙ্গে কার্যকর সহযোগিতার রূপরেখা আরও সুসংহত করা।
এলজি প্রতিনিধিদলের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইকো সলিউশন কোম্পানির প্রেসিডেন্ট জোসাং লি, আরএসি বিজনেসের প্রেসিডেন্ট সিওক হুন জ্যাং, ইএস এশিয়া/ইন্ডিয়া সেলস ও মার্কেটিং লিডার ইয়ন উক জিয়ং, এলজিইএসএলের প্রেসিডেন্ট কুন হো লি, এলইএসএল বিডিবির এমডি জেরাল্ড চুনসহ অন্য শীর্ষ নির্বাহীরা।
র্যানকন গ্রুপের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর রোমো রউফ চৌধুরী, ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফারহানা করিম, ডিভিশনাল ডিরেক্টর (র্যানকন ইলেকট্রনিকস) ইয়ামিন শরীফ চৌধুরীসহ অন্য শীর্ষ নির্বাহীরা।
ইকো সলিউশন কোম্পানির প্রেসিডেন্ট জোসাং লি বলেন, ‘বাংলাদেশের আবাসিক ও বাণিজ্যিক স্থাপনাগুলোর দ্রুত পরিবর্তনশীল চাহিদার কথা বিবেচনায় রেখে আমরা নিয়ে এসেছি এমন একটি সমাধান, যা কেবল শীতাতপনিয়ন্ত্রণ নয়—শক্তি দক্ষতা, উন্নত বায়ুগুণমান এবং স্মার্ট ব্যবস্থাপনায় নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে।’
র্যানকন গ্রুপের গ্রুপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর রোমো রউফ চৌধুরী বলেন, ‘টেকনোলজি ও সাসটেইনেবিলিটির যুগে এলজির মতো একটি বৈশ্বিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে এই অংশীদারত্ব আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। র্যানকন সব সময় আধুনিক ও কার্যকর সমাধান নিয়ে কাজ করে যাবে।’
দীর্ঘদিনের পার্টনারশিপে র্যানকন গ্রুপ বাংলাদেশের বাজারে এলজির এয়ারকন্ডিশনিং সলিউশন সরবরাহ করে আসছে। সেই ধারাবাহিকতায় এখন র্যানকনের মাধ্যমে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন এলজির সম্পূর্ণ এয়ার সলিউশন—এইচভিএসি সিস্টেম, এয়ারকন্ডিশনার ও এয়ার পিউরিফায়ার।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: য নকন গ র প এলজ র
এছাড়াও পড়ুন:
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে ভোটের তফসিল, প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ভোট
আগামী ডিসেম্বর মাসের প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ইসির প্রাথমিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে যারা ভোটার হবেন, তাঁরা আগামী নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন। আর প্রবাসী ভোটারদের ‘পোস্টাল ব্যালটের’ মাধ্যমে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে যাচ্ছে ইসি। এ ক্ষেত্রে প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ার আগেই দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দ করা প্রতীকসহ ব্যালট পেপার প্রবাসী ভোটারদের কাছে পাঠানো হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইসির বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। আজ সকাল ১১টা থেকে শুরু করে মাঝে বিরতি দিয়ে সন্ধ্যা প্রায় ৭টা পর্যন্ত বৈঠক করে ইসি।
বৈঠকে প্রবাসীদের ভোটাধিকার পদ্ধতি, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি ও নির্বাচন সংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধন করা নিয়ে আলোচনা হয়। রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধির খসড়া চূড়ান্ত করা হয়। আরপিও নিয়ে আলোচনা হলেও তা শেষ হয়নি। পরবর্তী বৈঠকে এটি নিয়ে আরও আলোচনা হবে।
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কবে নাগাদ হতে পারে—এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, এটি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়নি। শিগগির এ বিষয়ে আলোচনা হবে। তবে ইতিমধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বলেছেন, ভোটের তারিখের দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা করবে।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘আপনারা ধরেই নিতে পারেন, এই শিডিউল ঘোষণার কাজটা আমাদের, ডিসেম্বর মাসের প্রথমার্ধেই আপনারা পাবেন।’ তিনি বলেন, ভোট হবে পবিত্র রমজান মাসের আগে। যদি ১৮ ফেব্রুয়ারি রমজান মাস শুরু হয়, তার আগে শপথ গ্রহণ, নতুন সরকারের ক্ষমতা গ্রহণ এসবের জন্য দু-চার দিন সময় দিতে হবে। এসবের আগে ভোট হবে। ভোটের যে তারিখ হবে তার আনুমানিক ৬০ দিন আগে তফসিল হবে বলে তিনি জানান।