আজ শেয়ারবাজারের সাত কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন
Published: 11th, February 2025 GMT
আজ ঢাকার শেয়ারবাজারে সাতটি কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে দুটি কোম্পানির উন্নতি হয়েছে, অর্থাৎ তারা জেড ও বি ক্যাটাগরি থেকে এ ক্যাটাগরিতে উঠে এসেছে। বাকি চারটি কোম্পানি বি ও এ ক্যাটাগরি থেকে জেড ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
ডিএসইর ওয়েবসাইটের তথ্যানুসারে, জেনেক্সিল বি ক্যাটাগরি থেকে জেড ক্যাটাগরিতে, সাইফপাওয়ার বি ক্যাটাগরি থেকে জেড ক্যাটাগরিতে, আরামিট এ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরি, শেফার্ড বি থেকে জেড ক্যাটাগরি ও এআইএল এ থেকে জেড ক্যাটাগরিতে নেমে এসেছে।
এ ছাড়া বিচাটেক বি থেকে এ ক্যাটাগরিতে এবং ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স জেড থেকে এ ক্যাটাগরিতে উঠে এসেছে। মূলত যেসব কোম্পানি ঘোষিত লভ্যাংশ দিতে পারেনি, সেসব কোম্পানিকে জেড তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। যারা ঘোষিত লভ্যাংশ বণ্টন করেছে, তাদের ‘এ’ ক্যাটারগরিতে উঠিয়ে আনা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের নীতিমালা অনুযায়ী তালিকাভুক্ত যেসব কোম্পানি নিয়মিত বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করবে এবং আর্থিক বছর শেষে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি হারে লভ্যাংশ দেবে, সেসব কোম্পানিকে ‘এ’ শ্রেণিভুক্ত করা হবে।
যেসব কোম্পানি নিয়মিত এজিএম করবে, কিন্তু ১০ শতাংশের কম লভ্যাংশ দেবে, তাদের বি শ্রেণিতে রাখা হবে। নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিকে এন শ্রেণি এবং গ্রিনফিল্ড কোম্পানি তথা যেসব কোম্পানি উৎপাদনে আসার আগে তালিকাভুক্ত হবে, সেগুলোকে জি শ্রেণিভুক্ত করা হবে। আর যেসব কোম্পানি নিয়মিত এজিএম করবে না, বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেবে না, টানা ছয় মাসের বেশি যাদের উৎপাদন বন্ধ থাকবে, সেসব কোম্পানি হবে জেড শ্রেণিভুক্ত।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর জন্য এই শ্রেণিবিভাজন তৈরির পেছনে মূলত দুটি কারণ কাজ করেছিল। প্রথম কারণটি ছিল, বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ভালো ও মন্দ কোম্পানি বাছাইয়ে সহায়তা করা। দ্বিতীয় কারণটি হলো, শেয়ারের বিপরীতে ঋণদাতা ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে কোম্পানি বাছাই।
জেড ক্যাটাগরিভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ার কেনায় ঋণ না দেওয়ার জন্য ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে অনুরোধ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: য সব ক ম প ন
এছাড়াও পড়ুন:
তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।
উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।
ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।
এএএম//