তেল ছাড়াই মিনিবাস চলছে নন্দীগ্রামের রাস্তায়
Published: 25th, April 2025 GMT
তেল মবিল ছাড়াই বগুড়ার নন্দীগ্রামের রাস্তায় চলছে ব্যাটারিচালিত ছোট আকারের মিনিবাস। গাড়িটি চার চাকার হওয়ায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা অনেক কম বলে জানিয়েছেন চালক ও যাত্রীরা। শুক্রবার সকালে নন্দীগ্রাম-দাসগ্রাম রাস্তায় এই মিনিবাস দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ১২ সিটের এই মিনিবাসটিতে যাত্রী বসার জন্য ১১টি ও ডাইভারের জন্য রয়েছে একটি সিট। গাড়িতে উঠানামার জন্য রয়েছে পাঁচটি আলাদা আলাদা গেট। আলো-বাতাস চলাচলের জন্য জানালার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে ওই গাড়িতে। গাড়ির সিটগুলো বেশ আরামদায়ক। এজন্য যাত্রীরা খুব স্বাচ্ছন্দ্যেই যাতায়াত করতে পারছেন।
ছোট আকারের মিনিবাসে যাতায়াত করা যাত্রী সাব্বির হোসেন বলেন, আমি এ রকম ছোট মিনিবাস কোথাও দেখিনি। এই গাড়ি চলার সময় কোনো শব্দ নাই। গাড়িতে বসার সিটগুলো খুব ভালো। যাতায়াতের জন্য এই মিনিবাস অনেক আরামদায়ক।
গাড়ির চালক ও মালিক আবু মুছা জানান, নন্দীগ্রামে আমিই প্রথম ছোট মিনিবাস এনেছি। এই গাড়ি বানিয়ে নিতে আমার ৫ লাখ টাকার বেশি খরচ হয়েছে। ঠিকমতো গাড়ি চালালে প্রতিদিন দেড় হাজার টাকার বেশি ভাড়া আসে। একবার ব্যটারিতে চার্জ দিলে ১শ ২০ কিলোমিটারের বেশি চলে। ভালো রাস্তা হলে ৫৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে গাড়ি চলে। ব্যাটারিতে চার্জ দিতে ৪০ থেকে ৫০ টাকার বিদ্যুৎ লাগে। এ গাড়ি দেখতে অনেকেই আসছে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: নন দ গ র ম নন দ গ র ম র জন য
এছাড়াও পড়ুন:
শান্ত-মুশফিকের হাফ সেঞ্চুরি, জুটির একশ
দ্বিতীয় সেশনে শান্ত-মুশফিকের জমাট ব্যাটিংয়ে এগোচ্ছে বাংলাদেশ। শান্তর ফিফটির পর অর্ধশতক হাঁকালেন মুশফিকও। দুজনের জুটিতে একশ'ও পেরিয়ে গেছে। মুশফিক ৫০ ও নাজমুল ৫১ রানে ব্যাট করছেন। ১৯১ বলে ১০২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছেন দুজন। টেস্টে এটা মুশফিক ও শান্তর সর্বোচ্চ রানের জুটি।
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ১০০ পেরিয়ে বাংলাদেশ
চতুর্থ উইকেটে ৭১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছেন শান্ত ও মুশফিক। এতে ১০০ পেরিয়ে গেছে দলীয় স্কোর। ৩৫ ওভারে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ১১৬। ৫৩ বলে মুশফিকের রান ৩৫। শান্তর রান ৬৪ বলে ৩৫।
এর আগে গল টেস্টে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন টাইগার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের পঞ্চম ওভারে অফ স্টাম্পের বাইরে ভালো লেংথের বল ব্যাটে খেলতে গিয়ে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে আউট হন বিজয়। রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান তিনি। এরপর শান্তকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মুমিনুল। এরপর দ্রুতই জোড়া উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। সাদমান ১৪ ও মুমিনুল ২৯ রান করে ফিরে যান।
এরপর শান্ত ও মুশফিক মিলে প্রতিরোধ গড়েন।