আন্দোলনকারীদের রাস্তা না ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। 

বৃহস্পতিবার ডিএসসিসি মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানোর বিষয়ে আদালতের আদেশের পর এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ নির্দেশ দেন।

পোস্টে তিনি বলেন, আন্দোলনকারী ভাইদের বলব এইসব মূলা দিয়ে গাধা বস করা যায় আমাদের না। দুই ছাত্র প্রতিনিধি উপদেষ্টার পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত চলেছে লড়াই চলবে। রাস্তা তো ছাড়বেন না, আরও বিস্তৃত করতে হবে।

অন্যদিকে বিএনপি নেতা ইশরাকের পক্ষে আদালতের আদেশের পর বৃষ্টির মধ্যে রাজধানীর মৎস্যভবন মোড়ে অবস্থান নিয়েছেন তার সমর্থকরা। বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে তারা সেখানে অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দিচ্ছেন। সেই সঙ্গে চলছে বিজয় মিছিলের প্রস্তুতি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইশর ক হ স ন

এছাড়াও পড়ুন:

কচুরিপানা ও দূষণে ধুঁকছে শাখা ধনাগোদা, পরিষ্কারের উদ্যোগ নেই

একসময় নদীটি ছিল খরস্রোতা। নৌপথে স্থানীয় লোকজন সহজেই রাজধানী ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে চলাচল করত। আর নদীতে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করতেন হাজারো জেলে। এখন সেসব কেবলই অতীত। ’৭৯ সালে বেড়িবাঁধ হওয়ার পর পাল্টে যায় শাখা ধনাগোদা নদীর এই দৃশ্যপট।

শাখা ধনাগোদা নদী ধীরে ধীরে কচুরিপানা ও শেওলার দখল–দূষণে মৃতপ্রায়। নদীটি বাঁচাতে প্রশাসন বা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তেমন উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ করেছেন এলাকার লোকজন।

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের বেড়িবাঁধের ভেতরে গাজীপুর থেকে কালীপুর পর্যন্ত শাখা ধনাগোদা নদীর অবস্থান। এটি প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ও আনুমানিক ৪০০ থেকে ৫০০ ফুট প্রশস্ত। স্থানীয় ব্যক্তিদের কাছে এটি শাখা ধনাগোদা নামে পরিচিত।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে ওই নদীর গাজীপুর, নবুরকান্দি, নয়াকান্দি, লুধুয়া, রসুলপুর, শাহাবাজকান্দি ও কালীপুরসহ কয়েকটি এলাকায় দেখা যায়, নদীটির অধিকাংশই কচুরিপানার দখলে। এখানে-সেখানে কচুরিপানার স্তূপ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে উঠেছে শেওলা। শেওলা ও কচুরিপানার দাপটে নদী থমকে আছে। অনেক স্থানে শেওলা ও কচুরিপানা পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এ ছাড়া স্থানীয় লোকজন ময়লা-আবর্জনা ফেলে কয়েকটি স্থানকে ভাগাড় বানিয়ে ফেলেছেন। নদীর তীরে বেড়ে গেছে মশা–মাছির উপদ্রব।

শাখা ধনাগোদা নদীর তীরে জমেছে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। আজ সকালে উপজেলার গাজীপুর এলাকায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ