জাতীয় নাগরিক কমিটির সাংগঠনিক কর্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। কর্মসূচি পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন উপকমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব।

উপকমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন- আব্দুল্লাহ আল আমিন, মোঃ নিজাম উদ্দীন, সারোয়ার তুষার, এস এম শাহরিয়ার, মশিউর রহমান, ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, মাজহারুল ইসলাম ফকির, সাইফুল্লাহ হায়দার, আলী নাসের খান, আবু সাঈদ লিওন, রাসেল আহমেদ, আব্দুল্লাহ মনসুর, মোল্লা রহমতুল্লাহ, ইমন সৈয়দ, সাদিয় ফারজানা, আবদুর রহমান, কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস, মুশফিক উস সালেহীন।

আরিফুল ইসলাম আদীবের পূর্বে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ৬ সদস্যের লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে নাগরিক কমিটি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কম ট র

এছাড়াও পড়ুন:

হাসিনার বিচারের রায় হচ্ছে আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, ‍“আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সাপ্তাহে ফ্যাসিস্ট, খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে, আমরা একটা রায় পাব। এর ফলে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যথা লাঘব হবে।” 

মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তিনি এসব কথা বলেন। 

আরো পড়ুন:

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সাক্ষাৎ

ঐকমত্য কমিশনের কাজ সফলভাবে শেষ হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাহফুজ আলম বলেন, “আরো অনেকেরই ট্রাইব্যুনালে বিচার কাজ চলছে। ট্রাইব্যুনাল চলমান রয়েছে। যারা ছাত্র-জনতাকে হত্যা ও গুমের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের সবারই বিচার হবে। পরবর্তী সরকারে যারা আসবেন, তারা বিচার কাজ এগিয়ে নেবেন।” 

তিনি বলেন, “সংস্কার কাজে আমরা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় একটি প্রাপ্তি যে, রাজনৈতিক দলগুলো বসে সরকার গৃহিত একটা দলিলে আসতে পেরেছে। এর ভেতর দিয়ে বাংলাদেশ একটা নতুন পর্যায়ে গেল।” 

উপদেষ্টা বেলেন, “৫ আগস্ট শেখ হাসিনাকে উৎখাত করে নতুন সরকার আনা হয়। জুলাই সনদ ও সংস্কার কার্যক্রমের মাধ্যমে পরবর্তীতে যে নির্বাচিত সরকার আসবে, তারা যদি এই কাজগুলো করতে পারেন, তাহলে আমরা যে নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম, সে রকম একটা বাংলাদেশ হবে। যেখানে সবার ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। বিচারে আইনের শাসন থাকবে ও সুবিচার থাকবে। গুম-খুন আর ফেরত আসবে না।”

ঢাকা/জাহাঙ্গীর/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ