বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অবৈধ অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি জানিয়েছে। শনিবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে ‌ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অবৈধ অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। 

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. শাহাদাৎ হোসেন অভিযোগ করেন, ফিজিওথেরাপি পেশাজীবীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযান সম্পূর্ণ বে-আইনী এবং আদালত অবমাননার সামিল। বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি অ্যাসোসিয়েশন এ অভিযানের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জে ফিজিওথেরাপিস্টদের হয়রানির নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। 
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: হয়র ন

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত না এলেও ঢাকাতেই বসছে এসিসির সভা

চলতি মাসের ২৪ তারিখ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) নির্বাহী কমিটির সভা। এ উপলক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আর এখানেই চূড়ান্ত হবে এশিয়া কাপের সূচি।

বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার আহমেদ মিঠু শনিবার বিকেলে জানান, ‘আমরা ঢাকায় এসিসির নির্বাহী সভা আয়োজনের সব প্রস্তুতি নিচ্ছি। সভাটি হবে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে। আশা করছি, সভায় (সদস্য দেশের) সবাই উপস্থিত থাকবেন।’

তবে ভারতের প্রতিনিধি এই সভায় অংশ নেবেন কি না, সেটি এখনও অনিশ্চিত। এ বিষয়ে মিঠু বলেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) প্রতিনিধি আসবেন কি না, তা এখনই নিশ্চিত নয়। এটি তাদের বোর্ড ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। আমরা তাদের উপস্থিতির বিষয়ে আশাবাদী। যদিও না আসেন, ভার্চুয়ালি যুক্ত হওয়ার সুযোগ তাদের জন্য থাকছে।’

এই সভার সময় ঢাকাতেই চলবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজ। ১৬ জুলাই সকালে ও রাতে দুটি ভিন্ন ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছাবে পাকিস্তান দল। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কা সফর শেষে ১৭ জুলাই দেশে ফিরবে বাংলাদেশ দল। জানা গেছে, এই সিরিজ দেখতে এবং এসিসির সভায় অংশ নিতে ঢাকায় আসবেন এসিসি ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি।

২০২৬ সালের এশিয়া কাপ আয়োজনের স্বত্ব ভারতের হাতে থাকলেও এখনো ভেন্যু চূড়ান্ত হয়নি। এবারের এসিসি সভায় এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। সম্ভাবনা রয়েছে, এ সভাতেই প্রকাশিত হবে এশিয়া কাপের চূড়ান্ত সূচি। তবে রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কারণে টুর্নামেন্টে ভারতের অংশগ্রহণ এখনও অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে।

কাশ্মীরে সাম্প্রতিক হামলা নিয়ে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক আরও জটিল হয়ে উঠেছে। এই প্রেক্ষাপটে ভারতীয় বোর্ডের প্রতিনিধি শেষ পর্যন্ত ঢাকায় আসবেন কি না, সেটিই এখন দেখার বিষয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ