নবীযুগের ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় নিদর্শনগুলোর মধ্যে মসজিদে গামামা অন্যতম। এই মসজিদের নামকরণের পেছনে রয়েছে এক ঐতিহাসিক ঘটনা।

আরবি শব্দ ‘গামামাহ’ অর্থ মেঘমালা। মদিনায় একবার দীর্ঘ সময় ধরে বৃষ্টি হচ্ছিল না। তখন মহানবী মুহাম্মদ (সা.) এই স্থানে খোলা চত্বরে বৃষ্টি প্রার্থনা করে নামাজ আদায় করেন, যাকে ইসলামে বলে ‘ইসতিসকা নামাজ’। নামাজের পর প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এই অলৌকিক ঘটনার স্মরণে এই স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়, যার নামকরণ হয় মসজিদে গামামা।

মসজিদে গামামা মদিনার প্রথম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ার স্থান হিসেবে পরিচিত। মহানবী (সা.

) জীবনের শেষ দিকেও এই মসজিদের জায়গায় ঈদের নামাজ আদায় করতেন। এই মসজিদ প্রাঙ্গণে তিনি হাবশার বাদশাহ নাজ্জাশির জানাজা নামাজ পড়েন। বাদশাহ নাজ্জাশিকে মহানবী (সা.) ইসলামের দাওয়াত দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলেন। চিঠি পেয়ে নাজ্জাশি ইসলাম গ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন মসজিদে নববি ভ্রমণ করা যাবে ঘরে বসেই৩০ জানুয়ারি ২০২৩মসজিদে গামামা, মদিনা

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: মসজ দ

এছাড়াও পড়ুন:

নবী(সা.) যুগের ঐতিহাসিক ইবাদতগাহ

নবীযুগের ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় নিদর্শনগুলোর মধ্যে মসজিদে গামামা অন্যতম। এই মসজিদের নামকরণের পেছনে রয়েছে এক ঐতিহাসিক ঘটনা।

আরবি শব্দ ‘গামামাহ’ অর্থ মেঘমালা। মদিনায় একবার দীর্ঘ সময় ধরে বৃষ্টি হচ্ছিল না। তখন মহানবী মুহাম্মদ (সা.) এই স্থানে খোলা চত্বরে বৃষ্টি প্রার্থনা করে নামাজ আদায় করেন, যাকে ইসলামে বলে ‘ইসতিসকা নামাজ’। নামাজের পর প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এই অলৌকিক ঘটনার স্মরণে এই স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়, যার নামকরণ হয় মসজিদে গামামা।

মসজিদে গামামা মদিনার প্রথম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ার স্থান হিসেবে পরিচিত। মহানবী (সা.) জীবনের শেষ দিকেও এই মসজিদের জায়গায় ঈদের নামাজ আদায় করতেন। এই মসজিদ প্রাঙ্গণে তিনি হাবশার বাদশাহ নাজ্জাশির জানাজা নামাজ পড়েন। বাদশাহ নাজ্জাশিকে মহানবী (সা.) ইসলামের দাওয়াত দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলেন। চিঠি পেয়ে নাজ্জাশি ইসলাম গ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন মসজিদে নববি ভ্রমণ করা যাবে ঘরে বসেই৩০ জানুয়ারি ২০২৩মসজিদে গামামা, মদিনা

সম্পর্কিত নিবন্ধ