পেট্রোল পাম্প ওনার্স এসোসিয়েশন পদ্মা শাখার পরিচিতি সভা
Published: 4th, May 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ডিলার্স ডিস্টিবিউটর্স এজেন্টস এন্ড পেট্রোল পাম্প ওনার্স এসোসিয়েশন পদ্মা শাখার নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার বাদ এশা সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল বার্মাশীলস্থ দলীয় কার্যালয়ে এ পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ডিলার্স ডিস্টিবিউটর্স এজেন্টস এন্ড পেট্রোল পাম্প ওনার্স এসোসিয়েশন পদ্মা শাখার সভাপতি মোহাম্মদ ফজলুল হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহম্মদের পরিচালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ডিলার্স ডিস্টিবিউটর্স এজেন্টস এন্ড পেট্রোল পাম্প ওনার্স এসোসিয়েশন পদ্মা শাখার উপদেষ্টা আলহাজ¦ আতিকুর রহমান (নান্নু মুন্সি) কামাল হোসেন, হাজী মোহাম্মদ বাচ্চু মিয়া, কার্যকরী সভাপতি আলহাজ¦ সাইজুদ্দিন মাদবর, সহ-সভাপতি হাজী অকিল উজ্জামান, হাজী আহম্মদ হোসেন, শামীম আহম্মদ প্রধান, জহিরুল ইসলাম (রনি মুন্সি), যুগ্ম-সম্পাদক হাজী রিপন কাজী, রাশেদ ভূইয়া ইফরান, জুয়েল আবেদীন, স্বপন কাজী, সাংগঠনিক সম্পাদক হারুন-অর-রশীদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ হাজী জালাল আহম্মদ, প্রচার সম্পাদক হাজী আওলাদ হোসেন, সহ-প্রচার সম্পাদক সেলিম ভূইয়া, দপ্তর সম্পাদক শাহ আলী প্রধান স্বপন, কার্যকারী সদস্য হাজী সিরাজ মিয়া, নজরুল ইসলাম, ফারুক হোসেন, হাজী আলী হোসেন, হাজী আব্দুল খালেক ও ফোরকান মিয়া প্রমূখ।
এসময় সভাপতির বক্তব্য মোহাম্মদ ফজলুল হক বলেন, একে অপরের সহযোগি হয়ে সবাইকে সংগঠনের জন্য কাজ করতে হবে।
কার কোন পদ সেটা বড় কথা না, আমি সংগঠনের জন্য কাজ করতে পারবো কি না সেটাই বড় কথা।
কাজ করার জন্য কোন পদ পদবী দরকার হয় না, সংগঠনের সদস্য হয়েও কাজ করা যায়।
তিনি আরো বলেন, আমরা যারা এই সংগঠনে আছি কে কোন পদে আছি এটা বড় কথা না,আমরা সবাই এক। আমরা সবাই সবার সহযোগি এই মনোভাব নিয়ে আমরা এই সংগঠন পরিচালনা করবো।
এসময় বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ডিলার্স ডিস্টিবিউটর্স এজেন্টস এন্ড পেট্রোল পাম্প ওনার্স এসোসিয়েশন পদ্মা শাখার সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহম্মদ বলেন, আমি আপনাদের কাছে সহযোগিতা চাই, আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যে আমার দায়ীত্ব সঠিক ভাবে পালন করতে পারি।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ র জন য স গঠন
এছাড়াও পড়ুন:
ক্যারিবীয় জাহাজে আবারো যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ক্যারিবীয় সাগরে একটি জাহাজে আবারো হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী। এতে জাহাজটিতে থাকা অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ।
রবিবার (২ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
আরো পড়ুন:
নাইজেরিয়ায় হামলার হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার সঙ্গে আলোচনায় না বসার ঘোষণা ট্রাম্পের
শনিবার গভীর রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে হেগসেথ বলেন, “মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে এই অভিযান পরিচালিত হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ওই জাহাজটিকে অবৈধ মাদক চোরাচালানে জড়িত হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছিল।”
তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক জলসীমায় পরিচালিত এই হামলার সময় জাহাজটিতে ‘তিনজন পুরুষ মাদক-সন্ত্রাসী’ ছিলেন। তিনজনই নিহত হয়েছেন।”
শনিবারের এই হামলার আগে গত বুধবার ক্যারিবীয় সাগরে আরো একটি জাহাজে মার্কিন বাহিনীর হামলায় চারজন নিহত হন। গত সোমবার মার্কিন হামলায় নিহত হন ১৪ জন।
মাদক পাচারের অভিযোগ তুলে সেপ্টেম্বর মাস থেকে এই অঞ্চলে সামরিক অভিযান শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই অভিযানে এখন পর্যন্ত ভেনেজুয়েলা ও কলম্বিয়ার নাগরিকসহ ৬২ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। এছাড়া ১৪টি নৌযান এবং একটি সাবমেরিন ধ্বংস হয়েছে।
তবে নৌযানগুলো মাদক পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ যুক্তরাষ্ট্র এখনও দেয়নি। ফলে হামলার বৈধতা নিয়ে ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে। কিছু আইনজীবী যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছেন। কলম্বিয়া এবং ভেনেজুয়েলার মতো প্রতিবেশী দেশগুলো এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে।
ভেনেজুয়েলা বলছে, যুক্তরাষ্ট্র দেশটির বিরুদ্ধে ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ শুরু করেছে। ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, দেশটি মার্কিন সামরিক হস্তক্ষেপের যেকোনো প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে লড়াই করবে।
যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ক্যারিবীয় অঞ্চলে সাতটি যুদ্ধজাহাজ, একটি সাবমেরিন, ড্রোন এবং যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছে এবং মেক্সিকো উপসাগরে মোতায়েন করেছে আরেকটি যুদ্ধজাহাজ।
ট্রাম্প প্রশাসন মাদক চোরাচালানকারী নৌযানের ওপর তাদের হামলাকে ‘আত্মরক্ষামূলক পদক্ষেপ’ হিসেবে অভিহিত করেছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের নৌযান সাধারণত আটক করা হয় ও ক্রুদের গ্রেপ্তার করা হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক মার্কিন অভিযানগুলোতে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পুরো নৌকা ধ্বংস করা হচ্ছে। জাতিসংঘ-নিযুক্ত মানবাধিকার বিশেষজ্ঞরা এই অভিযানগুলোকে ‘বিচারবহির্ভূত মৃত্যুদণ্ড’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
ঢাকা/ফিরোজ