বেশ কয়েক বছর ধরেই হলিউডে অভিনয় করছেন জন সিনা। রেসলিং থেকে হলিউডে আসা তারকাদের মধ্যে জন সিনাই নজর কেড়েছেন আলাদাভাবে। বিশেষত কমেডি ঘরানার সিনেমায় জনপ্রিয়তায় নিজেকে ছাড়িয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। সামনেই মুক্তি পেতে যাচ্ছে তাঁর নতুন সিনেমা ‘হেডস অব স্টেট’। এই সিনেমার প্রচারণার জন্য সম্প্রতি ‘গুড মর্নিং আমেরিকা’ অনুষ্ঠানে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন নিজের অবসর নিয়ে।

জন সিনা বলেছেন, ‘এত বছর যখন একটা খেলার মধ্যে থাকবেন, তখন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার শরীর ছেড়ে দিচ্ছে। তখন নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করবেন, এটার সঙ্গে ঠিক কত দিন লড়ব? আমার শরীর এখনো ভালোই আছে। চাইলে আরও কিছুদিন লড়তেও পারব। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, তরুণদের জন্য মঞ্চটা ছেড়ে দেওয়া উচিত।’

ভক্তদের যে কথা দিয়েছিলেন১৭ বার ডব্লিউডব্লিউই ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে বিশ্ব রেকর্ড করেছেন জন সিনা.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: জন স ন

এছাড়াও পড়ুন:

মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টি ফেনীতে, মুহুরী নদীর ৭ স্থানে বাঁধে ভাঙন

টানা বৃষ্টিতে ফেনী শহরের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। গত ২৪ ঘণ্টায় (৭ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৮ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত) জেলায় ৪৪১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এটি চলতি বছর দেশের একদিনে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড। ফেনী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বৃষ্টিতে শহরের এসএসকে সড়ক, রামপুর শাহীন একাডেমি, পাঠানবাড়ি, নাজির রোড, পেট্রোবাংলোসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কোমর সমান পানি জমেছে অনেক সড়কে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন।

এদিকে, পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির কারণে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে। আজ রাত ৮টা ২০ মিনিটে মুহুরী নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। 

আরো পড়ুন:

লক্ষ্মীপুরে মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টি, জলাবদ্ধতা

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের সরে যাওয়ার আহ্বান

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ফেনী বিভাগীয় নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আকতার হোসেন মজুমদার জানান, ফুলগাজী, পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলার নিম্নাঞ্চলের অনেক জায়গা ইতোমধ্যে প্লাবিত হয়েছে। মুহুরী নদীর বাঁধের অন্তত সাতটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

ভাঙন কবলিত এলাকাগুলো হলো- পরশুরাম উপজেলার জঙ্গলঘোনা (দুইটি স্থান), সাহেবনগর, দেড়পাড়া ও গদানগরসহ মোট সাতটি স্থান। 

ফেনীর জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‍“মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সবাইকে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার অনুরোধ করছি। যেকোনো জরুরি সহায়তার জন্য জেলা প্রশাসকের হেল্প ডেস্কে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।”

ঢাকা/সাহাব/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ